সাদি গাদ্দাফিকে আশ্রয় দিয়েছে নাইজার
লিবিয়ার প্রয়াত নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির ছেলে সাদি গাদ্দাফিকে আশ্রয় দিয়েছে নাইজার। দক্ষিণ আফ্রিকায় দুই দিনের সফর শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে শুক্রবার নাইজারের প্রেসিডেন্ট মাহমাদু ইউসুফ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, মানবিক কারণে মুয়াম্মার গাদ্দাফির ছেলে সাদি গাদ্দাফির আশ্রয় অনুমোদন করা হয়েছে। তবে গাদ্দাফির অন্য পলাতক ছেলে সাইফ আল ইসলামের অবস্থান সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না। সাউথ আফ্রিকান প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (এসএপিএ) নাইজারের প্রেসিডেন্টের এ স্বীকারোক্তি প্রকাশ করে। খবর : গার্ডিয়ান, রয়টার্স, টেলিগ্রাফ।
৩৮ বছর বয়সী সাদি গাদ্দাফিকে আশ্রয় দেওয়া সম্পর্কে নাইজারের এ ঘোষণা দেশটির সঙ্গে লিবিয়ার অন্তর্বর্র্তীকালীন সরকারের মধ্যে সম্পর্কে তিক্ততা সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
গত আগস্টে ত্রিপোলির পতনের পর ব্যবসায়ী ও সাবেক ফুটবলার সাদি গাদ্দাফি নাইজারে পালিয়ে যান। সাদিকে হস্তান্তর করতে নাইজারের প্রতি প্রথম থেকেই অনুরোধ জানিয়ে আসছে লিবিয়ার অন্তর্বর্র্তী সরকার। সাদিকে গ্রেফতারের অনুরোধ জানিয়ে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি জরুরি সতর্কতা জারি করে ইন্টারপোল। নাইজারের প্রেসিডেন্ট মাহমাদু ইউসুফ বলেন, 'মানবিক কারণে আমরা সাদি গাদ্দাফিকে আশ্রয় দিতে সম্মত হয়েছি।'
তবে লিবিয়ার অন্তর্বর্র্তীকালীন বিচার মন্ত্রণালয় নাইজারের এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তাদের পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, যারা নিজ দেশে রাজনৈতিক হয়রানির শিকার হয়, এটা সাধারণত তাদেরই দেওয়া হয়। কিন্তু সাদি নিজেই মানুষকে নিপীড়ন করতেন। তার বিরুদ্ধে এক ফুটবলারকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে।
নাইজারের প্রেসিডেন্ট মাহমাদু ইউসুফ দাবি করেছেন, তিনি মুয়াম্মার গাদ্দাফির অন্য পলাতক ছেলে সাইফ আল ইসলামের অবস্থান জানেন না। তিনি বলেন, 'সাইফ নাইজারে নেই।' তিনি বলেন, সাইফ যদি নাইজারে আসে তবে তার সম্পর্কে নিজেদের অবস্থান জানাবে নাইজার সরকার।
গত আগস্টে ত্রিপোলির পতনের পর ব্যবসায়ী ও সাবেক ফুটবলার সাদি গাদ্দাফি নাইজারে পালিয়ে যান। সাদিকে হস্তান্তর করতে নাইজারের প্রতি প্রথম থেকেই অনুরোধ জানিয়ে আসছে লিবিয়ার অন্তর্বর্র্তী সরকার। সাদিকে গ্রেফতারের অনুরোধ জানিয়ে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতি জরুরি সতর্কতা জারি করে ইন্টারপোল। নাইজারের প্রেসিডেন্ট মাহমাদু ইউসুফ বলেন, 'মানবিক কারণে আমরা সাদি গাদ্দাফিকে আশ্রয় দিতে সম্মত হয়েছি।'
তবে লিবিয়ার অন্তর্বর্র্তীকালীন বিচার মন্ত্রণালয় নাইজারের এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তাদের পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, যারা নিজ দেশে রাজনৈতিক হয়রানির শিকার হয়, এটা সাধারণত তাদেরই দেওয়া হয়। কিন্তু সাদি নিজেই মানুষকে নিপীড়ন করতেন। তার বিরুদ্ধে এক ফুটবলারকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে।
নাইজারের প্রেসিডেন্ট মাহমাদু ইউসুফ দাবি করেছেন, তিনি মুয়াম্মার গাদ্দাফির অন্য পলাতক ছেলে সাইফ আল ইসলামের অবস্থান জানেন না। তিনি বলেন, 'সাইফ নাইজারে নেই।' তিনি বলেন, সাইফ যদি নাইজারে আসে তবে তার সম্পর্কে নিজেদের অবস্থান জানাবে নাইজার সরকার।
No comments