ক্যালিসের পর ডি ভিলিয়ার্স
১৫ বছর আর ২৪২ ইনিংস। প্রথম ডাবল সেঞ্চুরির স্বাদ পেতে এমনই দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়েছিল জ্যাক ক্যালিসকে। একসময় মনে হচ্ছিল, আধুনিক ক্রিকেটের অন্যতম গ্রেটের ক্যারিয়ারে বুঝি বড় একটা অপূর্ণতাই থেকে যাবে। সেই ক্যালিস আরেকটা দ্বিশতক করে ফেললেন ১৩ মাস আর ১২ ইনিংসের মধ্যে! ২০১০ সালের ডিসেম্বরে, সেঞ্চুরিয়নে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিতে ক্যালিসের সঙ্গী ছিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। কালও তা-ই। সেঞ্চুরিয়নে সেঞ্চুরি করেছিলেন ডি ভিলিয়ার্স,
করলেন কালও। ওই সেঞ্চুরিটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে দ্রুততম সেঞ্চুরি (৭৫ বলে), কাল ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি ১৭৬ বলে। তবে সেঞ্চুরির পরের ৬০ মাত্র ২৯ বলে! আসল চমকটা অবশ্য দিলেন গ্রায়েম স্মিথ। টি-টোয়েন্টির গতিতে রান তুলছিলেন ডি ভিলিয়ার্স-রুডলফ, সর্বশেষ ১০ ওভারে এসেছিল ৮৭ রান। দিনের খেলার ৪১ ওভার বাকি থাকতে আচমকাই ইনিংস ঘোষণা করে দিলেন দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক। স্মিথের এই আক্রমণাত্মক সিদ্ধান্ত যে প্রত্যাশায়, সেটা অবশ্য পুরোপুরি পূরণ হয়নি। অধিনায়কের হাত ধরেই পাল্টা আক্রমণ করেছে শ্রীলঙ্কা। দক্ষিণ আফ্রিকার আগের ৮ ইনিংসে যাঁর সর্বোচ্চ ছিল ৪৭, সেই তিলকরত্নে দিলশান ৭৮ করেছেন ৭৯ বলে। ওভারপ্রতি চারের বেশি রান তুলে শ্রীলঙ্কা দিন শেষ করেছে ২ উইকেটে ১৪৯ রান নিয়ে।
পেয়ারের পরের ইনিংসে দ্বিশতকের প্রতিক্রিয়ায় ক্যালিস পরে বললেন, ‘নিজের মানদণ্ড আমি অনেক উঁচুতে বেঁধে দিয়েছি। মাঝামাঝি কিছুতে কখনো সন্তুষ্ট হই না।’ ক্যালিসের এই মানসিকতার আগুনেই পুড়ল শ্রীলঙ্কা। প্রথম দিন যেখানে শেষ করেছিলেন, কাল যেন ঠিক সেখান থেকেই শুরু করলেন। দিনের প্রথম দুই বলেই বাউন্ডারি! ১৭২ রানে মাহেলা জয়াবর্ধনের হাতে কঠিন এক ক্যাচ দিয়ে বেঁচে যাওয়ার পর ক্যালিসের ব্যাটে আরও দমকা হাওয়া। ১৮৪ থেকে আট বলের মধ্যে তিন চারে ১৯৮, দ্বিশতক ছুঁলেন ২৮০ বলে। আরও বড় কিছুর সময়-সম্ভাবনা সবই ছিল, কিন্তু আউট হলেন অতি আক্রমণাত্মক হতে গিয়েই। হেরাথকে ডাউন দ্য উইকেটে গিয়ে মিড অনের ওপর দিয়ে মারতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ক্যাচ হয়ে গেছেন।
চতুর্থ উইকেটে ডি ভিলিয়ার্সের সঙ্গে ১৯২ রানের জুটি গড়েছেন ক্যালিস। ওপেনিংয়ে ব্যর্থতায় ছয়ে নেমে আসা জ্যাক রুডলফকে (৫১*) নিয়ে আরেকটি সেঞ্চুরি জুটি (১২৭) গড়েন ডি ভিলিয়ার্স। তৃতীয় থেকে পঞ্চম—দক্ষিণ আফ্রিকার টানা এই তিন জুটিতে সেঞ্চুরি হলো ইতিহাসে প্রথম। ওয়েবসাইট।
পেয়ারের পরের ইনিংসে দ্বিশতকের প্রতিক্রিয়ায় ক্যালিস পরে বললেন, ‘নিজের মানদণ্ড আমি অনেক উঁচুতে বেঁধে দিয়েছি। মাঝামাঝি কিছুতে কখনো সন্তুষ্ট হই না।’ ক্যালিসের এই মানসিকতার আগুনেই পুড়ল শ্রীলঙ্কা। প্রথম দিন যেখানে শেষ করেছিলেন, কাল যেন ঠিক সেখান থেকেই শুরু করলেন। দিনের প্রথম দুই বলেই বাউন্ডারি! ১৭২ রানে মাহেলা জয়াবর্ধনের হাতে কঠিন এক ক্যাচ দিয়ে বেঁচে যাওয়ার পর ক্যালিসের ব্যাটে আরও দমকা হাওয়া। ১৮৪ থেকে আট বলের মধ্যে তিন চারে ১৯৮, দ্বিশতক ছুঁলেন ২৮০ বলে। আরও বড় কিছুর সময়-সম্ভাবনা সবই ছিল, কিন্তু আউট হলেন অতি আক্রমণাত্মক হতে গিয়েই। হেরাথকে ডাউন দ্য উইকেটে গিয়ে মিড অনের ওপর দিয়ে মারতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ক্যাচ হয়ে গেছেন।
চতুর্থ উইকেটে ডি ভিলিয়ার্সের সঙ্গে ১৯২ রানের জুটি গড়েছেন ক্যালিস। ওপেনিংয়ে ব্যর্থতায় ছয়ে নেমে আসা জ্যাক রুডলফকে (৫১*) নিয়ে আরেকটি সেঞ্চুরি জুটি (১২৭) গড়েন ডি ভিলিয়ার্স। তৃতীয় থেকে পঞ্চম—দক্ষিণ আফ্রিকার টানা এই তিন জুটিতে সেঞ্চুরি হলো ইতিহাসে প্রথম। ওয়েবসাইট।
No comments