ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে ‘ইতিবাচক’ বৈঠক
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি আলোচকেরা গত মঙ্গলবার জর্ডানের রাজধানী আম্মানে সরাসরি বৈঠক করেছেন। গত ১৫ মাসের মধ্যে এটাই দুই পক্ষের মধ্যে প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠক। কাল শুক্রবার আম্মানে দুই পক্ষের মধ্যে দ্বিতীয় দফার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এই বৈঠককে ‘ইতিবাচক অগ্রগতি’ বলে আখ্যায়িত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রথম দফার বৈঠকে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে বলে জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নাসির জুদেহ জানিয়েছেন। তবে তিনি সতর্ক করে দেন, আলোচনার এখনো
অনেক বাকি। বৈঠক শেষে নাসির জুদেহ সাংবাদিকদের বলেন, বৈঠকে ইসরায়েলের প্রধান আলোচক ইতঝাক মলচো, ফিলিস্তিনের প্রধান আলোচক সায়েব এরাকাত ও অপর আলোচক মোহাম্মেদ শাতায়ি অংশ নেন। জুদেহ বলেন, ‘আলোচনার পরিবেশ ও আলোচনা উভয়ই ছিল ইতিবাচক।’
২০১০ সালে অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন বন্ধের মেয়াদ বাড়াতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। সেই থেকে দুই পক্ষের শান্তি আলোচনায় অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়।
আলোচনার ফলাফল নিয়ে জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সতর্ক আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘দ্বিরাষ্ট্রের ব্যাপারে উভয় পক্ষই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে আমরা প্রত্যাশার মাত্রাটা বাড়াতে চাই না। আবার একই সঙ্গে এই বৈঠকের গুরুত্বও হালকাভাবে দেখছি না।’ তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি আলোচকেরা সীমান্ত ও নিরাপত্তা বিষয়ে নথি জমা দিয়েছেন। ইসরায়েলের আলোচকেরা তা গ্রহণ করেছেন এবং এটি খতিয়ে দেখে জবাব দেবেন বলে অঙ্গীকার করেন।
বৈঠকের সঙ্গে সম্পৃক্ত ফিলিস্তিনের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘মঙ্গলবারের বৈঠকে নতুন কিছু ঘটেনি। কারণ, ইসরায়েলের প্রতিনিধিরা আলোচনায় নতুন কিছুই বলেননি।’ তিনি বলেন, ‘আম্মানে শুক্রবার আমরা আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতাকারী ও জর্ডানের উপস্থিতিতে ফের বৈঠকে বসতে রাজি হয়েছি।’
এর আগে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে আলোচনা শুরু করতে ফিলিস্তিন সঠিক একটা ভিত্তি চাইছে। জর্ডানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পেত্রা মাহমুদ আব্বাসের বরাত দিয়ে বলেছে, ‘আমরা চাই, জর্ডান যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তা সফল হোক।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান ক্যাথরিন অ্যাস্টন জর্ডান আলোচনায় দেওয়া প্রতিশ্রুতির ওপর ভিত্তি করে শান্তি আলোচনা এগিয়ে নিতে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
জর্ডান কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে ক্যাথরিন অ্যাস্টন বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে গঠনমূলক শান্তি প্রতিষ্ঠায় আমি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। তা ছাড়া জর্ডান বৈঠকের প্রতিশ্রুতিগুলোর ওপর ভিত্তি করে কাজ করতেও উৎসাহিত করছি।’ এএফপি।
২০১০ সালে অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন বন্ধের মেয়াদ বাড়াতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। সেই থেকে দুই পক্ষের শান্তি আলোচনায় অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়।
আলোচনার ফলাফল নিয়ে জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সতর্ক আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘দ্বিরাষ্ট্রের ব্যাপারে উভয় পক্ষই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে আমরা প্রত্যাশার মাত্রাটা বাড়াতে চাই না। আবার একই সঙ্গে এই বৈঠকের গুরুত্বও হালকাভাবে দেখছি না।’ তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি আলোচকেরা সীমান্ত ও নিরাপত্তা বিষয়ে নথি জমা দিয়েছেন। ইসরায়েলের আলোচকেরা তা গ্রহণ করেছেন এবং এটি খতিয়ে দেখে জবাব দেবেন বলে অঙ্গীকার করেন।
বৈঠকের সঙ্গে সম্পৃক্ত ফিলিস্তিনের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘মঙ্গলবারের বৈঠকে নতুন কিছু ঘটেনি। কারণ, ইসরায়েলের প্রতিনিধিরা আলোচনায় নতুন কিছুই বলেননি।’ তিনি বলেন, ‘আম্মানে শুক্রবার আমরা আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতাকারী ও জর্ডানের উপস্থিতিতে ফের বৈঠকে বসতে রাজি হয়েছি।’
এর আগে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে আলোচনা শুরু করতে ফিলিস্তিন সঠিক একটা ভিত্তি চাইছে। জর্ডানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পেত্রা মাহমুদ আব্বাসের বরাত দিয়ে বলেছে, ‘আমরা চাই, জর্ডান যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তা সফল হোক।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান ক্যাথরিন অ্যাস্টন জর্ডান আলোচনায় দেওয়া প্রতিশ্রুতির ওপর ভিত্তি করে শান্তি আলোচনা এগিয়ে নিতে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
জর্ডান কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে ক্যাথরিন অ্যাস্টন বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে গঠনমূলক শান্তি প্রতিষ্ঠায় আমি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। তা ছাড়া জর্ডান বৈঠকের প্রতিশ্রুতিগুলোর ওপর ভিত্তি করে কাজ করতেও উৎসাহিত করছি।’ এএফপি।
No comments