তুরস্কে আবারও ভূমিকম্প, সাতজন নিহত
তুরস্কের পূর্বাঞ্চলের ভন শহরে গত বুধবার আবারও ভূমিকম্প হয়েছে। এতে সাতজন নিহত হয়েছে। ধসে পড়েছে অন্তত ২৫টি ভবন। ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছে বহু মানুষ। মাত্র তিন সপ্তাহ আগে একই এলাকায় ভূমিকম্পের আঘাতে ছয় শতাধিক মানুষ নিহত হয়।
ইস্তাম্বুলভিত্তিক কানদিলি অবজারভেটরির তথ্য অনুযায়ী, বুধবার গ্রিনিচ মান সময় সন্ধ্যা সাতটা ২৩ মিনিটে ৫ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভন শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে এনদ্রিমিত এলাকায়।
টেলিভিশনে সম্প্রচার করা চিত্রে দেখা গেছে, ভন শহরের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে রাস্তায় ছোটাছুটি করছে। আহত ব্যক্তিদের অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতালে। ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তবে কতজন আটকা পড়েছে, এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, এ সংখ্যা শতাধিক হবে। ইতিমধ্যে ২৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। উদ্ধার তৎপরতায় অন্তত ৩০০ কর্মী যোগ দিয়েছেন।
ঘটনাস্থল থেকে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেত দাভুতাগ্লু বলেছেন, ধসে পড়া ২৫টি ভবনের মধ্যে ২২টিতেই কোনো মানুষ ছিল না। অন্য তিনটি ভবনের দুটি ছিল হোটেল। এই তিনটি ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারে তৎপরতা চলছে। তবে ভূমিকম্প আঘাত হানার সময় হোটেল দুটিতে কতজন মানুষ ছিল, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তুরস্কের বেসরকারি টেলিভিশনের খবরে বলা হয়েছে, ধসে পড়া ভবনগুলোর মধ্যে একটি ছয়তলা হোটেল রয়েছে। ওই ভবনে গণমাধ্যমকর্মী ও তুরস্কের রেড ক্রিসেন্ট কর্মীরা থাকতেন।
গত ২৩ অক্টোবর একই এলাকায় ৭ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পে ছয় শতাধিক মানুষের প্রাণহানি এবং অন্তত চার হাজার ১৫০ জন আহত হয়।
ইস্তাম্বুলভিত্তিক কানদিলি অবজারভেটরির তথ্য অনুযায়ী, বুধবার গ্রিনিচ মান সময় সন্ধ্যা সাতটা ২৩ মিনিটে ৫ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভন শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে এনদ্রিমিত এলাকায়।
টেলিভিশনে সম্প্রচার করা চিত্রে দেখা গেছে, ভন শহরের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে রাস্তায় ছোটাছুটি করছে। আহত ব্যক্তিদের অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতালে। ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তবে কতজন আটকা পড়েছে, এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, এ সংখ্যা শতাধিক হবে। ইতিমধ্যে ২৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। উদ্ধার তৎপরতায় অন্তত ৩০০ কর্মী যোগ দিয়েছেন।
ঘটনাস্থল থেকে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেত দাভুতাগ্লু বলেছেন, ধসে পড়া ২৫টি ভবনের মধ্যে ২২টিতেই কোনো মানুষ ছিল না। অন্য তিনটি ভবনের দুটি ছিল হোটেল। এই তিনটি ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারে তৎপরতা চলছে। তবে ভূমিকম্প আঘাত হানার সময় হোটেল দুটিতে কতজন মানুষ ছিল, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তুরস্কের বেসরকারি টেলিভিশনের খবরে বলা হয়েছে, ধসে পড়া ভবনগুলোর মধ্যে একটি ছয়তলা হোটেল রয়েছে। ওই ভবনে গণমাধ্যমকর্মী ও তুরস্কের রেড ক্রিসেন্ট কর্মীরা থাকতেন।
গত ২৩ অক্টোবর একই এলাকায় ৭ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্পে ছয় শতাধিক মানুষের প্রাণহানি এবং অন্তত চার হাজার ১৫০ জন আহত হয়।
No comments