সুখের রহস্য by শারমীনা ইসলাম
আমারা ছোট্ট জীবনে সুখের খোঁজ করি, সুখি হতে যা করতে পারিঃ
এনজয় ইচ আদারঃ
পরিবারকে সুখি, অর্থবহ এবং স্বার্থক করতে সঙ্গির সঙ্গে কাটানো মুহূর্তগুলো আনন্দ নিয়ে উপভোগ করুন।যখন সঙ্গি বাড়িতে আসে, তাকে হাসি মুখে ঘরে স্বাগত জানানো, বাইরে যাওয়ার সময় দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দেওয়া, এই ছোট বিষয়গুলোই পরিবারে সুখের আবেশ নিয়ে আসে।
গল্প করা:
সারাদিন পর বাড়ি ফিরে শুধু টিভিতে মুখ গুজে না থেকে সঙ্গির সঙ্গে গল্প করুন। সারাদিন কী করলেন এসব নিয়ে কথা বলুন, সঙ্গি কী করেন এটাও জানতে চান।
রিমোর্ট শেয়ার করুন:
অনেক পরিবারের কর্তা আছেন, সব চ্যানেলের সংবাদ দেখেন। তিনি যতক্ষণ থাকেন রিমোর্ট তার হাতে। এটা ঠিক না, সঙ্গিরও কোনো পছন্দের অনুষ্ঠান থাকতে পারে। তাকে সুযোগ দিন এবং সে সময়টা আপনিও উপভোগ করুন।
একসঙ্গে খান:
সঙ্গির জন্য না খেয়ে অপেক্ষা করাটা যেমন আন্তরিকতা আর তাকে গুরুত্ব দেওয়া প্রকাশ করে, তেমনি অপর সঙ্গিরও দায়িত্ব বাইরে দেরি না করে সময় মতো ঘরে ফেরা এবং সঙ্গিকে নিয়ে একসঙ্গে খাওয়া।
বন্ধুর্ আগে পরিবার:
বন্ধু অবশ্যই জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে বন্ধুত্বের স্থান যেন পরিবারের আগে না হয়। সঙ্গিকে সবার আগে গুরুত্ব দিতে হবে। পরিবারের প্রয়োজন আগে মেটাতে হবে, তবেই আমাদের ছোট ঘর সুখে ভরে উঠবে।
ঘরের কাজে সাহায্য করুন:
একসঙ্গে রান্নাঘরে কিছুক্ষণ কাটাতে পারেন। সঙ্গি যখন রান্না করেন আপনি যদি তার পাশে থাকেন এতে দুজনের মধ্যে সমপর্ক আরও মধুর হবে। আর সঙ্গির কাজও সহজ হবে।
নমনীয়তা:
সঙ্গি সব কাজ ১০০ ভাগ পারফেক্ট করবে। এই আশা সব সময় পুরন নাও হতে পারে। ছোট কোনো ভুলের জন্য সঙ্গিকে তিরস্কার না করে বুঝিয়ে দিন। সঙ্গির সঙ্গে ব্যবহারে নমনীয় থাকুন, আর তার সিদ্ধান্তেরও মূল্য দিন।
ফোন করুন:
দিনে কয়েকবার সঙ্গির সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করুন। শুধু কাজের প্রয়োজনে নয়, এমনিতেই খোঁজ নিন। এতে দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হবে না।
যা করা যাবে না:
অভিযোগ:
সঙ্গি ঘরে ফেরার সঙ্গে সঙ্গে দেরি হলো কেন বা প্রয়োজনীয় কোনো কিছু আনতে ভুলে যাওয়ার জন্য অভিযোগ করা ঠিক নয়। ভুলেও সঙ্গি সম্পর্কে বন্ধু বা আত্মীয়ের কাছে অভিযোগ করা যাবেনা।
তাচ্ছিল্য:
অন্যের অবস্থান, পেশা বা স্বচ্ছলতা নিয়ে সঙ্গিতে তুলনা করে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা যাবেনা।
চিৎকার-চেচামেচি:
ছেলে বা মেয়ে কেউই চিৎকার-চেচামেচি পছন্দ করে না। সঙ্গির কোনো কিছু পছন্দ না হলে বুঝিয়ে বলুন। চেচামেচি করে বাড়ির পরিবেশ নষ্ট করা যাবেনা। আর নিজেদের সমপর্ককে অন্যদের সামনে হাস্যকর বানানো ঠিক নয়।
