নাটোরে চামড়া কিনে ব্যবসায়ীরা বিপাকে by রেজাউল করিম রেজা,
উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা কাঁচা চামড়া নিয়ে আসছেন দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কাঁচা চামড়ার বাজার নাটোরের বেদ্য বেলঘরিয়া এলাকায়। আর লাভের আশায় নাটোরের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা চলতি বাজার দর অনুসারে চামড়া কিনে পড়েছেন বিপাকে। ট্যানারি মালিকরা চামড়ার দর বেঁধে না দেওয়ায় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো দরে চামড়া কিনছেন। ফলে কাঁচা চামড়া নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় কম দামে চামড়া বেচতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরা।
ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রবি দাস জানান, ঈদের আগে গরুর চামড়া এক হাজার ৮০০ থেকে দুই হাজার টাকা দরে বিক্রি হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৫০০ টাকায়। খাসির চামড়া আগে ২০০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন ১২০ থেকে ১৫০ টাকার বেশি দাম উঠছে না। ফলে লাভের আশায় চামড়া কিনে এখন পড়েছেন বিপাকে। কাঁচা চামড়া বেশি দিন রাখা যাবে না। এ কারণে বাধ্য হয়ে লোকসান দিয়ে তাঁদের চামড়া বিক্রি করতে হচ্ছে। তবে তিনি জানান, গরু-খাসিতে লোকসান হলেও ভেড়ার চামড়ায় তাঁরা কিছু লাভ করতে পারছেন।
চামড়া ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম বলেন, ট্যানারি মালিকরা কোনো দাম বেঁধে দেননি। এ কারণে তাঁরাও চামড়া কিনতে ভয় পাচ্ছেন। ফলে ব্যবসায়ীরা যতটা কমে পারছেন চামড়া কিনতে চেষ্টা করছেন। মঞ্জুরুল আলম হিরু জানান, চামড়া বাজার নিয়ে কিছুটা অসন্তোষ রয়েছে। ট্যানারি মালিকরা দাম বেঁধে না দেওয়ায় তাঁরাও রয়েছেন দুশ্চিন্তায়। নাটোর চামড়া বাজার ঘুরে দেখা যায়, ট্যানারি মালিক অথবা তাঁদের প্রতিনিধিরা এখনো নাটোরের চামড়া বাজার থেকে চামড়া কিনতে শুরু করেননি। এ অবস্থায় নাটোরের শতাধিক আড়তদার চামড়া কিনে নিজেদের গুদামে রেখে দিচ্ছেন।
চামড়া ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম বলেন, ট্যানারি মালিকরা কোনো দাম বেঁধে দেননি। এ কারণে তাঁরাও চামড়া কিনতে ভয় পাচ্ছেন। ফলে ব্যবসায়ীরা যতটা কমে পারছেন চামড়া কিনতে চেষ্টা করছেন। মঞ্জুরুল আলম হিরু জানান, চামড়া বাজার নিয়ে কিছুটা অসন্তোষ রয়েছে। ট্যানারি মালিকরা দাম বেঁধে না দেওয়ায় তাঁরাও রয়েছেন দুশ্চিন্তায়। নাটোর চামড়া বাজার ঘুরে দেখা যায়, ট্যানারি মালিক অথবা তাঁদের প্রতিনিধিরা এখনো নাটোরের চামড়া বাজার থেকে চামড়া কিনতে শুরু করেননি। এ অবস্থায় নাটোরের শতাধিক আড়তদার চামড়া কিনে নিজেদের গুদামে রেখে দিচ্ছেন।
No comments