জিতেই চলেছে ভিক্টোরিয়া
মাঠে খেলা চললেও সবার দৃষ্টি ছিল মিরপুর স্টেডিয়ামের তিন তলার সাত নম্বর বক্সের দিকে। ওই বক্সে বসেই যে খেলা দেখছেন আশরাফুলের ওপর চড়াও হয়ে এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা পাওয়া তামিম ইকবাল এবং লুৎফর রহমান বাদল। অবশ্য সেখানে বসেই জোরগলায় দলকে উৎসাহ-উদ্দীপনা জুগিয়ে গেছেন ভিক্টোরিয়ার গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান। তাই ড্রেসিংরুমে তার অনুপস্থিতিটা টেরই পাননি ভিক্টোরিয়ার ক্রিকেটাররা। মাথার ওপরে বসেই যে তিনি দিকনির্দেশনাসহ
শাবাশী দিয়ে গেছেন। তামিমের না থাকাটাও ভিক্টোরিয়ার মাঠের পারফরম্যান্সে প্রভাব ফেলতে পারেনি। গতকাল তারা ৭ উইকেটে গাজী ট্যাংক ক্রিকেটার্সকে হারিয়ে তিন ম্যাচ খেলে তিনটিতেই জয় তুলে নিল। আর প্রথম ম্যাচ হারলেও পরের দুই ম্যাচ জিতে নিয়েছে আবাহনী ও মোহামেডান। গতকাল আবাহনী ১১০ রানে প্রাইম দোলেশ্বরকে এবং মোহামেডান ৮ উইকেটে সূর্যতরুণকে পরাজিত করেছে।
পাকিস্তানিদের দাপট : মিরপুরে দুই পাকিস্তানি আহমেদ শেহজাদের সেঞ্চুরি এবং কামরান সাজিদের অপরাজিত হাফ সেঞ্চুরিতে গাজী ট্যাংকের বিপক্ষে সহজ জয় পেয়েছে ভিক্টোরিয়া। ৬৮ রানের মধ্যে তামিমের জায়গায় ওপেন করতে নামা সৌম্য সরকার এবং ইনফর্ম জহুরুলকে আউট করে একটা সম্ভাবনা জাগিয়েছিল গাজী ট্যাংক। তৃতীয় উইকেটে শেহজাদ এবং সাজিদ ৯৬ রান তুলে সে সম্ভাবনা শেষ করে দেন। অবশ্য এর পেছনে গাজীর ফিল্ডারদেরও বড় একটা অবদান আছে। ওপেনার শেহজাদের রান যখন মাত্র ১৭, তখন মিড উইকেটে তার লোপ্পা ক্যাচ ফেলে দেন গাজীর এক ফিল্ডার। আরও দু'বার সুযোগ দিয়েছিলেন পাক এ ওপেনার। ৮৪ রানের সময় লংঅনে নাসিরের বলে ক্যাচ মিস হয়। পরের বলে অবিশ্বাস্যভাবে স্টাম্পিং মিস করেন অধিনায়ক মিঠুন। ১১৫ রান করে শেহজাদ বোল্ড হলেও ততক্ষণে ভিক্টোরিয়ার জয় প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেছে। সকালে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে বড় কোনো জুটিই গড়তে পারেনি গাজী ট্যাংক। তাই পাক ওপেনার শাজাইব হাসান ৪২ এবং অধিনায়ক মিঠুন ৭১ রান করলেও বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে পারেনি তারা।
ট্রেগো-ভাটিয়া-রিয়াদ : ফতুল্লায় আবাহনী বড় জয় পেয়েছে তিন অলরাউন্ডারের নৈপুণ্যে। ইংল্যান্ডের পিটার ট্রেগো ৬৮, ভারতের রজত ভাটিয়া ৮৭ এবং বাংলাদেশের মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ৬২ রানের ওপর ভর করে বিশাল স্কোর দাঁড় করায় আবাহনী। ট্রেগোর রান-বল সমান হলেও ভাটিয়া ৮৪ বলে তোলেন এ রান। ট্রেগো ও ভাটিয়া বল হাতেও দুটি করে উইকেট পেয়েছেন। তবে আবাহনীর সেরা উইকেট শিকারি পেসার আবুল হোসেন। প্রাইম দোলেশ্বরের দুই ওপেনার কামরান আকমল ও মিজানুর রহমানকে ট্রেগো বিদায় করেন। এরপর তাদের চেপে ধরেন আবুল হোসেন ও ভাটিয়া। তাদের মিলিত আক্রমণে প্রায় ১০ ওভার আগেই গুটিয়ে যায় প্রাইম দোলেশ্বর। সর্বোচ্চ ৩৭ রান আসে অধিনায়ক শাহরিয়ার নাফীসের ব্যাট থেকে।
