যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের ফোনে আড়ি পেতেছিল 'র'
পাকিস্তানে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার ফোনে আড়ি পেতেছিল ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা 'র' (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং)। আড়ি পেতে পাওয়া তথ্যগুলো ব্যবহার করে জাতিসংঘে কাশ্মীর প্রসঙ্গে পাকিস্তানের তোলা একটি প্রস্তাবের ব্যাপারে কূটনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে ভারত।
দেশটির সাবেক পররাষ্ট্রসচিব ক্রিস শ্রীনিবাসন তাঁর 'ডিপ্লোমেটিক চ্যানেলস' নামক বইয়ে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য জানিয়েছেন। বইটি শিগগিরই লন্ডন থেকে প্রকাশ করা হবে।
ভারতীয় পত্রিকা টাইমস অব ইন্ডিয়া গতকাল সোমবার তাদের অনলাইন সংস্করণে জানায়, পররাষ্ট্রসচিব হিসেবে দায়িত্ব ছাড়ার ১৭ বছর পর স্মৃতিচারণামূলক এই বইয়ে শ্রীনিবাসন লিখেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রবিন র্যাফেল ও ইসলামাবাদে নিয়োজিত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের মধ্যকার ফোনালাপে আড়ি পেতেছিল 'র'। ১৯৯৪ সালের সেপ্টেম্বরে কাশ্মীর বিষয়ে ভারতের বিপক্ষে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে পাকিস্তানের আনা একটি খসড়া প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করবে না বলে ওই ফোনালাপে নিশ্চিত করা হয়েছিল। ওয়াশিংটন থেকে ইসলামাবাদে করা এ ফোনে জাতিসংঘে আনা খসড়া প্রস্তাবে পাকিস্তানকে সমর্থন করতে না পারায় যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাফেল তাঁর হতাশার কথা জানান। ফোনে আড়ি পেতে পাওয়া তথ্যগুলো ব্যবহার করে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী পি ভি নরসিমা রাওকে কাশ্মীর প্রসঙ্গে বেশ কয়েকটি ইতিবাচক পদক্ষেপ নিতে সহায়তা করেন শ্রীনিবাসন। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ভারতীয় পত্রিকা টাইমস অব ইন্ডিয়া গতকাল সোমবার তাদের অনলাইন সংস্করণে জানায়, পররাষ্ট্রসচিব হিসেবে দায়িত্ব ছাড়ার ১৭ বছর পর স্মৃতিচারণামূলক এই বইয়ে শ্রীনিবাসন লিখেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রবিন র্যাফেল ও ইসলামাবাদে নিয়োজিত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের মধ্যকার ফোনালাপে আড়ি পেতেছিল 'র'। ১৯৯৪ সালের সেপ্টেম্বরে কাশ্মীর বিষয়ে ভারতের বিপক্ষে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে পাকিস্তানের আনা একটি খসড়া প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করবে না বলে ওই ফোনালাপে নিশ্চিত করা হয়েছিল। ওয়াশিংটন থেকে ইসলামাবাদে করা এ ফোনে জাতিসংঘে আনা খসড়া প্রস্তাবে পাকিস্তানকে সমর্থন করতে না পারায় যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাফেল তাঁর হতাশার কথা জানান। ফোনে আড়ি পেতে পাওয়া তথ্যগুলো ব্যবহার করে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী পি ভি নরসিমা রাওকে কাশ্মীর প্রসঙ্গে বেশ কয়েকটি ইতিবাচক পদক্ষেপ নিতে সহায়তা করেন শ্রীনিবাসন। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments