মালিবাগে বাসস্ট্যান্ড নেই
রাজধানীর মালিবাগ এলাকায় স্থায়ী কোনো বাসস্ট্যান্ড নেই। ফলে বিশৃঙ্খলভাবে চলাচল করছে বিভিন্ন রুটের বাস। মানা হচ্ছে না কোনো নিয়মনীতি। এ ক্ষেত্রে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্থানীয় এলাকাবাসীর। তবে সিটি করপোরেশন বলছে, আপাতত স্থায়ী কোনো বাসস্ট্যান্ড করার পরিকল্পনা তাদের নেই।রাজধানীর জনবহুল এলাকা মালিবাগ, মালিবাগ বাজার, মৌচাক, মালিবাগ মোড়, চৌধুরীপাড়ায় আজও গড়ে ওঠেনি কোনো স্থায়ী বাসস্ট্যান্ড। অথচ জনবহুল এ এলাকার মানুষ প্রতিদিন বাস, মিনিবাসে চড়ে রাজধানীর এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্তে চলাচল করে।
এলাকাবাসী জানান, স্থায়ী বাসস্ট্যান্ড না থাকায় অনেক মালিকই তাদের বাস সার্ভিস অন্য জায়গায় নিয়ে গেছেন। ফলে সাধারণ যাত্রীরা পুরোপুরিভাবে পরিবহন সুবিধা ভোগ করতে পারছে না। তবে ব্যক্তিমালিকানায় দু'-একটি বাসস্ট্যান্ড থাকলেও এগুলোতে যাত্রীদের জন্য নেই ছাউনি। বাসে উঠতে এসে অনেকটা সময় ধরে রোদে কিংবা বৃষ্টিতে ভিজতে হয় যাত্রীদের।
এদিকে স্থায়ী বাসস্ট্যান্ড না থাকায় অনেক চালকই যত্রতত্র অস্থায়ী ভিত্তিতে স্টপেজ বসিয়ে যাত্রী ওঠানামা করিয়ে বাস চালাচ্ছেন।
ফলে রাস্তার যানজট ছাড়াও দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকি বাড়ছে। জানা গেছে, এ মোড় দিয়ে প্রতিদিন কয়েকশ' আন্তঃনগর বাস, মিনিবাস ও টেম্পো চলাচল করে।
এ ছাড়া রয়েছে শত শত রিকশা। ফলে সারাদিনই ব্যাপক যানজট ও ভিড় লেগে থাকে। স্থায়ী স্ট্যান্ড না থাকায় যাত্রীদের রাস্তার ওপরই দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। যাত্রীরা অভিযোগ করেন, ব্যক্তি মালিকানাধীন এসব বাসস্ট্যান্ডে কোনো ধরনের যাত্রীসুবিধা নেই।
এদিকে স্থায়ী বাসস্ট্যান্ড না থাকায় অনেক চালকই যত্রতত্র অস্থায়ী ভিত্তিতে স্টপেজ বসিয়ে যাত্রী ওঠানামা করিয়ে বাস চালাচ্ছেন।
ফলে রাস্তার যানজট ছাড়াও দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকি বাড়ছে। জানা গেছে, এ মোড় দিয়ে প্রতিদিন কয়েকশ' আন্তঃনগর বাস, মিনিবাস ও টেম্পো চলাচল করে।
এ ছাড়া রয়েছে শত শত রিকশা। ফলে সারাদিনই ব্যাপক যানজট ও ভিড় লেগে থাকে। স্থায়ী স্ট্যান্ড না থাকায় যাত্রীদের রাস্তার ওপরই দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। যাত্রীরা অভিযোগ করেন, ব্যক্তি মালিকানাধীন এসব বাসস্ট্যান্ডে কোনো ধরনের যাত্রীসুবিধা নেই।
No comments