হতে চাই সবার সেরা নাবিল আজম দেওয়ান
ছেলেবেলা থেকেই সবাই স্বপ্ন দেখে ভাল কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি করার। স্বপ্নের চাকরি পেতে সবাই সংশ্লিষ্ট পড়াশোনাও করে। তবে স্বপ্নের চাকরি পেতে মানুষ সংশিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করে ঠিকই, তবে স্বপ্নকে ধরতে পারে না তাদের কিছু বক্তিগত ও ভাবনাগত অভাবের ফলে। অভাবগুলো এতটাই তীব্র হয় যে, বিকল করে দেয় স্বপ্নের চাকরির আকাঙ্খা।
অনাকাক্সিক্ষত এইসব অভাবগুলোকে জয় করেই আমাদেরকে স্বপ্নের লক্ষ্যে পৌঁছতে হবে।
আমরা সবাই জানি নেতিবাচকের চেয়ে ইতিবাচক কর্মকান্ড ও মনোভাব সবার কাছেই গ্রহণযোগ্য। সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়তেও ইতিবাচক মনোভাবের বিকল্প নেই। সত্যিকার অর্থে প্রত্যেকটি কাজেই ইতিবাচক মনোভাবের প্রাধান্য বেশি। আমি অথবা আপনি এটা ভাল করেই জানি ‘উপদেশ দেয়া সহজ তবে পালন করাটাই কঠিন’’। সেই সাথে আমরা এটাও জানি ইতিবাচক অবস্থান একজন মানুষকে কোলাহল, উত্তেজনা, উগ্রতা, দুঃশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখে। আপনি যখন মনের দিক থেকে সৎ থাকবেন, তখন আপনা আপনি মন প্রফুল থাকবে। নিজের সাথে বোঝাপড়াটাও ভাল হবে। মনকে প্রফুল রাখতে পারলে স্বপ্নের চাকরিটাই না শুধু যেকোন কাজেই সফলতা পেতে পারি আমরা।
হরহামেশাই দেখা যায় ভাল বেতনের চাকরিকে সবাই প্রাধান্য দেয়। আবার বেশি বেতনের চাকরি করলে সমাজেও কদরটা বেশি হয়। তাই সকলেই ঝুঁকে পড়েন বেশি বেতনের চাকরির দিকে। তবে ব্যাপারটা এমন না হয়ে যদি নিজের আকাক্সক্ষা ও ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়া হত। তাই আগে জানতে হবে, কোন পেশার সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন। আসলে কথা হচ্ছে অন্যের পেশাকে দেখে লাভ নেই। নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসার মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে কোন পেশাকে বেছে নেওয়া যায়। মনের তৃপ্তিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর সেজন্য দরকার নিজেকে জানা। নিজের উপর যতটা নির্ভরশীল হওয়া যাবে, সাফল্যের পথে সে সবচেয়ে এগিয়ে। প্রত্যেকেরই উচিত অবসর সময়টাতে নিজেকে তৈরি করা। এইচএসসি পাস একজন নিশ্চয়ই ব্যাংকের চিফ এক্সিকিউটিভ হিসেবে চাকরি পাবে না। তাই নিজের দক্ষতার উপর নির্ভর করেই চাহিদার চাকরিগুলোকে বেছে নিতে হবে। তারপর সর্বোচ্চ কাক্সিক্ষত চাকরিটা পেতে প্রয়োজনীয় কাজগুলো করতে হবে। আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে কোন বিষয়টি আপনাকে বেশি টানে। ধরুন, আপনি কম্পিউটারে কাজ করতেই বেশি পছন্দ করেন। কম্পিউটারের সামনে বসলে আর উঠতে ইচ্ছে করে না। আর কম্পিউটারও ভাল জানা আপনার। কম্পিউটার দক্ষতা ও আগ্রহ এই দুই মিলালে বলাই যায়Ñ আপনার উচিত তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়া। সে চেষ্টাটাই করতে হবে আপনাকে।
কর্মক্ষেত্রে সফল হতে হলে ব্যক্তিত্ব বা পার্সোনালিটি নিরূপণ করার দায়িত্বও আপনারই। পার্সোনালিটি নিরূপণ করার জন্য আপনি নৈব্যক্তিক প্রশ্ন তৈরি করে নিতে পারেন। অথবা কারও তৈরি করা প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে নিজেকে যাচাই করে নিতে পারেন। উগ্রতা সর্বদাই খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। কোন কাজই জোরপূর্বক করে নেয়া যায় না। আর জোরপূর্বক করে নেয়া হলেও পরিবর্তিতে তার কুফল ভোগ করতেই হয়। তাই উগ্রতা নয়, নমনীয়তায় জীবন গড়াটাই যৌক্তিক।
