বিশেষ কমিটির বৈঠক আগামীকাল
অর্থনৈতিক রিপোর্টার: ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের চিহ্নিত করণে চূড়ান্ত তালিকা প্রণয়নের শেষ দিন আজ। সব ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের তৈরিকৃত তালিকা এসইসি’তে জমা দেয়ার কথা রয়েছে। তবে কয়েকটি মার্চেন্ট ব্যাংক তালিকা করলেও বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করতে পারেনি। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাত্র পাঁচদিনে সকল বিও ধারীদের
লেনদেনের তথ্য দেয়া অসম্ভব। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের চুড়ান্ত তালিকা প্রণয়ন জটিলতা দেখা দিয়েছে। এদিকে ক্ষতিপূরণের করণীয় ঠিক করতে আগামীকাল বৈঠক ডেকেছে সংশ্লিষ্ট কমিটি। গত ২৮শে ডিসেম্বর এসইসি সব মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজকে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের তথ্য জানাতের নির্দেশ দেয়। ওই নির্দেশের শেষ দিন আজ।
কয়েকটি মার্চেন্ট ব্যাংক যাদের গ্রাহক কম রয়েছে তারা ইতিমধ্যে তা করেছে। তবে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান তা করতে পারেনি। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, একটি প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক সংখ্যা ৫০ লাখের বেশি রয়েছে। তাদের ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৩০শে নভেম্বর পর্যন্ত লেনদেনের তথ্য চাওয়া হয়েছে। এর জন্য সময় দেয়া হয়েছে মাত্র পাঁচদিন। এ বিষয়ে সাউথইস্ট ব্যাংকের মার্চেন্ট ব্যাংকিং শাখার কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন বলেন, এসইসির নির্দেশে সব প্রতিষ্ঠান যে তালিকা জমা দেবে তা অসম্পূর্ণ থাকবে। কোনভাবেই এত কম সময়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করা সম্ভব নয়। বিশেষ স্কিম কমিটির সদস্য ও এসইসি’র নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে চিঠিতে নন মার্জিন হিসাবধারীদের কয়েকটি ধাপে বিভক্ত করে পৃথক ছকে তথ্য চাওয়া হয়েছে। ধাপগুলো হলো- ১ লাখ পর্যন্ত, ১ লাখ টাকা থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ২ লাখ ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা, ৫ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকাএবং ১০ লাখ টাকার ঊর্ধ্বে। ১০ পৃষ্ঠার ছকে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করে আগামী ৪ঠা জানুয়ারির মধ্যে সিডিসহ এক্সেল ফরমেটে সংশ্লিষ্ট তথ্য স্কিম কমিটির কাছে পাঠাতে বলা হয়েছে।
লেনদেনের তথ্য দেয়া অসম্ভব। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের চুড়ান্ত তালিকা প্রণয়ন জটিলতা দেখা দিয়েছে। এদিকে ক্ষতিপূরণের করণীয় ঠিক করতে আগামীকাল বৈঠক ডেকেছে সংশ্লিষ্ট কমিটি। গত ২৮শে ডিসেম্বর এসইসি সব মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজকে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের তথ্য জানাতের নির্দেশ দেয়। ওই নির্দেশের শেষ দিন আজ।
কয়েকটি মার্চেন্ট ব্যাংক যাদের গ্রাহক কম রয়েছে তারা ইতিমধ্যে তা করেছে। তবে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান তা করতে পারেনি। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, একটি প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক সংখ্যা ৫০ লাখের বেশি রয়েছে। তাদের ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১০ সালের ৩০শে নভেম্বর পর্যন্ত লেনদেনের তথ্য চাওয়া হয়েছে। এর জন্য সময় দেয়া হয়েছে মাত্র পাঁচদিন। এ বিষয়ে সাউথইস্ট ব্যাংকের মার্চেন্ট ব্যাংকিং শাখার কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন বলেন, এসইসির নির্দেশে সব প্রতিষ্ঠান যে তালিকা জমা দেবে তা অসম্পূর্ণ থাকবে। কোনভাবেই এত কম সময়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করা সম্ভব নয়। বিশেষ স্কিম কমিটির সদস্য ও এসইসি’র নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে চিঠিতে নন মার্জিন হিসাবধারীদের কয়েকটি ধাপে বিভক্ত করে পৃথক ছকে তথ্য চাওয়া হয়েছে। ধাপগুলো হলো- ১ লাখ পর্যন্ত, ১ লাখ টাকা থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ২ লাখ ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা, ৫ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকাএবং ১০ লাখ টাকার ঊর্ধ্বে। ১০ পৃষ্ঠার ছকে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করে আগামী ৪ঠা জানুয়ারির মধ্যে সিডিসহ এক্সেল ফরমেটে সংশ্লিষ্ট তথ্য স্কিম কমিটির কাছে পাঠাতে বলা হয়েছে।
No comments