সংসদে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে মন্ত্রীদের আগ্রহ নেই!- এই নিয়ে ক্ষোভ বৈঠক মুলতবি, এমনকি ওয়াকআউটের ঘটনাও ঘটেছে by নাজনীন আখতার
সংসদে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে আগ্রহ নেই মন্ত্রীদের। কখনও কারণ দেখিয়ে, কখনও কিছু না জানিয়েই তাঁরা অনুপস্থিত থাকেন কমিটির বৈঠকে। সংসদীয় কমিটির সঙ্গে বিরোধপূর্ণ সম্পর্কের জের ধরেও অনুপস্থিত থাকেন কোন কোন মন্ত্রী। আবার কোন কোন মন্ত্রী বৈঠকে উপস্থিত থাকলেও সুপারিশ বাস্তবায়নে আগ্রহ দেখান না।
মন্ত্রীদের এই অনুপস্থিতি ও অনাগ্রহ নিয়ে হরহামেশাই ক্ষোভ প্রকাশ করেন কমিটির সদস্যরা। এমনকি অনুপস্থিতি নিয়ে বৈঠক মুলতবি করার মতো ঘটনাও ঘটেছে এ সংসদে। ঘটেছে বৈঠক থেকে ওয়াক-আউটের ঘটনাও।
সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৫ জানুয়ারি নবম জাতীয় সংসদ যাত্রা শুরু করার এক মাসের মধ্যেই সব কমিটি গঠনের কাজ শেষ হয়। এর আগে কোন সংসদই এত দ্রুত সব কমিটি গঠন করতে পারেনি। বর্তমানে মোট ৪৮টি কমিটি রয়েছে। এর মধ্যে ৩৭টি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। বাকি ১১টি সংসদ কমিটি। কার্যপ্রণালী বিধি অনুযায়ী ১৪টি সংসদ কমিটি থাকতে পারে। জাতীয় সংসদের মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিগুলোর প্রত্যেকটিতে সদস্য হিসাবে রয়েছেন ১০ জন সংসদ সদস্য। এর মধ্যে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সদস্য। আগে মন্ত্রীরাই কমিটির সভাপতি হতেন। তবে সপ্তম জাতীয় সংসদ থেকে একজন সংসদ সদস্যকে সভাপতি এবং মন্ত্রীকে সদস্য করে কমিটি গঠনের বিধান জারি হয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, মন্ত্রীদের অনুপস্থিতি নিয়ে সংসদীয় কমিটির সদস্যদের ক্ষোভ এখন নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনায় দাঁড়িয়েছে। অনেক কমিটির বৈঠক মন্ত্রীর অনুপস্থিতির কারণে মুলতবি করা হয়েছে। মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর কারণে গুরুত্বপূর্ণ অনেক আলোচনা শেষ করতে পারছে না কমিটিগুলো। মন্ত্রীদের অনুপস্থিতি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে কমিটির সদস্যরা বলেন, আনুষ্ঠানিকভাবে বৈঠক করলেই তো হয় না। কার্যপ্রণালী বিধি অনুযায়ী কমিটির কাছে মন্ত্রণালয়কে জবাবদিহি করতে হবে। কিন্তু সে কাজ তো হচ্ছে না। মন্ত্রীরা বৈঠকে না এলে কমিটি রেখে লাভ কী? ভেঙ্গে দেয়াই ভাল।
সম্প্রতি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এবং প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানকের অনুপস্থিতি নিয়ে বৈঠক থেকে ওয়াকআউটের ঘটনা ঘটে। গত ২৮ এপ্রিল কমিটির ৪৭তম বৈঠকে দুই মন্ত্রীর অনুপস্থিতির কারণে বৈঠক মুলতবি করতে হয়। ওই বৈঠকে কমিটির সদস্য ও বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য আবুল খায়ের ভূঁইয়া ওয়াকআউট করেন। এর আগে গত ৯ মার্চ কমিটির বৈঠকে দুই মন্ত্রী না আসায় ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেন কমিটির সদস্যরা। ওই দিন কমিটির ৪৬ তম বৈঠক ছিল। এর মধ্যে মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফ মাত্র ১৬ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে প্রতিমন্ত্রী নানক উপস্থিত ছিলেন ৩২ বৈঠকে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও কমিটির বৈঠকে নিয়মিত উপস্থিত থাকেন না। সংসদে উপস্থাপিত কমিটির প্রথম তিনটি রিপোর্ট পর্যালোচনায় এ তথ্য পাওয়া যায়। প্রথম ৩২ বৈঠকের ২৪টিতে অনুপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী। ২০০৯ সালের ২৮ জুন সংসদে উপস্থাপিত প্রথম রিপোর্ট থেকে দেখা যায়, মোট ৭ বৈঠকের ৫টিতে অনুপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী। ২০১০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি সংসদে উপস্থাপিত দ্বিতীয় রিপোর্ট থেকে দেখা যায়, পরবর্তী ৯ বৈঠকের ৮টিতে অর্থমন্ত্রী অনুপস্থিত ছিলেন। ২০১০ সালের ৪ অক্টোবর সংসদে উপস্থাপিত তৃতীয় রিপোর্ট থেকে পাওয়া যায়, তৃতীয় পর্যায়ের ১৬ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে ১১টিতে অর্থমন্ত্রী অনুপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া মন্ত্রীর কারণে বৈঠক নিয়মিত হয় না এমন ঘটনাও ঘটেছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বেশিরভাগ সময়ে বিদেশে থাকেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক কম হয়। গত সাড়ে ৩ বছরে মাত্র ১৪টি বৈঠক হয়েছে। যেখানে সরকারী হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি একই সময়ে ১শ’ টিরও বেশি বৈঠক করেছে। কার্যপ্রণালী বিধি অনুযায়ী, প্রতি মাসে কমিটিগুলোর প্রতি মাসে অন্তত একটি বৈঠক হওয়ার নিয়ম রয়েছে। গত ১৯ এপ্রিলের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির আর কোন বৈঠক হয়নি।
মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের অনুপস্থিতি নিয়ে জাতীয় সংসদের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট রহমত আলী বলেন, সংসদীয় কমিটির কাছে মন্ত্রণালয়কে জবাবদিহি করতে হয়। মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠকে না এলে জবাবদিহি করবে কে? সচিবও অনেক সময় বৈঠকে থাকেন না। এভাবে তো সংসদীয় কমিটি চলতে পারে না। এ প্রসঙ্গে সরকারী প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আলী আশরাফ জনকণ্ঠকে বলেন, অনেক সময় মন্ত্রীরা অন্য কাজে ব্যস্ত থাকেন বলে বৈঠকে আসতে পারেন না। তবে ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ বৈঠকে না এলে সেটা সংসদীয় কমিটিকে উপেক্ষা করা ছাড়া আর কিছু নয়। এতে সংসদের কার্যক্রম ব্যাহত হয়।
এদিকে সংসদ সচিবালয়ের একজন উর্ধতন কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে বলেছেন, সব ক্ষেত্রে বৈঠকে অনুপস্থিতির জন্য মন্ত্রী দায়ী নন। বিশেষ করে অর্থমন্ত্রী বৈঠকে উপস্থিত থাকার বিষয়ে খুবই আগ্রহী। অর্থমন্ত্রীর মতো আরও কয়েক মন্ত্রী রয়েছেন যারা নিয়মিত সিডিউল নিয়ে অনেক ব্যস্ত থাকেন। দেখা যায়, কমিটি ওই সব সিডিউলের সঙ্গে না মিলিয়ে বৈঠকের সময় নির্ধারণ করেন। ফলে ইচ্ছা থাকলেও মন্ত্রীরা আসতে পারেন না।
মন্ত্রীদের পাশাপাশি সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও আসছেন না বলে অভিযোগ ওঠে। এর আগে মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতির কারণে এজেন্ডাভিত্তিক আলোচনা স্থগিত রাখে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।
সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৫ জানুয়ারি নবম জাতীয় সংসদ যাত্রা শুরু করার এক মাসের মধ্যেই সব কমিটি গঠনের কাজ শেষ হয়। এর আগে কোন সংসদই এত দ্রুত সব কমিটি গঠন করতে পারেনি। বর্তমানে মোট ৪৮টি কমিটি রয়েছে। এর মধ্যে ৩৭টি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। বাকি ১১টি সংসদ কমিটি। কার্যপ্রণালী বিধি অনুযায়ী ১৪টি সংসদ কমিটি থাকতে পারে। জাতীয় সংসদের মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিগুলোর প্রত্যেকটিতে সদস্য হিসাবে রয়েছেন ১০ জন সংসদ সদস্য। এর মধ্যে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সদস্য। আগে মন্ত্রীরাই কমিটির সভাপতি হতেন। তবে সপ্তম জাতীয় সংসদ থেকে একজন সংসদ সদস্যকে সভাপতি এবং মন্ত্রীকে সদস্য করে কমিটি গঠনের বিধান জারি হয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, মন্ত্রীদের অনুপস্থিতি নিয়ে সংসদীয় কমিটির সদস্যদের ক্ষোভ এখন নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনায় দাঁড়িয়েছে। অনেক কমিটির বৈঠক মন্ত্রীর অনুপস্থিতির কারণে মুলতবি করা হয়েছে। মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর কারণে গুরুত্বপূর্ণ অনেক আলোচনা শেষ করতে পারছে না কমিটিগুলো। মন্ত্রীদের অনুপস্থিতি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে কমিটির সদস্যরা বলেন, আনুষ্ঠানিকভাবে বৈঠক করলেই তো হয় না। কার্যপ্রণালী বিধি অনুযায়ী কমিটির কাছে মন্ত্রণালয়কে জবাবদিহি করতে হবে। কিন্তু সে কাজ তো হচ্ছে না। মন্ত্রীরা বৈঠকে না এলে কমিটি রেখে লাভ কী? ভেঙ্গে দেয়াই ভাল।
সম্প্রতি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এবং প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানকের অনুপস্থিতি নিয়ে বৈঠক থেকে ওয়াকআউটের ঘটনা ঘটে। গত ২৮ এপ্রিল কমিটির ৪৭তম বৈঠকে দুই মন্ত্রীর অনুপস্থিতির কারণে বৈঠক মুলতবি করতে হয়। ওই বৈঠকে কমিটির সদস্য ও বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য আবুল খায়ের ভূঁইয়া ওয়াকআউট করেন। এর আগে গত ৯ মার্চ কমিটির বৈঠকে দুই মন্ত্রী না আসায় ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেন কমিটির সদস্যরা। ওই দিন কমিটির ৪৬ তম বৈঠক ছিল। এর মধ্যে মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফ মাত্র ১৬ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে প্রতিমন্ত্রী নানক উপস্থিত ছিলেন ৩২ বৈঠকে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও কমিটির বৈঠকে নিয়মিত উপস্থিত থাকেন না। সংসদে উপস্থাপিত কমিটির প্রথম তিনটি রিপোর্ট পর্যালোচনায় এ তথ্য পাওয়া যায়। প্রথম ৩২ বৈঠকের ২৪টিতে অনুপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী। ২০০৯ সালের ২৮ জুন সংসদে উপস্থাপিত প্রথম রিপোর্ট থেকে দেখা যায়, মোট ৭ বৈঠকের ৫টিতে অনুপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী। ২০১০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি সংসদে উপস্থাপিত দ্বিতীয় রিপোর্ট থেকে দেখা যায়, পরবর্তী ৯ বৈঠকের ৮টিতে অর্থমন্ত্রী অনুপস্থিত ছিলেন। ২০১০ সালের ৪ অক্টোবর সংসদে উপস্থাপিত তৃতীয় রিপোর্ট থেকে পাওয়া যায়, তৃতীয় পর্যায়ের ১৬ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে ১১টিতে অর্থমন্ত্রী অনুপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া মন্ত্রীর কারণে বৈঠক নিয়মিত হয় না এমন ঘটনাও ঘটেছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বেশিরভাগ সময়ে বিদেশে থাকেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক কম হয়। গত সাড়ে ৩ বছরে মাত্র ১৪টি বৈঠক হয়েছে। যেখানে সরকারী হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি একই সময়ে ১শ’ টিরও বেশি বৈঠক করেছে। কার্যপ্রণালী বিধি অনুযায়ী, প্রতি মাসে কমিটিগুলোর প্রতি মাসে অন্তত একটি বৈঠক হওয়ার নিয়ম রয়েছে। গত ১৯ এপ্রিলের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির আর কোন বৈঠক হয়নি।
মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের অনুপস্থিতি নিয়ে জাতীয় সংসদের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট রহমত আলী বলেন, সংসদীয় কমিটির কাছে মন্ত্রণালয়কে জবাবদিহি করতে হয়। মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠকে না এলে জবাবদিহি করবে কে? সচিবও অনেক সময় বৈঠকে থাকেন না। এভাবে তো সংসদীয় কমিটি চলতে পারে না। এ প্রসঙ্গে সরকারী প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আলী আশরাফ জনকণ্ঠকে বলেন, অনেক সময় মন্ত্রীরা অন্য কাজে ব্যস্ত থাকেন বলে বৈঠকে আসতে পারেন না। তবে ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ বৈঠকে না এলে সেটা সংসদীয় কমিটিকে উপেক্ষা করা ছাড়া আর কিছু নয়। এতে সংসদের কার্যক্রম ব্যাহত হয়।
এদিকে সংসদ সচিবালয়ের একজন উর্ধতন কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে বলেছেন, সব ক্ষেত্রে বৈঠকে অনুপস্থিতির জন্য মন্ত্রী দায়ী নন। বিশেষ করে অর্থমন্ত্রী বৈঠকে উপস্থিত থাকার বিষয়ে খুবই আগ্রহী। অর্থমন্ত্রীর মতো আরও কয়েক মন্ত্রী রয়েছেন যারা নিয়মিত সিডিউল নিয়ে অনেক ব্যস্ত থাকেন। দেখা যায়, কমিটি ওই সব সিডিউলের সঙ্গে না মিলিয়ে বৈঠকের সময় নির্ধারণ করেন। ফলে ইচ্ছা থাকলেও মন্ত্রীরা আসতে পারেন না।
মন্ত্রীদের পাশাপাশি সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও আসছেন না বলে অভিযোগ ওঠে। এর আগে মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অনুপস্থিতির কারণে এজেন্ডাভিত্তিক আলোচনা স্থগিত রাখে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।
No comments