আরব লিগে সিরিয়ার সদস্যপদ স্থগিত-১৬ নভেম্বর থেকে সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে
সিরিয়ার সদস্যপদ স্থগিত করেছে আরব লিগ। চলমান সহিংসতা বন্ধে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ সংস্থার প্রস্তাবিত শর্তে রাজি না হওয়া পর্যন্ত এ স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে। সিরিয়ার বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথাও জানিয়েছে সংস্থাটি। এ ছাড়া দামেস্ক থেকে আরব দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের প্রত্যাহারের হুমকিও দিয়েছে তারা।
সিরিয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে মিসরের রাজধানী কায়রোতে গতকাল শনিবার জরুরি বৈঠক করেন আরব লিগভুক্ত দেশের মন্ত্রীরা। বৈঠক শেষে বিবৃতিতে বলা হয়, 'আরব লিগ বৈঠকে সিরীয় প্রতিনিধিদের তৎপরতা স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।' আরব লিগের পক্ষ থেকে কাতারের প্রধানমন্ত্রী হামাদ বিন জাসেম আল-থানি সংবাদ সম্মেলনে এ বিবৃতি পড়ে শোনান। তিনি জানান, আগামী ১৬ নভেম্বর (বুধবার) থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।
বিবৃতি অনুযায়ী, এখনো যদি তারা (সিরীয়রা) আরব লিগের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে না চায় তাহলে সিরীয় সরকারের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। এ ছাড়া দামেস্ক থেকে আরব রাষ্ট্রদূতদের প্রত্যাহার করা হবে। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি সংলিষ্ট দেশগুলোর ওপরই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সিরিয়ায় রক্তপাত অব্যাহত থাকলে আরব লিগের মহাসচিব নাবিল আল-আরাবি মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে উদ্বেগের বিষয়টি জাতিসংঘসহ অন্যান্য সংস্থাকে জানাবেন।
আরব লিগ সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন পরিস্থিতির ব্যাপারে একটি অভিন্ন অবস্থানে পেঁৗছানোর জন্য আগামী তিন দিনের মধ্যে আসাদবিরোধীদের সঙ্গে বৈঠক করারও প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে চূড়ান্তভাবে সিরিয়ার সদস্যপদ স্থগিত করার ব্যাপারে আরব লিগের নেতাদের মধ্যে বিভক্তি ছিল।
এর আগে আরব লিগ আসাদ সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তি করে। এতে গ্রেপ্তারকৃত বিরোধী নেতা-কর্মীদের মুক্তি, বিভিন্ন স্থানে মোতায়েনকৃত সেনা প্রত্যাহার, গণমাধ্যমকর্মী ও পর্যবেক্ষকদের স্বাধীনভাবে বিচরণ এবং বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনায় বসার কথা বলা হয়। সূত্র : এএফপি।
বিবৃতি অনুযায়ী, এখনো যদি তারা (সিরীয়রা) আরব লিগের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে না চায় তাহলে সিরীয় সরকারের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। এ ছাড়া দামেস্ক থেকে আরব রাষ্ট্রদূতদের প্রত্যাহার করা হবে। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়টি সংলিষ্ট দেশগুলোর ওপরই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সিরিয়ায় রক্তপাত অব্যাহত থাকলে আরব লিগের মহাসচিব নাবিল আল-আরাবি মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে উদ্বেগের বিষয়টি জাতিসংঘসহ অন্যান্য সংস্থাকে জানাবেন।
আরব লিগ সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন পরিস্থিতির ব্যাপারে একটি অভিন্ন অবস্থানে পেঁৗছানোর জন্য আগামী তিন দিনের মধ্যে আসাদবিরোধীদের সঙ্গে বৈঠক করারও প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে চূড়ান্তভাবে সিরিয়ার সদস্যপদ স্থগিত করার ব্যাপারে আরব লিগের নেতাদের মধ্যে বিভক্তি ছিল।
এর আগে আরব লিগ আসাদ সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তি করে। এতে গ্রেপ্তারকৃত বিরোধী নেতা-কর্মীদের মুক্তি, বিভিন্ন স্থানে মোতায়েনকৃত সেনা প্রত্যাহার, গণমাধ্যমকর্মী ও পর্যবেক্ষকদের স্বাধীনভাবে বিচরণ এবং বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনায় বসার কথা বলা হয়। সূত্র : এএফপি।
No comments