ইমরুল-নাঈমের রান : অবশেষ রানের দেখা পেলেন পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট দল থেকে বাদ পড়া ইমরুল কায়েস। তার সঙ্গে রানে ফিরেছেন আরেক তারকা নাঈম ইসলামও। সূর্যতরুণের বিপক্ষে ২০৫ রানের টার্গেট নিয়ে ব্যাট করতে নেমে ৬৬ রানে ২ উইকেট হারায় মোহামেডান। এরপর ইমরুল ও অধিনায়ক নাঈম অবিচ্ছিন্নভাবে ১৩৯ রান তুলে দলকে সহজ জয় এনে দেন। ইমরুল ৯১ এবং নাঈম ৬৭ রানে অপরাজিত থাকেন। সহজ জয়ের প্রাথমিক ভিতটা গড়ে দেন দুই বোলার ইয়াসিম মর্তুজা ও হাম্মাদ আজম। এর মধ্যে ভালো খেলতে থাকা ওপেনার জুপিটার ঘোষ এবং হাফ সেঞ্চুরিয়ান রাজা আলির উইকেট দুটিসহ ৪ শিকার মর্তুজার।
পাকিস্তানিদের দাপট : মিরপুরে দুই পাকিস্তানি আহমেদ শেহজাদের সেঞ্চুরি এবং কামরান সাজিদের অপরাজিত হাফ সেঞ্চুরিতে গাজী ট্যাংকের বিপক্ষে সহজ জয় পেয়েছে ভিক্টোরিয়া। ৬৮ রানের মধ্যে তামিমের জায়গায় ওপেন করতে নামা সৌম্য সরকার এবং ইনফর্ম জহুরুলকে আউট করে একটা সম্ভাবনা জাগিয়েছিল গাজী ট্যাংক। তৃতীয় উইকেটে শেহজাদ এবং সাজিদ ৯৬ রান তুলে সে সম্ভাবনা শেষ করে দেন। অবশ্য এর পেছনে গাজীর ফিল্ডারদেরও বড় একটা অবদান আছে। ওপেনার শেহজাদের রান যখন মাত্র ১৭, তখন মিড উইকেটে তার লোপ্পা ক্যাচ ফেলে দেন গাজীর এক ফিল্ডার। আরও দু'বার সুযোগ দিয়েছিলেন পাক এ ওপেনার। ৮৪ রানের সময় লংঅনে নাসিরের বলে ক্যাচ মিস হয়। পরের বলে অবিশ্বাস্যভাবে স্টাম্পিং মিস করেন অধিনায়ক মিঠুন। ১১৫ রান করে শেহজাদ বোল্ড হলেও ততক্ষণে ভিক্টোরিয়ার জয় প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেছে। সকালে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে বড় কোনো জুটিই গড়তে পারেনি গাজী ট্যাংক। তাই পাক ওপেনার শাজাইব হাসান ৪২ এবং অধিনায়ক মিঠুন ৭১ রান করলেও বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে পারেনি তারা।
ট্রেগো-ভাটিয়া-রিয়াদ : ফতুল্লায় আবাহনী বড় জয় পেয়েছে তিন অলরাউন্ডারের নৈপুণ্যে। ইংল্যান্ডের পিটার ট্রেগো ৬৮, ভারতের রজত ভাটিয়া ৮৭ এবং বাংলাদেশের মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ৬২ রানের ওপর ভর করে বিশাল স্কোর দাঁড় করায় আবাহনী। ট্রেগোর রান-বল সমান হলেও ভাটিয়া ৮৪ বলে তোলেন এ রান। ট্রেগো ও ভাটিয়া বল হাতেও দুটি করে উইকেট পেয়েছেন। তবে আবাহনীর সেরা উইকেট শিকারি পেসার আবুল হোসেন। প্রাইম দোলেশ্বরের দুই ওপেনার কামরান আকমল ও মিজানুর রহমানকে ট্রেগো বিদায় করেন। এরপর তাদের চেপে ধরেন আবুল হোসেন ও ভাটিয়া। তাদের মিলিত আক্রমণে প্রায় ১০ ওভার আগেই গুটিয়ে যায় প্রাইম দোলেশ্বর। সর্বোচ্চ ৩৭ রান আসে অধিনায়ক শাহরিয়ার নাফীসের ব্যাট থেকে।
ইমরুল-নাঈমের রান : অবশেষ রানের দেখা পেলেন পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট দল থেকে বাদ পড়া ইমরুল কায়েস। তার সঙ্গে রানে ফিরেছেন আরেক তারকা নাঈম ইসলামও। সূর্যতরুণের বিপক্ষে ২০৫ রানের টার্গেট নিয়ে ব্যাট করতে নেমে ৬৬ রানে ২ উইকেট হারায় মোহামেডান। এরপর ইমরুল ও অধিনায়ক নাঈম অবিচ্ছিন্নভাবে ১৩৯ রান তুলে দলকে সহজ জয় এনে দেন। ইমরুল ৯১ এবং নাঈম ৬৭ রানে অপরাজিত থাকেন। সহজ জয়ের প্রাথমিক ভিতটা গড়ে দেন দুই বোলার ইয়াসিম মর্তুজা ও হাম্মাদ আজম। এর মধ্যে ভালো খেলতে থাকা ওপেনার জুপিটার ঘোষ এবং হাফ সেঞ্চুরিয়ান রাজা আলির উইকেট দুটিসহ ৪ শিকার মর্তুজার।
No comments