কংগ্রেস-তৃণমূল কংগ্রেস জোটে দেখা দিয়েছে দ্বন্দ্ব
পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে এবার কেন্দ্রীয় ইউপিএ জোটের দুই প্রধান শরিক কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেসের শরিকি দ্বন্দ্ব তীব্র হয়ে উঠেছে। ৩ নভেম্বর ভারতের ক্ষমতাসীন কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোট সরকার শরিকদের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করে একতরফাভাবে পেট্রলের মূল্য লিটারপ্রতি ১.৮২ পয়সা বাড়িয়ে দিলে তীব্র প্রতিবাদ জানান তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রতিবাদ জানিয়েই তিনি ক্ষান্ত হননি, হুমকিও দেন বর্তমান ইউপিএ সরকার থেকে প্রয়োজনে ইস্তফা দেওয়ার।
এই নিয়ে গত মঙ্গলবার তৃণমূলের সাংসদেরা দেখা করেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রী তখন জানিয়ে দেন, বর্ধিত পেট্রলের দাম কমানো সম্ভব নয়। এর পরই মমতা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে কলকাতায় এক বৈঠকের পর জানিয়ে দেন, ভবিষ্যতে যদি ইউপিএ জোট সরকার পেট্রল, ডিজেল বা গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি করে, তবে তৃণমূল কংগ্রেস ইউপিএ সরকার থেকে বেরিয়ে আসবে।
মমতার এই হুমকিতে পাল্টা জবাব দিয়েছেন কংগ্রেসের সাংসদ অধীর চৌধুরী। বলেছেন, ‘পারলে সমর্থন তুলে নিক না তৃণমূল? আমরা তো কাউকে বেঁধে রাখিনি। এতে কেন্দ্রীয় সরকারের কোনো ক্ষতি হবে না।’ অধীর চৌধুরী বলেন, ‘আসলে এটা তৃণমূলের চাপ বাড়ানোর কৌশল। কেন্দ্রের কাছ থেকে তৃণমূল কিছু পাওয়ার জন্যই তৃণমূল এমন সব কথা বলছে।’
কংগ্রেসের আরেক সাংসদ দীপা দাসমুন্সী বুধবার বলেছেন, ‘তৃণমূল কেন্দ্রীয় সরকার থেকে বেরিয়ে এলেও সরকার পড়বে না। কিন্তু এরপর কী করে তৃণমূল রাজ্য সরকার চালায়, তা আমরা দেখব। তৃণমূলের সরকার ছাড়ার হুমকি এলে কেন্দ্রের কাছ থেকে আর্থিক প্যাকেজ আদায় করার অস্ত্র ছাড়া আর কিছু নয়। উনি কেন্দ্রীয় সরকারকে যতটা চাপ দেবেন, আমরাও ততটা চাপে রাখব রাজ্য সরকারকে।’
এই নিয়ে গত মঙ্গলবার তৃণমূলের সাংসদেরা দেখা করেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রী তখন জানিয়ে দেন, বর্ধিত পেট্রলের দাম কমানো সম্ভব নয়। এর পরই মমতা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে কলকাতায় এক বৈঠকের পর জানিয়ে দেন, ভবিষ্যতে যদি ইউপিএ জোট সরকার পেট্রল, ডিজেল বা গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি করে, তবে তৃণমূল কংগ্রেস ইউপিএ সরকার থেকে বেরিয়ে আসবে।
মমতার এই হুমকিতে পাল্টা জবাব দিয়েছেন কংগ্রেসের সাংসদ অধীর চৌধুরী। বলেছেন, ‘পারলে সমর্থন তুলে নিক না তৃণমূল? আমরা তো কাউকে বেঁধে রাখিনি। এতে কেন্দ্রীয় সরকারের কোনো ক্ষতি হবে না।’ অধীর চৌধুরী বলেন, ‘আসলে এটা তৃণমূলের চাপ বাড়ানোর কৌশল। কেন্দ্রের কাছ থেকে তৃণমূল কিছু পাওয়ার জন্যই তৃণমূল এমন সব কথা বলছে।’
কংগ্রেসের আরেক সাংসদ দীপা দাসমুন্সী বুধবার বলেছেন, ‘তৃণমূল কেন্দ্রীয় সরকার থেকে বেরিয়ে এলেও সরকার পড়বে না। কিন্তু এরপর কী করে তৃণমূল রাজ্য সরকার চালায়, তা আমরা দেখব। তৃণমূলের সরকার ছাড়ার হুমকি এলে কেন্দ্রের কাছ থেকে আর্থিক প্যাকেজ আদায় করার অস্ত্র ছাড়া আর কিছু নয়। উনি কেন্দ্রীয় সরকারকে যতটা চাপ দেবেন, আমরাও ততটা চাপে রাখব রাজ্য সরকারকে।’
No comments