নেইমারকে ধরে রাখতে...
রিয়াল মাদ্রিদের মতো ক্লাবের লোভনীয় প্রস্তাব যখন পায়ে ঠেললেন, সবাই বাহবা দিয়েছিল। আর সব তারকা ফুটবলার যখন টাকার সমুদ্রে আকণ্ঠ নিমজ্জিত, সেই সময় পুরোনো ক্লাবের প্রতি তাঁর এমন আনুগত্য নিয়ে অনেক গালভরা গালগপ্পও হয়েছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, নেইমার নামের সোনার ডিম পাড়া হাঁসটাকে নিজেদের খাঁচায় পুরে রাখতে সান্তোসকেও কম আত্মত্যাগ স্বীকার করতে হয়নি। নেইমারের পেছনে অঢেল টাকা ঢালতে হয়েছে। প্রায় ৫০ বছর পর
সান্তোসকে দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাব শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট কোপা লিবার্তোদোরেস এনে দেওয়া নেইমারের সাপ্তাহিক বেতনের অঙ্কটাও এখন ইউরোপের যেকোনো তারকা ফুটবলারের জন্যও ঈর্ষণীয়। প্রতি সপ্তাহে এই ১৯ বছর বয়সী পান ২ লাখ ২১ হাজার ২৯৭ পাউন্ড (প্রায় ২ কোটি ৮৩ লাখ টাকা)!
এই বিশাল টাকার জোগান দিতে গিয়ে সান্তোসকে এরই মধ্যে বন্ধ করে দিতে হয়েছে তাদের ফুটসাল আর মহিলা ফুটবল দল দুটি। এই তথ্য দিয়েছেন সান্তোসের প্রেসিডেন্ট লুকাস অলিভেইরা, ‘নেইমার-অপারেশন ছিল আমাদের জন্য অভূতপূর্ব এক অভিজ্ঞতা। তবে তাতে সফল হওয়ার জন্য চড়া মূল্য দিতে হয়েছে আমাদের। গত বছর আমরা ভালো সাফল্য পেয়েছি। এতে বেতনের কাঠানো পুনর্বিন্যাস করা জরুরি হয়ে পড়েছিল। কারণ আমাদের খেলোয়াড়দের মূল্যও এখন অনেক চড়া।’
সান্তোসেরই আরেক প্রতিভা গানসোর ব্যাপারে ইউরোপীয় ক্লাবগুলোর আগ্রহের কথা শোনা যাচ্ছে। তবে গানসোকে রাখতে এ ধরনের বড় কোনো আত্মত্যাগ ক্লাব আর করবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন সান্তোস সভাপতি। নেইমার আপাতত ২০১৪ সাল পর্যন্ত থাকছেন, এই নিশ্চয়তাই যেন সান্তোসের অনেক বড় তৃপ্তির। ওয়েবসাইট।
এই বিশাল টাকার জোগান দিতে গিয়ে সান্তোসকে এরই মধ্যে বন্ধ করে দিতে হয়েছে তাদের ফুটসাল আর মহিলা ফুটবল দল দুটি। এই তথ্য দিয়েছেন সান্তোসের প্রেসিডেন্ট লুকাস অলিভেইরা, ‘নেইমার-অপারেশন ছিল আমাদের জন্য অভূতপূর্ব এক অভিজ্ঞতা। তবে তাতে সফল হওয়ার জন্য চড়া মূল্য দিতে হয়েছে আমাদের। গত বছর আমরা ভালো সাফল্য পেয়েছি। এতে বেতনের কাঠানো পুনর্বিন্যাস করা জরুরি হয়ে পড়েছিল। কারণ আমাদের খেলোয়াড়দের মূল্যও এখন অনেক চড়া।’
সান্তোসেরই আরেক প্রতিভা গানসোর ব্যাপারে ইউরোপীয় ক্লাবগুলোর আগ্রহের কথা শোনা যাচ্ছে। তবে গানসোকে রাখতে এ ধরনের বড় কোনো আত্মত্যাগ ক্লাব আর করবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন সান্তোস সভাপতি। নেইমার আপাতত ২০১৪ সাল পর্যন্ত থাকছেন, এই নিশ্চয়তাই যেন সান্তোসের অনেক বড় তৃপ্তির। ওয়েবসাইট।
No comments