পরাজয়কেও শিক্ষার মঞ্চ মনে করেন সাকিব
বাংলাদেশ ক্রিকেট দল বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শেষ করেছে আয়ারলান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে। পাল্লেকেলেতে ২১ সেপ্টেম্বর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপের প্রথম ম্যাচ খেলার আগে আরও কয়েকটা দিন হাতে পাচ্ছে গুছিয়ে নেওয়ার জন্য। সাকিব আল হাসান আশা করছেন এই কয়দিনে তারা গুছিয়ে উঠবেন। শ্রীলঙ্কার কলম্বোতে দলের প্রস্তুতি নিয়ে সাকিব আল হাসান সাংবাদিকদের বিস্তারিত বলেছেন। তা থেকে চুম্বক অংশ তুলে ধরা হলো:
প্রশ্ন: প্র্যাকটিস ম্যাচ জেতা কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
সাকিব: এটা গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেরকম নয় যে, কেউ ভাববে আমি রান পাইনি, বল ভালো করিনি, উইকেট পাইনি। প্র্যাকটিস ম্যাচ হলো কোথায় কোথায় উন্নতি করতে হবে তা খুঁজে বের করার জন্য। আমরা যদি ভুলগুলো নিয়ে কাজ করি, তাহলে হয়তো নিউজিল্যান্ডের মতো কঠিন প্রতিপক্ষকে হারানোর সুযোগ থাকবে।
প্রশ্ন: প্রস্তুতি ম্যাচের উইকেট কেমন ছিলো?
সাকিব: উইকেট খুব ভালো ছিলো। বল ব্যাটে আসছিলো। কিন্তু আমরা সময় মতো উইকেট নিতে পারিনি। আমি কিছু রান করেছি। মিডল অর্ডার এবং লোয়ার অর্ডার ইনিংসটাকে টানতে পারেনি। আসলে এটা আমাদের জন্য একটা শিক্ষাও।
প্রশ্ন: আপনার আউটটাই কি ম্যাচের মোড় ঘুড়িয়ে দিয়েছে?
সাকিব: হ্যাঁ, ওটা একটু গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। তারপরও আমাদের যথেষ্ট ব্যাটসম্যান ছিলো। আমার কাছে মনে হয় ১০ ওভারে ৬০ করার মতো। আমি আশা করিনি টি-টোয়েন্টিতে এরকম মাঠে ছয় রান করে করে করতে পারবে না। কিন্তু যেটা হয়ে গেছে তা নিয়ে খুব বেশি ভাবার দরকার নেই। যে জায়গাগুলোতে উন্নতি করা দরকার তা যদি করতে পারি তাহলে নিউজিল্যান্ড ম্যাচের আগে আমাদের প্রস্তুতিটা আরও ভালো হবে।
প্রশ্ন: অনেকগুলো প্র্যাকটিস ম্যাচ খেলেছেন, কতটা নিখুঁত প্রস্তুতি হয়েছে?
সাকিব: কিছু না কিছু দুর্বলতা তো থাকেই। এখনও আছে। সামনে যে তিনদিন আছে ওই জায়গাগুলো নিয়ে প্র্যাকটিস করতে পারলে ভালো হবে। উইকেটের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপার থাকে। কারো হয়তো একটু বেশি ব্যাটিং এবং কারো বেশি বোলিং করতে হবে। যদিও এই জিনিসগুলো দুই ম্যাচের ভেতরে করে ফেলার কথা। আমরা যে জায়গায় যাচ্ছি, এই কয়দিনের মধ্যে দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করে ব্যাটিং এবং একটু বেশি বোলিং, যেটা যার দরকার, সে যদি সেটা করতে পারে তাহলে মূল ম্যাচের আগে আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত থাকতে পারবো।
প্রশ্ন: আপানার ব্যক্তিগত প্রস্তুতি কেমন হয়েছে?
সাকিব: ভালো অবস্থায় আছি। মোটামুটি সব কিছু নিয়ে ‘কনফিডেন্ট’। বাকিটা ভাগ্য এবং আমার চেষ্টার ওপর নির্ভর করবে।
প্রশ্ন: পায়ের চোট সমস্যা গেছে?
সাকিব: ঠিক আছে, কিছু কিছু জায়গায় একটু সমস্যা আছে। সিরিয়াস কিছু না, যেটা খেলায় সমস্যা করবে।
প্রশ্ন: কোন জায়গাটায় মনে হয়েছে একটু ঘষামাজা করা দরকার?
সাকিব: আসলে খুব বেশি একটা দরকার নেই। আমরা এই দুটো ম্যাচ যদি বাদ দেই, তাহলে দেখবেন ত্রিনিদাদে এবং আয়ারল্যান্ডে ভালো খেলেছি। আমি বলবো না এখানে খারাপ খেলেছি। ওরকম যদি চিন্তা করি আমরা ভালো ক্রিকেট খেলেছি। খুব একটা বেশি কিছু করার দরকার নেই। ব্যক্তিগত কিছু জায়গায় হয়তো উন্নতি করতে হবে। ওগুলা হয়ে গেলে আমরা আরও ভালো দল হয়ে যাবো।
প্রশ্ন: তিন নম্বরে ব্যাটিং কতটা উপভোগ করছেন?
সাকিব: ঠিক আছে, একটু বেশি সময় পাওয়া যাচ্ছে ব্যাটিং করার। সত্যি বলতে তেমন বড় কোন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয়নি। হ্যাঁ, বলতে পারি আয়ারল্যান্ডের সিরিজে চ্যালেঞ্জ ছিলো। কিন্তু আমার কাছে খুব বড় চ্যালেঞ্জ মনে হয়নি। বিশ্বকাপ অবশ্যই অনেক বড় চ্যালেঞ্জ থাকবে। এখানে বোঝা যাবে কতটা উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: কেভিন ও’ব্রায়ন বললেন বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের ব্যবধান কমে এসেছে, আপনি কি মনে করেন?
