না’গঞ্জে ছেলেধরা আটক নিয়ে তুলকালামঃ পুলিশে দিলে ছাড়া পেয়ে যায়, তাই...
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার শিবু মার্কেট এলাকায় শিশু পাচারকারী (ছেলেধরা) সন্দেহে ৩ যুবককে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা নিয়ে তুলকালাম কাণ্ড ঘটেছে। এসময় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী পুলিশের ৩ সদস্যকে পিটিয়ে আহত করে। ওই সময়ে সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে এক সাংবাদিককেও পিটিয়ে মারাত্মক আহত করা হয়।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ পাচারকারী চক্রের ৩ সদস্যকে আটক করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন বাংলানিউজকে জানান, ফতুল্লার শিবু মার্কেট সংলগ্ন মধ্য সস্তাপুর এলাকায় ট্যাক্সিক্যাব চালক শাহজাহানের আড়াই বছরের ছেলে জিদান সকালে বাড়ির পাশে খেলা করছিল। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খোকন, শাহ আলম ও রোহান নামের এক শিশু পাচারকারী জিদানকে খেলার বল ও চকলেটের লোভ দেখিয়ে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের শিবু মার্কেট এলাকায় নিয়ে আসে।
তখন এলাকার কিছু লোকজন জিদানকে চিনতে পারে এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। ওই সময়ে জিদানের সঙ্গে খোকনকে দেখে লোকজনের সন্দেহ হয়।
এলাকার লোকজন পাচারকারী খোকনকে মারধর করতে থাকে। খবর পেয়ে ফতুল্লা মডেল থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে খোকনকে উদ্ধারের চেষ্টা করে। তখন এলাকার লোকজন খোকনকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করতে অনীহা প্রকাশ করে।
এসময় এলাকার লোকজন বলে, অপরাধীদের পুলিশের হাতে তুলে দিলে পরে তারা আইনি মারপ্যাচে জামিন পেয়ে যায়। সুতরাং তাদের ঘটনাস্থলেই শাস্তি দেওয়া উচিত। এনিয়ে পুলিশের সঙ্গে এলাকাবাসীর বাকবিতণ্ডা হয়। তখন স্থানীয় দৈনিক ডান্ডিবার্তার নগর সম্পাদক আলামিন প্রধান ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাবাসীকে শান্ত হয়ে খোকনকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করার অনুরোধ করেন। তখন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী আলামিন ও পুলিশের ওপর চড়াও হয়ে তাদের মারধর শুরু করে।
এলাকার লোকজন লাঠিসোটা দিয়ে পিটিয়ে সাংবাদিক আলামিন, ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাবুল, কনস্টেবল জাহাঙ্গীর ও আবুলকে হোসেনকে আহত করে।
পরে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মারধরের শিকার ৪জনকে উদ্ধার করে। তাদের গুরুতর অবস্থায় নারায়ণগঞ্জ শহরের খানপুর ২০০শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাদের চিকিৎসা চলছে।
পুলিশ পাচারকারী শাহআলম, রোহান ও খোকনকে আটক করে থানায় নিয়ে গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন বাংলানিউজকে জানান, ফতুল্লার শিবু মার্কেট সংলগ্ন মধ্য সস্তাপুর এলাকায় ট্যাক্সিক্যাব চালক শাহজাহানের আড়াই বছরের ছেলে জিদান সকালে বাড়ির পাশে খেলা করছিল। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খোকন, শাহ আলম ও রোহান নামের এক শিশু পাচারকারী জিদানকে খেলার বল ও চকলেটের লোভ দেখিয়ে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের শিবু মার্কেট এলাকায় নিয়ে আসে।
তখন এলাকার কিছু লোকজন জিদানকে চিনতে পারে এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। ওই সময়ে জিদানের সঙ্গে খোকনকে দেখে লোকজনের সন্দেহ হয়।
এলাকার লোকজন পাচারকারী খোকনকে মারধর করতে থাকে। খবর পেয়ে ফতুল্লা মডেল থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে খোকনকে উদ্ধারের চেষ্টা করে। তখন এলাকার লোকজন খোকনকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করতে অনীহা প্রকাশ করে।
এসময় এলাকার লোকজন বলে, অপরাধীদের পুলিশের হাতে তুলে দিলে পরে তারা আইনি মারপ্যাচে জামিন পেয়ে যায়। সুতরাং তাদের ঘটনাস্থলেই শাস্তি দেওয়া উচিত। এনিয়ে পুলিশের সঙ্গে এলাকাবাসীর বাকবিতণ্ডা হয়। তখন স্থানীয় দৈনিক ডান্ডিবার্তার নগর সম্পাদক আলামিন প্রধান ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাবাসীকে শান্ত হয়ে খোকনকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করার অনুরোধ করেন। তখন বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী আলামিন ও পুলিশের ওপর চড়াও হয়ে তাদের মারধর শুরু করে।
এলাকার লোকজন লাঠিসোটা দিয়ে পিটিয়ে সাংবাদিক আলামিন, ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাবুল, কনস্টেবল জাহাঙ্গীর ও আবুলকে হোসেনকে আহত করে।
পরে অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মারধরের শিকার ৪জনকে উদ্ধার করে। তাদের গুরুতর অবস্থায় নারায়ণগঞ্জ শহরের খানপুর ২০০শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাদের চিকিৎসা চলছে।
পুলিশ পাচারকারী শাহআলম, রোহান ও খোকনকে আটক করে থানায় নিয়ে গেছে।
No comments