ক্যালিসের ডাবল সেঞ্চুরি
কেপটাউনে অবশেষে ডাবল সেঞ্চুরি করে থামলেন জ্যাক ক্যালিস। শেষ পর্যন্ত ২২৪ রান করে আউট হন তিনি। এটা তার ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ। ক্যালিসের দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরির সুবাদে রানের পাহাড় গড়েছে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা। সেঞ্চুরি করেছেন এবি ডি ভিলিয়ার্সও। প্রথম দিন সেঞ্চুরি করেছিলেন পিটারসন। এই তিন সেঞ্চুরির সুবাদে ৪ উইকেটে ৫৮০ রানের বিশাল স্কোর গড়ে ইনিংস ঘোষণা করেন গ্রায়েম স্মিথ। ইনিংস ঘোষণার সময় ডি ভিলিয়ার্স ১৬০ রান করে
অপরাজিত ছিলেন। ২২৪ রান করে লাঞ্চের ঠিক আগের বলে আউট হন ক্যালিস। দ্বিতীয় দিনে পতন হওয়া দক্ষিণ আফ্রিকার একমাত্র উইকেট পেয়েছেন রঙ্গনা হেরাত। জবাবে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় দিন শেষে শ্রীলংকার সংগ্রহ ২ উইকেটে ১৪৯ রান।
প্রথম দিনের মতো নিউল্যান্ডের দ্বিতীয় দিনও ছিল লংকান বোলারদের জন্য চূড়ান্ত হতাশার একটি দিন। ক্যালিস আর ডি ভিলিয়ার্স সফরকারীদের বোলিং আক্রমণ নিয়ে রীতিমতো ছেলেখেলা করেছেন। লাঞ্চের পর স্বাগতিকরা ২৮.৩ ওভারে ১০৬ রান যোগ করে। ক্যালিস প্রথম দিন পিটারসনের সঙ্গে ২০৫ এবং ডি ভিলিয়ার্সের সঙ্গে ১৯২ রানের জুটি গড়েন।
নিউল্যান্ডসে ক্যালিস অসাধারণ রেকর্ডের অধিকারী। প্রথম দিন ১২৬ রান করার সঙ্গে সঙ্গে কেপটাউনের নিউল্যান্ডসে ২ হাজার রান করার গৌরব অর্জন করেছিলেন তিনি। এ টেস্টের আগে সর্বশেষ ৭ ইনিংসে জ্যাক ক্যালিসের টেস্ট ব্যাটিং গড় ছিল ১৪.৮৩। ডারবান টেস্টে দুই ইনিংসেই শূন্য রানে আউট হন ক্যালিস। ১৬ বছরের ক্যারিয়ারে জোড়া শূন্য করার ওই ঘটনা ছিল তার জীবনে প্রথম। সে দুঃসময় কাটিয়ে নিউল্যান্ডসে ফিরেই ডাবল সেঞ্চুরি করলেন ক্যালিস। ১৫০তম টেস্টে কোনো মাঠে ২ হাজার রানের বিরল কীর্তি গড়া তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে রেকর্ডের পাতায় নাম লেখা হলো ক্যালিসের। অবশ্য বরাবরই কেপটাউনে ক্যালিসের রেকর্ড অসাধারণ। চলতি টেস্টের আগে এ মাঠে ৭২.০৪ গড়ে তিনি করেছিলেন ১ হাজার ৮৭৪ রান। ডাবল সেঞ্চুরিসহ সর্বশেষ ৮ ইনিংসের ৫টিতেই করলেন সেঞ্চুরি। গত বছর ভারতের বিপক্ষে কেপটাউন টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি করেছিলেন ক্যালিস। নিউল্যান্ডসে ক্যালিসের মতোই দক্ষিণ আফ্রিকার রেকর্ডও অসাধারণ। নির্বাসন থেকে ফেরার পর ২৩টি টেস্ট খেলে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা জিতেছে ১৫ টেস্টে। পরাজয় মাত্র ৩টিতে। বাকি পাঁচটি টেস্ট ড্র হয়। শ্রীলংকা এ মাঠে দুটি টেস্ট খেলেছে। দুটিতেই হেরেছে তারা। সর্বশেষ ২০০১ সালের জানুয়ারিতে কেপটাউনে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে পরাজিত হয় শ্রীলংকা। সেই ২২৯ রানের পরাজয়টা ছিল লংকার ক্রিকেট ইতিহাসের লজ্জাকর পরাজয়গুলোর অন্যতম।
প্রথম দিনের মতো নিউল্যান্ডের দ্বিতীয় দিনও ছিল লংকান বোলারদের জন্য চূড়ান্ত হতাশার একটি দিন। ক্যালিস আর ডি ভিলিয়ার্স সফরকারীদের বোলিং আক্রমণ নিয়ে রীতিমতো ছেলেখেলা করেছেন। লাঞ্চের পর স্বাগতিকরা ২৮.৩ ওভারে ১০৬ রান যোগ করে। ক্যালিস প্রথম দিন পিটারসনের সঙ্গে ২০৫ এবং ডি ভিলিয়ার্সের সঙ্গে ১৯২ রানের জুটি গড়েন।
নিউল্যান্ডসে ক্যালিস অসাধারণ রেকর্ডের অধিকারী। প্রথম দিন ১২৬ রান করার সঙ্গে সঙ্গে কেপটাউনের নিউল্যান্ডসে ২ হাজার রান করার গৌরব অর্জন করেছিলেন তিনি। এ টেস্টের আগে সর্বশেষ ৭ ইনিংসে জ্যাক ক্যালিসের টেস্ট ব্যাটিং গড় ছিল ১৪.৮৩। ডারবান টেস্টে দুই ইনিংসেই শূন্য রানে আউট হন ক্যালিস। ১৬ বছরের ক্যারিয়ারে জোড়া শূন্য করার ওই ঘটনা ছিল তার জীবনে প্রথম। সে দুঃসময় কাটিয়ে নিউল্যান্ডসে ফিরেই ডাবল সেঞ্চুরি করলেন ক্যালিস। ১৫০তম টেস্টে কোনো মাঠে ২ হাজার রানের বিরল কীর্তি গড়া তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে রেকর্ডের পাতায় নাম লেখা হলো ক্যালিসের। অবশ্য বরাবরই কেপটাউনে ক্যালিসের রেকর্ড অসাধারণ। চলতি টেস্টের আগে এ মাঠে ৭২.০৪ গড়ে তিনি করেছিলেন ১ হাজার ৮৭৪ রান। ডাবল সেঞ্চুরিসহ সর্বশেষ ৮ ইনিংসের ৫টিতেই করলেন সেঞ্চুরি। গত বছর ভারতের বিপক্ষে কেপটাউন টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি করেছিলেন ক্যালিস। নিউল্যান্ডসে ক্যালিসের মতোই দক্ষিণ আফ্রিকার রেকর্ডও অসাধারণ। নির্বাসন থেকে ফেরার পর ২৩টি টেস্ট খেলে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা জিতেছে ১৫ টেস্টে। পরাজয় মাত্র ৩টিতে। বাকি পাঁচটি টেস্ট ড্র হয়। শ্রীলংকা এ মাঠে দুটি টেস্ট খেলেছে। দুটিতেই হেরেছে তারা। সর্বশেষ ২০০১ সালের জানুয়ারিতে কেপটাউনে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে পরাজিত হয় শ্রীলংকা। সেই ২২৯ রানের পরাজয়টা ছিল লংকার ক্রিকেট ইতিহাসের লজ্জাকর পরাজয়গুলোর অন্যতম।
No comments