কক্সবাজারে হোটেল বে-ভিউ থেকে আটক ৩ জন রিমান্ডে by কামরুল ইসলাম মিন্টু
কক্সবাজার শহরের কলাতলীর হোটেল বেভিউর জলসার আসর থেকে আটক চিত্র নায়িকা সিলভিয়া ও ইন্টারন্যাশনাল অ্যামিউজম্যান্ট ক্লাবের চেয়ারম্যান, চলচ্চিত্র প্রযোজক জিএম সরওয়ারসহ ৪ জনের মধ্যে ৩ জনকে ২ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
অন্যদিকে, চিত্র নায়িকা সিলভিয়ার রিমান্ড আবেদন না-মঞ্জুর করে তাকে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মীর মোহাম্মদ এমদাদুল হক এ রায় দেন।
বুধবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক মনোজকুমার দে আটক ৪ জনের বিরুদ্ধে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে লিখিতভাবে আদালতে আবেদন করলে আদালত ২ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিকে, রিমান্ড আবেদনে বলা হয়েছে, চলচ্চিত্র প্রযোজক জিএম সরওয়ার ও চিত্র নায়িকা সিলভিয়া দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারে অবস্থান করে একটি সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেট গঠন করেন। তারা কক্সবাজার শহরের কলাতলীতে একটি হোটেল ও একটি কটেজ ভাড়া নেন। ওই হোটেল ও কটেজকে আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করে ইয়াবাসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক সেবনের পাশাপাশি টেকনাফ থেকে কক্সবাজার হয়ে ঢাকায় পাচারের অভিযোগ রয়েছে। তাদের এই ইয়াবা ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কর্মকা- নির্বিঘেœ করতে রামুর দক্ষিণ মিঠাছড়ির চাইন্দা এলাকায় নির্মিত কথিত ইন্টারন্যাশনাল অ্যামিউজমেন্ট ক্লাব ও ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছেন। তাদের এ সব অপকর্মের কারণে জেলার যুব ও নারী সমাজ পথ ভ্রষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়া আটকের সময় হোটেল বেভিউতে ওই সিন্ডিকেটটি গোপন বৈঠক করে পর্যটন শহর কক্সবাজারের আইন-শৃঙ্খলা অবনতির নানা সিদ্ধান্ত নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তাই, এসব অভিযোগ যাচাই-বাছাই করতে আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।
পুলিশ আদালতের কাছে আটক ৪ জনের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত চিত্র নায়িকা সিলভিয়াকে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দিয়ে বাকি ৩ জনের প্রত্যেকের ২ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
অপরদিকে, অ্যামিউজম্যান্ট ক্লাবের চেয়ারম্যান ও চলচ্চিত্র প্রযোজক জিএম সরওয়ারকে ঢাকার বিস্ফোরক মামলার শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানো হয়।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার ভোর রাত ৪টায় র্যাব-৭ এর কক্সবাজার ক্যাম্পের একদল সদস্য শহরের কলাতলীর হোটেল বেভিউতে অভিযান চালিয়ে চিত্রনায়িকা সিলভিয়া আজমী ও ইন্টারন্যাশনাল অ্যামিউজমেন্ট ক্লাবের চেয়ারম্যান ও চলচ্চিত্র প্রযোজক জিএম সরওয়ারসহ ৪ জনকে আটক করে। ওই সময় র্যাব সদস্যরা তাদের কাছ থেকে ৩২ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট, ব্যবহৃত কনডম ও মদের খালি ক্যান উদ্ধার করে।
বৃহস্পতিবার সকালে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মীর মোহাম্মদ এমদাদুল হক এ রায় দেন।
বুধবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক মনোজকুমার দে আটক ৪ জনের বিরুদ্ধে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে লিখিতভাবে আদালতে আবেদন করলে আদালত ২ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিকে, রিমান্ড আবেদনে বলা হয়েছে, চলচ্চিত্র প্রযোজক জিএম সরওয়ার ও চিত্র নায়িকা সিলভিয়া দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারে অবস্থান করে একটি সংঘবদ্ধ সিন্ডিকেট গঠন করেন। তারা কক্সবাজার শহরের কলাতলীতে একটি হোটেল ও একটি কটেজ ভাড়া নেন। ওই হোটেল ও কটেজকে আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করে ইয়াবাসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক সেবনের পাশাপাশি টেকনাফ থেকে কক্সবাজার হয়ে ঢাকায় পাচারের অভিযোগ রয়েছে। তাদের এই ইয়াবা ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কর্মকা- নির্বিঘেœ করতে রামুর দক্ষিণ মিঠাছড়ির চাইন্দা এলাকায় নির্মিত কথিত ইন্টারন্যাশনাল অ্যামিউজমেন্ট ক্লাব ও ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছেন। তাদের এ সব অপকর্মের কারণে জেলার যুব ও নারী সমাজ পথ ভ্রষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এ ছাড়া আটকের সময় হোটেল বেভিউতে ওই সিন্ডিকেটটি গোপন বৈঠক করে পর্যটন শহর কক্সবাজারের আইন-শৃঙ্খলা অবনতির নানা সিদ্ধান্ত নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তাই, এসব অভিযোগ যাচাই-বাছাই করতে আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ করা প্রয়োজন।
পুলিশ আদালতের কাছে আটক ৪ জনের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত চিত্র নায়িকা সিলভিয়াকে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দিয়ে বাকি ৩ জনের প্রত্যেকের ২ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
অপরদিকে, অ্যামিউজম্যান্ট ক্লাবের চেয়ারম্যান ও চলচ্চিত্র প্রযোজক জিএম সরওয়ারকে ঢাকার বিস্ফোরক মামলার শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানো হয়।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার ভোর রাত ৪টায় র্যাব-৭ এর কক্সবাজার ক্যাম্পের একদল সদস্য শহরের কলাতলীর হোটেল বেভিউতে অভিযান চালিয়ে চিত্রনায়িকা সিলভিয়া আজমী ও ইন্টারন্যাশনাল অ্যামিউজমেন্ট ক্লাবের চেয়ারম্যান ও চলচ্চিত্র প্রযোজক জিএম সরওয়ারসহ ৪ জনকে আটক করে। ওই সময় র্যাব সদস্যরা তাদের কাছ থেকে ৩২ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট, ব্যবহৃত কনডম ও মদের খালি ক্যান উদ্ধার করে।
No comments