সাকিব: জানি না। তাদের বিপক্ষে ৩-০ তে সিরিজ জিতেছি। এখন বলতে পারবো না ব্যবধান বাড়ছে না কমছে। এটা বলা মুশকিল।
সাকিব: এটা গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেরকম নয় যে, কেউ ভাববে আমি রান পাইনি, বল ভালো করিনি, উইকেট পাইনি। প্র্যাকটিস ম্যাচ হলো কোথায় কোথায় উন্নতি করতে হবে তা খুঁজে বের করার জন্য। আমরা যদি ভুলগুলো নিয়ে কাজ করি, তাহলে হয়তো নিউজিল্যান্ডের মতো কঠিন প্রতিপক্ষকে হারানোর সুযোগ থাকবে।
প্রশ্ন: প্রস্তুতি ম্যাচের উইকেট কেমন ছিলো?
সাকিব: উইকেট খুব ভালো ছিলো। বল ব্যাটে আসছিলো। কিন্তু আমরা সময় মতো উইকেট নিতে পারিনি। আমি কিছু রান করেছি। মিডল অর্ডার এবং লোয়ার অর্ডার ইনিংসটাকে টানতে পারেনি। আসলে এটা আমাদের জন্য একটা শিক্ষাও।
প্রশ্ন: আপনার আউটটাই কি ম্যাচের মোড় ঘুড়িয়ে দিয়েছে?
সাকিব: হ্যাঁ, ওটা একটু গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। তারপরও আমাদের যথেষ্ট ব্যাটসম্যান ছিলো। আমার কাছে মনে হয় ১০ ওভারে ৬০ করার মতো। আমি আশা করিনি টি-টোয়েন্টিতে এরকম মাঠে ছয় রান করে করে করতে পারবে না। কিন্তু যেটা হয়ে গেছে তা নিয়ে খুব বেশি ভাবার দরকার নেই। যে জায়গাগুলোতে উন্নতি করা দরকার তা যদি করতে পারি তাহলে নিউজিল্যান্ড ম্যাচের আগে আমাদের প্রস্তুতিটা আরও ভালো হবে।
প্রশ্ন: অনেকগুলো প্র্যাকটিস ম্যাচ খেলেছেন, কতটা নিখুঁত প্রস্তুতি হয়েছে?
সাকিব: কিছু না কিছু দুর্বলতা তো থাকেই। এখনও আছে। সামনে যে তিনদিন আছে ওই জায়গাগুলো নিয়ে প্র্যাকটিস করতে পারলে ভালো হবে। উইকেটের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপার থাকে। কারো হয়তো একটু বেশি ব্যাটিং এবং কারো বেশি বোলিং করতে হবে। যদিও এই জিনিসগুলো দুই ম্যাচের ভেতরে করে ফেলার কথা। আমরা যে জায়গায় যাচ্ছি, এই কয়দিনের মধ্যে দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করে ব্যাটিং এবং একটু বেশি বোলিং, যেটা যার দরকার, সে যদি সেটা করতে পারে তাহলে মূল ম্যাচের আগে আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত থাকতে পারবো।
প্রশ্ন: আপানার ব্যক্তিগত প্রস্তুতি কেমন হয়েছে?
সাকিব: ভালো অবস্থায় আছি। মোটামুটি সব কিছু নিয়ে ‘কনফিডেন্ট’। বাকিটা ভাগ্য এবং আমার চেষ্টার ওপর নির্ভর করবে।
প্রশ্ন: পায়ের চোট সমস্যা গেছে?
সাকিব: ঠিক আছে, কিছু কিছু জায়গায় একটু সমস্যা আছে। সিরিয়াস কিছু না, যেটা খেলায় সমস্যা করবে।
প্রশ্ন: কোন জায়গাটায় মনে হয়েছে একটু ঘষামাজা করা দরকার?
সাকিব: আসলে খুব বেশি একটা দরকার নেই। আমরা এই দুটো ম্যাচ যদি বাদ দেই, তাহলে দেখবেন ত্রিনিদাদে এবং আয়ারল্যান্ডে ভালো খেলেছি। আমি বলবো না এখানে খারাপ খেলেছি। ওরকম যদি চিন্তা করি আমরা ভালো ক্রিকেট খেলেছি। খুব একটা বেশি কিছু করার দরকার নেই। ব্যক্তিগত কিছু জায়গায় হয়তো উন্নতি করতে হবে। ওগুলা হয়ে গেলে আমরা আরও ভালো দল হয়ে যাবো।
প্রশ্ন: তিন নম্বরে ব্যাটিং কতটা উপভোগ করছেন?
সাকিব: ঠিক আছে, একটু বেশি সময় পাওয়া যাচ্ছে ব্যাটিং করার। সত্যি বলতে তেমন বড় কোন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয়নি। হ্যাঁ, বলতে পারি আয়ারল্যান্ডের সিরিজে চ্যালেঞ্জ ছিলো। কিন্তু আমার কাছে খুব বড় চ্যালেঞ্জ মনে হয়নি। বিশ্বকাপ অবশ্যই অনেক বড় চ্যালেঞ্জ থাকবে। এখানে বোঝা যাবে কতটা উপভোগ করছি।
প্রশ্ন: কেভিন ও’ব্রায়ন বললেন বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের ব্যবধান কমে এসেছে, আপনি কি মনে করেন?
সাকিব: জানি না। তাদের বিপক্ষে ৩-০ তে সিরিজ জিতেছি। এখন বলতে পারবো না ব্যবধান বাড়ছে না কমছে। এটা বলা মুশকিল।
No comments