কাসাবের মৃত্যুদণ্ড চায় পাকিস্তান
সন্ত্রাসী’ আজমল কাসাবের মৃত্যুদণ্ড দাবি করে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক গতকাল বৃহস্পতিবার বলেছেন, বিচার বিভাগীয় কমিশনের প্রস্তাবিত ভারত সফর ২৬/১১ হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারকাজ ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করবে।
রেহমান মালিক মালদ্বীপের আদ্দুতে ভারতীয় সাংবাদিকদের বলেন, আজমল কাসাব সন্ত্রাসী। তাঁকে ফাঁসিতে ঝোলানো উচিত।
মালিক বলেন, পাকিস্তান সরকার বিচার বিভাগীয় কমিশনের ভারত সফর এবং কিছু প্রমাণ পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। তিনি বলেন, যদি ‘বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ’ পাওয়া যায়, তাহলে সেটা পাকিস্তানে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারকাজে সহায়তা করবে।
পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ওই কমিশন ভারতে যাবে। পাকিস্তানে বিচার-প্রক্রিয়ার জন্য কমিশনের পাওয়া তথ্য গুরুত্বপূর্ণ।’
বিচারকাজ কখন শেষ হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে রেহমান মালিক বলেন, যত শিগগির প্রতিবেদন আসবে, তত দ্রুত বিচার-প্রক্রিয়া শুরু হবে। তবে বিচার-প্রক্রিয়া কত দিন চলবে, তা বলার সময় এখনো আসেনি।
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে কেন জামাত-উদ-দাওয়ার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে? এ প্রশ্নের জবাবে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তথ্য-প্রমাণ নয় এবং তাদের সন্ত্রাসী তালিকায় রাখার জন্য সুনির্দিষ্ট আইনি প্রমাণ প্রয়োজন।’
জামাত-উদ-দাওয়ার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ সাঈদের জামিন প্রসঙ্গে রেহমান মালিক বলেন, পাকিস্তানের সর্বোচ্চ আদালত তাঁকে জামিন দিয়েছেন। এ ব্যাপারে সরকার কোনো কিছু করতে পারে না। ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতের মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার মামলায় পাকিস্তানি জঙ্গি আজমল আমির কাসাবকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রেহমান মালিক মালদ্বীপের আদ্দুতে ভারতীয় সাংবাদিকদের বলেন, আজমল কাসাব সন্ত্রাসী। তাঁকে ফাঁসিতে ঝোলানো উচিত।
মালিক বলেন, পাকিস্তান সরকার বিচার বিভাগীয় কমিশনের ভারত সফর এবং কিছু প্রমাণ পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। তিনি বলেন, যদি ‘বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ’ পাওয়া যায়, তাহলে সেটা পাকিস্তানে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারকাজে সহায়তা করবে।
পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ওই কমিশন ভারতে যাবে। পাকিস্তানে বিচার-প্রক্রিয়ার জন্য কমিশনের পাওয়া তথ্য গুরুত্বপূর্ণ।’
বিচারকাজ কখন শেষ হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে রেহমান মালিক বলেন, যত শিগগির প্রতিবেদন আসবে, তত দ্রুত বিচার-প্রক্রিয়া শুরু হবে। তবে বিচার-প্রক্রিয়া কত দিন চলবে, তা বলার সময় এখনো আসেনি।
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে কেন জামাত-উদ-দাওয়ার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে? এ প্রশ্নের জবাবে পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তথ্য-প্রমাণ নয় এবং তাদের সন্ত্রাসী তালিকায় রাখার জন্য সুনির্দিষ্ট আইনি প্রমাণ প্রয়োজন।’
জামাত-উদ-দাওয়ার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজ সাঈদের জামিন প্রসঙ্গে রেহমান মালিক বলেন, পাকিস্তানের সর্বোচ্চ আদালত তাঁকে জামিন দিয়েছেন। এ ব্যাপারে সরকার কোনো কিছু করতে পারে না। ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতের মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার মামলায় পাকিস্তানি জঙ্গি আজমল আমির কাসাবকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
No comments