মন্দাভাব কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা by রাশেদুল তুষার
ঈদুল আজহার ৯ দিনের ছুটি শেষে আজ রবিবার আবার লেনদেন শুরু হচ্ছে পুঁজিবাজারে। লেনদেন শুরু হওয়ার আগে আতঙ্কে আছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। বিশেষ করে ঈদ-পূর্ববর্তী সপ্তাহে গত তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন গড় লেনদেনের রেকর্ড হওয়ায় চলতি সপ্তাহের বাজারের আচরণ কেমন হবে, তা নিয়ে শঙ্কিত তাঁরা। তবে হতাশার মধ্যেও তারল্য সংকট কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যাশা করছেন বাজার বিশ্লেষকরা। ব্যাংকগুলোর ডিসেম্বর ক্লোজিংয়ের আগে বাজার পরিস্থিতি ভালো হবে বলে আশা করছেন তাঁরা।
সামনের দিনগুলোয় পুঁজিবাজারের হতাশাজনক পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠবে বলে মনে করেন চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জ (সিএসই) সভাপতি ফখর উদ্দিন আলী আহমেদ। এ প্রসঙ্গে তিনি গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'সরকারের পক্ষ থেকে যথেষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এখন যাদের তা বাস্তবায়ন করা দরকার, তারা নিজেদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করলেই হয়।' তিনি বলেন, 'বেশির ভাগ বিনিয়োগকারীর পোর্টফোলিও এখন এক-তৃতীয়াংশে এসে ঠেকেছে। এ অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়ানো ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।' শেয়ারে লেনদেনের সময় এক দিন কমিয়ে আনতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির গড়িমসির সমালোচনা করে সিএসই সভাপতি বলেন, 'লেনদেন বাড়াতে এসইসি টি৩ থেকে কমিয়ে টি২তে নামিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছিল; কিন্তু তা বাস্তবায়নে স্টক এঙ্চেঞ্জে এখনো নির্দেশনা আসেনি।'
এ প্রসঙ্গে ইনভেস্টরস ফোরাম অব চিটাগাংয়ের আহ্বায়ক আছলাম মোরশেদ বলেন, 'ব্যাংকগুলো থেকে সংবাদ সম্মেলন করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আশ্বাস দেওয়ার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে লেনদেন কমেছে। অথচ বিপরীতটাই হওয়ার কথা ছিল।' সিএসই থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, ঈদের ছুটিতে যাওয়ার আগের সপ্তাহে সিএসইতে গড় লেনদেন ছিল ৩০ কোটি টাকা, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন গড় লেনদেন। এর আগের দুই সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে যথাক্রমে ৩৭ ও ৩৮ কোটি টাকা।
এদিকে বেশির ভাগ ব্যাংকের শেয়ার তলানীতে ঠেকে যাওয়ায় ডিসেম্বরের ক্লোজিংয়ের আগে ব্যাংকগুলো তাদের বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াবে বলে মনে করছেন পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া ঈদুল আজহার আগে ব্যাংক থেকে গ্রাহকদের টাকা উত্তোলনের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু ঈদ-পরবর্তী সময়ে ব্যাংক থেকে বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ার আশা করছেন বিশ্লেষকরা।,
এ প্রসঙ্গে ইনভেস্টরস ফোরাম অব চিটাগাংয়ের আহ্বায়ক আছলাম মোরশেদ বলেন, 'ব্যাংকগুলো থেকে সংবাদ সম্মেলন করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আশ্বাস দেওয়ার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে লেনদেন কমেছে। অথচ বিপরীতটাই হওয়ার কথা ছিল।' সিএসই থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, ঈদের ছুটিতে যাওয়ার আগের সপ্তাহে সিএসইতে গড় লেনদেন ছিল ৩০ কোটি টাকা, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন গড় লেনদেন। এর আগের দুই সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে যথাক্রমে ৩৭ ও ৩৮ কোটি টাকা।
এদিকে বেশির ভাগ ব্যাংকের শেয়ার তলানীতে ঠেকে যাওয়ায় ডিসেম্বরের ক্লোজিংয়ের আগে ব্যাংকগুলো তাদের বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াবে বলে মনে করছেন পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা। এ ছাড়া ঈদুল আজহার আগে ব্যাংক থেকে গ্রাহকদের টাকা উত্তোলনের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু ঈদ-পরবর্তী সময়ে ব্যাংক থেকে বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ার আশা করছেন বিশ্লেষকরা।,
No comments