তৃতীয় ব্যক্তি:
নিজেদের মধ্যে কোনো সমস্যা হলে আলোচনা করে মিটিয়ে ফেলুন। ব্যক্তিগত বিষয়ে তৃতীয় ব্যক্তিকে হস্তক্ষেপ করতে দেবেন না।
সারাদিন পর বাড়ি ফিরে শুধু টিভিতে মুখ গুজে না থেকে সঙ্গির সঙ্গে গল্প করুন। সারাদিন কী করলেন এসব নিয়ে কথা বলুন, সঙ্গি কী করেন এটাও জানতে চান।
রিমোর্ট শেয়ার করুন:
অনেক পরিবারের কর্তা আছেন, সব চ্যানেলের সংবাদ দেখেন। তিনি যতক্ষণ থাকেন রিমোর্ট তার হাতে। এটা ঠিক না, সঙ্গিরও কোনো পছন্দের অনুষ্ঠান থাকতে পারে। তাকে সুযোগ দিন এবং সে সময়টা আপনিও উপভোগ করুন।
একসঙ্গে খান:
সঙ্গির জন্য না খেয়ে অপেক্ষা করাটা যেমন আন্তরিকতা আর তাকে গুরুত্ব দেওয়া প্রকাশ করে, তেমনি অপর সঙ্গিরও দায়িত্ব বাইরে দেরি না করে সময় মতো ঘরে ফেরা এবং সঙ্গিকে নিয়ে একসঙ্গে খাওয়া।
বন্ধুর্ আগে পরিবার:
বন্ধু অবশ্যই জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে বন্ধুত্বের স্থান যেন পরিবারের আগে না হয়। সঙ্গিকে সবার আগে গুরুত্ব দিতে হবে। পরিবারের প্রয়োজন আগে মেটাতে হবে, তবেই আমাদের ছোট ঘর সুখে ভরে উঠবে।
ঘরের কাজে সাহায্য করুন:
একসঙ্গে রান্নাঘরে কিছুক্ষণ কাটাতে পারেন। সঙ্গি যখন রান্না করেন আপনি যদি তার পাশে থাকেন এতে দুজনের মধ্যে সমপর্ক আরও মধুর হবে। আর সঙ্গির কাজও সহজ হবে।
নমনীয়তা:
সঙ্গি সব কাজ ১০০ ভাগ পারফেক্ট করবে। এই আশা সব সময় পুরন নাও হতে পারে। ছোট কোনো ভুলের জন্য সঙ্গিকে তিরস্কার না করে বুঝিয়ে দিন। সঙ্গির সঙ্গে ব্যবহারে নমনীয় থাকুন, আর তার সিদ্ধান্তেরও মূল্য দিন।
ফোন করুন:
দিনে কয়েকবার সঙ্গির সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করুন। শুধু কাজের প্রয়োজনে নয়, এমনিতেই খোঁজ নিন। এতে দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হবে না।
যা করা যাবে না:
অভিযোগ:
সঙ্গি ঘরে ফেরার সঙ্গে সঙ্গে দেরি হলো কেন বা প্রয়োজনীয় কোনো কিছু আনতে ভুলে যাওয়ার জন্য অভিযোগ করা ঠিক নয়। ভুলেও সঙ্গি সম্পর্কে বন্ধু বা আত্মীয়ের কাছে অভিযোগ করা যাবেনা।
তাচ্ছিল্য:
অন্যের অবস্থান, পেশা বা স্বচ্ছলতা নিয়ে সঙ্গিতে তুলনা করে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা যাবেনা।
চিৎকার-চেচামেচি:
ছেলে বা মেয়ে কেউই চিৎকার-চেচামেচি পছন্দ করে না। সঙ্গির কোনো কিছু পছন্দ না হলে বুঝিয়ে বলুন। চেচামেচি করে বাড়ির পরিবেশ নষ্ট করা যাবেনা। আর নিজেদের সমপর্ককে অন্যদের সামনে হাস্যকর বানানো ঠিক নয়।
তৃতীয় ব্যক্তি:
নিজেদের মধ্যে কোনো সমস্যা হলে আলোচনা করে মিটিয়ে ফেলুন। ব্যক্তিগত বিষয়ে তৃতীয় ব্যক্তিকে হস্তক্ষেপ করতে দেবেন না।
No comments