অনেক সময়ই আমরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগী। এটা নয় ওটা ভাল। আসলে যে কোনটা ভাল তাই খুঁজে বের করতে পারি না আমরা। তাই আমাদের উচিত পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয় কিংবা কোন বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলে সঠিক ও উপযুক্ত চাকরিটা বেছে নেয়া। শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রতিযোগিতামূলক কর্মক্ষেত্র, ক্রমোন্নতি ও বেতন সবদিক সম্পর্কেই একজন বিশেষজ্ঞ আপনাকে সঠিক চাকরিটি বেছে নিতে সহায়তা করতে পারবেন।
প্রত্যেকটা মানুষেরই উচিত সময়ের সঠিক ব্যবহার করা। সময়ের কাজ সময়ে করতে পারলে যে কোন ব্যক্তিই তার ক্যারিয়ারকে সফল স্থানে নিয়ে যেতে পারবে। অযথা সময় ক্ষেপনকারীর একজন ব্যক্তি প্রয়োজনীয় সময় এসে হাঁপিয়ে উঠে। ফলে সে তার কাজে ভুল করে। পরে করবো বলে ফেলে রাখলে কোন কাজেরই সফল সমাধান দেয়া সম্ভব নয়। তাই সময় সচেতন হয়ে উঠুন। সফল ক্যারিয়ার গড়তে আপনাকে অবশ্যই একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে। তবে নেটওয়ার্কটি অবশ্যই সৎ ও উদ্দেশ্যবহুল হওয়া চাই। নানাজনের সাথে কথা বলে ও বন্ধুত্ব করাটাও সফল ক্যারিয়ার গড়তে সহায়তা করতে পারবে। আপনি যদি আপনার কর্মক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দবোধ না করেন তবে কিন্তু সমস্যার সম্মুখীন হবেন। আপনার তখন সম্ভব হবে না স্কুলে ফিরে গিয়ে নতুনভাবে পড়াশোনা করে অন্যক্ষেত্রে সফল হবার। তাই আপনার উচিত সঠিক কোন ক্যারিয়ার কলেজ বা ট্রেনিং সেন্টার খুঁজে বের করা। কারণ ক্যারিয়ার কলেজ বা ট্রেনিং সেন্টারে গিয়ে আপনি আপনার ক্যারিয়ারের নানা সমস্যার উত্তর খুঁজে পাবেন। আপনি নিজেও ক্যারিয়ার জিজ্ঞাসার মাধ্যমে আপনার নানা সমস্যার সমাধান করে নিতে পারেন। নতুন নতুন সব আইডিয়া তৈরি করে তার উপর পরীক্ষা নীরিক্ষার মাধ্যমেও ক্যারিয়ারে সফলতা পাওয়া সম্ভব।
প্রবাদ আছে, ‘ভাল জিনিস একটু দেরিতেই আসে’। কোন কাজেই তাড়াহুড়া করাটা ভাল না। তড়িৎ যে কোন কাজের মধ্যে ভুল হবার সম্ভাবনা বেশি।
আমরা সবাই জানি নেতিবাচকের চেয়ে ইতিবাচক কর্মকান্ড ও মনোভাব সবার কাছেই গ্রহণযোগ্য। সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়তেও ইতিবাচক মনোভাবের বিকল্প নেই। সত্যিকার অর্থে প্রত্যেকটি কাজেই ইতিবাচক মনোভাবের প্রাধান্য বেশি। আমি অথবা আপনি এটা ভাল করেই জানি ‘উপদেশ দেয়া সহজ তবে পালন করাটাই কঠিন’’। সেই সাথে আমরা এটাও জানি ইতিবাচক অবস্থান একজন মানুষকে কোলাহল, উত্তেজনা, উগ্রতা, দুঃশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখে। আপনি যখন মনের দিক থেকে সৎ থাকবেন, তখন আপনা আপনি মন প্রফুল থাকবে। নিজের সাথে বোঝাপড়াটাও ভাল হবে। মনকে প্রফুল রাখতে পারলে স্বপ্নের চাকরিটাই না শুধু যেকোন কাজেই সফলতা পেতে পারি আমরা।
হরহামেশাই দেখা যায় ভাল বেতনের চাকরিকে সবাই প্রাধান্য দেয়। আবার বেশি বেতনের চাকরি করলে সমাজেও কদরটা বেশি হয়। তাই সকলেই ঝুঁকে পড়েন বেশি বেতনের চাকরির দিকে। তবে ব্যাপারটা এমন না হয়ে যদি নিজের আকাক্সক্ষা ও ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়া হত। তাই আগে জানতে হবে, কোন পেশার সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন। আসলে কথা হচ্ছে অন্যের পেশাকে দেখে লাভ নেই। নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসার মাধ্যমে নির্ধারণ করতে হবে কোন পেশাকে বেছে নেওয়া যায়। মনের তৃপ্তিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর সেজন্য দরকার নিজেকে জানা। নিজের উপর যতটা নির্ভরশীল হওয়া যাবে, সাফল্যের পথে সে সবচেয়ে এগিয়ে। প্রত্যেকেরই উচিত অবসর সময়টাতে নিজেকে তৈরি করা। এইচএসসি পাস একজন নিশ্চয়ই ব্যাংকের চিফ এক্সিকিউটিভ হিসেবে চাকরি পাবে না। তাই নিজের দক্ষতার উপর নির্ভর করেই চাহিদার চাকরিগুলোকে বেছে নিতে হবে। তারপর সর্বোচ্চ কাক্সিক্ষত চাকরিটা পেতে প্রয়োজনীয় কাজগুলো করতে হবে। আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে কোন বিষয়টি আপনাকে বেশি টানে। ধরুন, আপনি কম্পিউটারে কাজ করতেই বেশি পছন্দ করেন। কম্পিউটারের সামনে বসলে আর উঠতে ইচ্ছে করে না। আর কম্পিউটারও ভাল জানা আপনার। কম্পিউটার দক্ষতা ও আগ্রহ এই দুই মিলালে বলাই যায়Ñ আপনার উচিত তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়া। সে চেষ্টাটাই করতে হবে আপনাকে।
কর্মক্ষেত্রে সফল হতে হলে ব্যক্তিত্ব বা পার্সোনালিটি নিরূপণ করার দায়িত্বও আপনারই। পার্সোনালিটি নিরূপণ করার জন্য আপনি নৈব্যক্তিক প্রশ্ন তৈরি করে নিতে পারেন। অথবা কারও তৈরি করা প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে নিজেকে যাচাই করে নিতে পারেন। উগ্রতা সর্বদাই খারাপ পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। কোন কাজই জোরপূর্বক করে নেয়া যায় না। আর জোরপূর্বক করে নেয়া হলেও পরিবর্তিতে তার কুফল ভোগ করতেই হয়। তাই উগ্রতা নয়, নমনীয়তায় জীবন গড়াটাই যৌক্তিক।
অনেক সময়ই আমরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগী। এটা নয় ওটা ভাল। আসলে যে কোনটা ভাল তাই খুঁজে বের করতে পারি না আমরা। তাই আমাদের উচিত পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয় কিংবা কোন বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলে সঠিক ও উপযুক্ত চাকরিটা বেছে নেয়া। শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রতিযোগিতামূলক কর্মক্ষেত্র, ক্রমোন্নতি ও বেতন সবদিক সম্পর্কেই একজন বিশেষজ্ঞ আপনাকে সঠিক চাকরিটি বেছে নিতে সহায়তা করতে পারবেন।
প্রত্যেকটা মানুষেরই উচিত সময়ের সঠিক ব্যবহার করা। সময়ের কাজ সময়ে করতে পারলে যে কোন ব্যক্তিই তার ক্যারিয়ারকে সফল স্থানে নিয়ে যেতে পারবে। অযথা সময় ক্ষেপনকারীর একজন ব্যক্তি প্রয়োজনীয় সময় এসে হাঁপিয়ে উঠে। ফলে সে তার কাজে ভুল করে। পরে করবো বলে ফেলে রাখলে কোন কাজেরই সফল সমাধান দেয়া সম্ভব নয়। তাই সময় সচেতন হয়ে উঠুন। সফল ক্যারিয়ার গড়তে আপনাকে অবশ্যই একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে। তবে নেটওয়ার্কটি অবশ্যই সৎ ও উদ্দেশ্যবহুল হওয়া চাই। নানাজনের সাথে কথা বলে ও বন্ধুত্ব করাটাও সফল ক্যারিয়ার গড়তে সহায়তা করতে পারবে। আপনি যদি আপনার কর্মক্ষেত্রে স্বাচ্ছন্দবোধ না করেন তবে কিন্তু সমস্যার সম্মুখীন হবেন। আপনার তখন সম্ভব হবে না স্কুলে ফিরে গিয়ে নতুনভাবে পড়াশোনা করে অন্যক্ষেত্রে সফল হবার। তাই আপনার উচিত সঠিক কোন ক্যারিয়ার কলেজ বা ট্রেনিং সেন্টার খুঁজে বের করা। কারণ ক্যারিয়ার কলেজ বা ট্রেনিং সেন্টারে গিয়ে আপনি আপনার ক্যারিয়ারের নানা সমস্যার উত্তর খুঁজে পাবেন। আপনি নিজেও ক্যারিয়ার জিজ্ঞাসার মাধ্যমে আপনার নানা সমস্যার সমাধান করে নিতে পারেন। নতুন নতুন সব আইডিয়া তৈরি করে তার উপর পরীক্ষা নীরিক্ষার মাধ্যমেও ক্যারিয়ারে সফলতা পাওয়া সম্ভব।
প্রবাদ আছে, ‘ভাল জিনিস একটু দেরিতেই আসে’। কোন কাজেই তাড়াহুড়া করাটা ভাল না। তড়িৎ যে কোন কাজের মধ্যে ভুল হবার সম্ভাবনা বেশি।
No comments