চীনকে চোখ রাঙাতে অস্ট্রেলিয়ায় সামরিক ঘাঁটি গাড়ছে যুক্তরাষ্ট্র
অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে স্থায়ী সামরিক ঘাঁটি গাড়ার চিন্তা করছে যুক্তরাষ্ট্র। আগামী সপ্তাহে অস্ট্রেলিয়া সফরকালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এ বিষয়ে ঘোষণা দিতে পারেন। টেলিগ্রাফ ও সিডনি মর্নিং হেরাল্ড পত্রিকা গত শুক্রবার এ খবর দিয়েছে। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের সরব উপস্থিতির পাল্টা জবাব হিসেবে এ উদ্যোগ নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।সিডনি মর্নিং হেরাল্ড জানায়, কয়েক বছর ধরেই প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় যুক্তরাষ্ট্র সেনা উপস্থিতি জোরদার করার পরিকল্পনা করছে। এ বিষয়টি বিবেচনায় এনেই ডারউইনে স্থায়ী ঘাঁটি করার ব্যাপারে অস্ট্রেলিয়া ইতিবাচক সাড়া দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের মিত্র অস্ট্রেলিয়ায় অল্পসংখ্যক মার্কিন সেনা রয়েছে। নর্দান টেরিটোরি অ্যালিস স্প্রিংস নগরীর কাছে একটি গোয়েন্দা স্টেশনে এসব সেনা আছে। তবে ডারউইনে নৌঘাঁটি করার বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের ভৌগোলিক-কৌশলগত নীতির পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। ডারউইনের ওই ঘাঁটিতে ৫০০ থেকে এক হাজার মেরিন সেনা থাকবে। এ ছাড়াও নর্দান টেরিটোরি ও পার্থে সেনা ঘাঁটিও ব্যবহারের পরিকল্পনা আছে ওবামা প্রশাসনের।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেভিন রাড বলেন, 'মার্কিন প্রেসিডেন্টের সফরের জন্য অপেক্ষা করাই শ্রেয়। দুই দেশের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বিষয়ে পরিকল্পনাগুলো ওই সময় ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড।' তিনি আরো বলেন, অস্ট্রেলিয়ার রয়েছে বিশাল উপকূলীয় অঞ্চল। এসব এলাকায় বসবাস করে দুই কোটি ৩০ লাখ লোক। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ দিকটি বিবেচনা করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শক্তিশালী নিরাপত্তা সম্পর্ক গড়ে তোলা হয়েছে।
আগামী বুধবার ওবামার অস্ট্রেলিয়া সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে। কেভিন রাড বলেন, জাতীয় নিরাপত্তা ছাড়াও ওই অঞ্চলে চীন তাদের সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে। দক্ষিণ চীন সাগরে চীন সামরিক উপস্থিতি জোরদার করছে বলেও অস্ট্রেলিয়া দাবি করেছে। এসব দিক বিবেচনা করেই ডারউইনে যুক্তরাষ্ট্রের ঘাঁটি করার ব্যাপারে অস্ট্রেলিয়া ইতিবাচক সাড়া দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জাপানের ওকিনাওয়া দ্বীপে যুক্তরাষ্ট্রের নৌঘাঁটি রয়েছে। এ ছাড়া প্রশান্ত মহাসাগরের গুয়াম এলাকায়ও তাদের ঘাঁটি আছে। সূত্র : এএফপি, টেলিগ্রাফ।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেভিন রাড বলেন, 'মার্কিন প্রেসিডেন্টের সফরের জন্য অপেক্ষা করাই শ্রেয়। দুই দেশের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বিষয়ে পরিকল্পনাগুলো ওই সময় ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড।' তিনি আরো বলেন, অস্ট্রেলিয়ার রয়েছে বিশাল উপকূলীয় অঞ্চল। এসব এলাকায় বসবাস করে দুই কোটি ৩০ লাখ লোক। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ দিকটি বিবেচনা করে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শক্তিশালী নিরাপত্তা সম্পর্ক গড়ে তোলা হয়েছে।
আগামী বুধবার ওবামার অস্ট্রেলিয়া সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে। কেভিন রাড বলেন, জাতীয় নিরাপত্তা ছাড়াও ওই অঞ্চলে চীন তাদের সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে। দক্ষিণ চীন সাগরে চীন সামরিক উপস্থিতি জোরদার করছে বলেও অস্ট্রেলিয়া দাবি করেছে। এসব দিক বিবেচনা করেই ডারউইনে যুক্তরাষ্ট্রের ঘাঁটি করার ব্যাপারে অস্ট্রেলিয়া ইতিবাচক সাড়া দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জাপানের ওকিনাওয়া দ্বীপে যুক্তরাষ্ট্রের নৌঘাঁটি রয়েছে। এ ছাড়া প্রশান্ত মহাসাগরের গুয়াম এলাকায়ও তাদের ঘাঁটি আছে। সূত্র : এএফপি, টেলিগ্রাফ।
No comments