সব সূচকে ভালো অবস্থায় রয়েছে এসআইবিএল
সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের এমডি মুহাম্মদ আলী জানান, সামগ্রিক সূচক বেশ ভালো অবস্থায় দাঁড়িয়েছে। এক সময় পরিচালকদের প্রভাব খাটানোর যে বিষয়টি প্রচলিত ছিল এখন তা নেই। ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ বছরের শুরু থেকেই পরিকল্পনা নিয়ে চলার ফলে ২০১১ সালে এসআইবিএলে আমানত, বিনিয়োগ, বৈদেশিক লেনদেন হয়েছে সন্তোষজনক। যে কারণে পরিচালন মুনাফায় ৭৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এ ধারা ধরে রাখতে চলতি বছরের জন্যও নেওয়া হয়েছে বেশ
কিছু পরিকল্পনা। যার মধ্যে রয়েছে সামাজিক ব্যাংকিং বেশকিছু শাখাকে গ্রীণ ব্যাংকিংয়ে রূপান্তর, বৈদেশিক লেনদেন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে রফতানি ও রেমিট্যান্স বাড়ানো, সিএসআর খাতে ব্যয় বাড়ানো, সমগ্র জনগোষ্ঠীকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতে মোবাইল ও এসএমএস ব্যাংকিং চালু, ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুল ব্যাংকিং এবং ব্যাংকিং সেবা বঞ্চিত এলাকায় আরও বেশ কিছু নতুন শাখা খোলা। তিনি বলেন, 'যে কোনো কাজের জন্য একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনা দরকার। ব্যাংকিং খাত পরিচালনার জন্য সামগ্রিক অর্থনীতির গতিধারা বিবেচনায় নিয়ে পরিকল্পনা করতে হয়। সেটা আমরা করতে পেরেছি। যে কারণে সব সূচকে এসআইবিএল বেশ ভালো অবস্থানে দাঁড়িয়েছে।'
মুহাম্মদ আলী বলেন, এসআইবিএল তার স্ট্র্যাটেজিক ব্যবসায়িক নীতি গ্রহণের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনায় পেশাদারিত্ব, মেধা ও দক্ষতার প্রয়োগে একটি শক্তিশালী আর্থিক ভিত্তি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। একটি সময় ব্যাংকটিতে অনেক দুর্বলতা ছিল। সে বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক এটিকে আরলি ওয়ার্নিং ব্যাংকের তালিকায় রেখেছে। তবে এখন এ ব্যাংকে আর কোনো সমস্যা নেই। কেননা পরিচালনা পর্ষদের প্রভাবমুক্তভাবে ব্যাংকটি পরিচালিত হচ্ছে। ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ অনুমোদন, কর্মকর্তা নিয়োগ, বদলি, পদোন্নতি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তেই হয়। নিয়ম অনুযায়ী যেসব বড় ঋণে পর্ষদের অনুমোদন নিতে হয় সেখানেও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কথা রাখা হয়। তাই সব মিলিয়ে ২০১২ সালকে তিনি এসআইবিএলের জন্য 'গোল্ডেন ইয়ার' বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সামগ্রিক অর্থনীতির উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে বিদায়ী বছর ঝুঁকি কম এমন ক্ষেত্রে বেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে। গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এসএমই খাতে। এর আগে এসএমইতে যেখানে মাত্র ৪০ থেকে ৪৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ ছিল। ২০১১ সালে সেটি বাড়িয়ে ৬০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখতে ও চাকরির নতুন ক্ষেত্র তৈরির লক্ষ্যে এসএমইতে বিনিয়োগ বাড়ানো হয়েছে। দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে কৃষি খাতে। কেননা কৃষি উৎপাদন বাড়ানো গেলে আমদানি কমবে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার ব্যয় কমবে। দেশ এগিয়ে যাবে।
এমডি বলেন, একটি সময় এসআইবিএলের মাধ্যমে তেমন রফতানি হতো না, আসত না তেমন রেমিট্যান্স। যে কারণে আমদানির ঋণপত্র খুলতে বৈদেশিক মুদ্রার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য ব্যাংকে ধরনা দিতে হতো। তবে গেল বছর এসআইবিএলের মাধ্যমে রফতানি ও রেমিট্যান্স বেশ ভালো আসায় আমদানির বেশিরভাগ ঋণপত্র নিজেদের অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রায় খোলা সম্ভব হয়েছে। সার্বিক বিষয়ে পর্যালোচনা করে এখন দৃঢ়ভাবে বলা যায়, ব্যাংক তার প্রতিটি আর্থিক সূচকে সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এটিকে আরও এগিয়ে নিতে চলতি বছর বাস্তবমুখী নানা পরিকল্পনার কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, বর্তমানে দেশের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ মানুষ ব্যাংকিং সেবার আওতায় এসেছে। আরও মানুষকে এ সেবার আওতায় আনতে গত বছর ১২টি শাখা খোলা হয়েছে। এ বছর আরও শাখা খোলার পাশাপাশি এসএমএস, মোবাইল ব্যাংকিং, স্কুল ব্যাংকিং, ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা চালু করা হবে।
আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তি সেবা দিতে রিয়েল টাইম অনলাইন ব্যাংকিং চালু হয়েছে। কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যারের মাধ্যমে গ্রাহকদের এ সেবা দেওয়া হচ্ছে। শিগগিরই ইন্টারনেটনির্ভর ব্যাংকিং সুবিধা চালু হবে। যাতে গ্রাহক ইন্টারনেটের মাধ্যমে হিসাবের সার্বিক তথ্য তথা- ব্যালান্স, স্টেটমেন্ট চেক ও ডাউনলোড করতে পারবেন। তাছাড়া চেক বই রিকুইজিশন, ঋণপত্র খোলার আবেদন ইত্যাদিও ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা সম্ভব হবে।
মুহাম্মদ আলী বলেন, এসআইবিএল তার স্ট্র্যাটেজিক ব্যবসায়িক নীতি গ্রহণের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনায় পেশাদারিত্ব, মেধা ও দক্ষতার প্রয়োগে একটি শক্তিশালী আর্থিক ভিত্তি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। একটি সময় ব্যাংকটিতে অনেক দুর্বলতা ছিল। সে বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক এটিকে আরলি ওয়ার্নিং ব্যাংকের তালিকায় রেখেছে। তবে এখন এ ব্যাংকে আর কোনো সমস্যা নেই। কেননা পরিচালনা পর্ষদের প্রভাবমুক্তভাবে ব্যাংকটি পরিচালিত হচ্ছে। ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ অনুমোদন, কর্মকর্তা নিয়োগ, বদলি, পদোন্নতি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তেই হয়। নিয়ম অনুযায়ী যেসব বড় ঋণে পর্ষদের অনুমোদন নিতে হয় সেখানেও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কথা রাখা হয়। তাই সব মিলিয়ে ২০১২ সালকে তিনি এসআইবিএলের জন্য 'গোল্ডেন ইয়ার' বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সামগ্রিক অর্থনীতির উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে বিদায়ী বছর ঝুঁকি কম এমন ক্ষেত্রে বেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে। গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এসএমই খাতে। এর আগে এসএমইতে যেখানে মাত্র ৪০ থেকে ৪৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ ছিল। ২০১১ সালে সেটি বাড়িয়ে ৬০০ কোটি টাকা করা হয়েছে। জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখতে ও চাকরির নতুন ক্ষেত্র তৈরির লক্ষ্যে এসএমইতে বিনিয়োগ বাড়ানো হয়েছে। দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে কৃষি খাতে। কেননা কৃষি উৎপাদন বাড়ানো গেলে আমদানি কমবে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার ব্যয় কমবে। দেশ এগিয়ে যাবে।
এমডি বলেন, একটি সময় এসআইবিএলের মাধ্যমে তেমন রফতানি হতো না, আসত না তেমন রেমিট্যান্স। যে কারণে আমদানির ঋণপত্র খুলতে বৈদেশিক মুদ্রার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য ব্যাংকে ধরনা দিতে হতো। তবে গেল বছর এসআইবিএলের মাধ্যমে রফতানি ও রেমিট্যান্স বেশ ভালো আসায় আমদানির বেশিরভাগ ঋণপত্র নিজেদের অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রায় খোলা সম্ভব হয়েছে। সার্বিক বিষয়ে পর্যালোচনা করে এখন দৃঢ়ভাবে বলা যায়, ব্যাংক তার প্রতিটি আর্থিক সূচকে সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। এটিকে আরও এগিয়ে নিতে চলতি বছর বাস্তবমুখী নানা পরিকল্পনার কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, বর্তমানে দেশের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ মানুষ ব্যাংকিং সেবার আওতায় এসেছে। আরও মানুষকে এ সেবার আওতায় আনতে গত বছর ১২টি শাখা খোলা হয়েছে। এ বছর আরও শাখা খোলার পাশাপাশি এসএমএস, মোবাইল ব্যাংকিং, স্কুল ব্যাংকিং, ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা চালু করা হবে।
আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তি সেবা দিতে রিয়েল টাইম অনলাইন ব্যাংকিং চালু হয়েছে। কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যারের মাধ্যমে গ্রাহকদের এ সেবা দেওয়া হচ্ছে। শিগগিরই ইন্টারনেটনির্ভর ব্যাংকিং সুবিধা চালু হবে। যাতে গ্রাহক ইন্টারনেটের মাধ্যমে হিসাবের সার্বিক তথ্য তথা- ব্যালান্স, স্টেটমেন্ট চেক ও ডাউনলোড করতে পারবেন। তাছাড়া চেক বই রিকুইজিশন, ঋণপত্র খোলার আবেদন ইত্যাদিও ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা সম্ভব হবে।
No comments