কিশোর-কিশোরী সম্মেলন 'সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য মেধাবী তরুণ প্রজন্ম গড়তে হবে'
কিশোর-কিশোরীদের ক্ষমতায়ন ও দৃঢ় সামাজিক অবস্থান নিশ্চিত করতে মেধাসম্পন্ন তরুণ প্রজন্ম গড়ে তোলা জরুরি। কারণ আজকের মেধাবী কিশোর-কিশোরীদের হাতেই ভবিষ্যতে সুন্দর ও সফল বাংলাদেশ গড়ে তোলার দায়িত্ব বর্তাবে। গত মঙ্গলবার গুলিস্তান মহানগর নাট্যমঞ্চে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী কিশোর-কিশোরী সম্মেলনে বিশিষ্টজনরা এসব কথা বলেন। 'কিশোর-কিশোরীদের ক্ষমতায়ন ও সামাজিক অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের নিরাপদ ও আলোকিত
ভবিষ্যৎ গড়া' শীর্ষক এ সম্মেলন আয়োজন করে ডিসঅ্যাডভানটেজড অ্যাডোলেসেন্টস ওয়ার্কিং এনজিওস (ডন) ফোরাম। সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রায় ৩০০ কিশোর-কিশোরী অংশগ্রহণ করে।
সকালে প্রথম অধিবেশনে প্রধান অতিথি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ইসরাফিল আলম এমপি ফিতা কেটে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান ও অ্যাকশন এইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ্ কবীর। উপস্থিত ছিলেন ডন ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বেগম শামসুন নেহার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী বেবী, কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের পরিচালক নাসিমা আকতার জলি, নারী উন্নয়ন শক্তির নির্বাহী পরিচালক ড. আফরোজা পারভীন প্রমুখ। সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন মহিলা বিষয়ক অধিদফতরের মহাপরিচালক আশরাফ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাদুশিল্পী উলফত কবির। বক্তারা বলেন, পরিবারই শিশুর প্রথম বিদ্যালয়। সুতরাং প্রত্যেক অভিভাবকের উচিত শিশুর রুচি ও 'মূল্যবোধের ভিত পরিবার থেকেই তৈরি করে দেওয়া। তারা বলেন, বাংলাদেশের কিশোর-কিশোরীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়তে পরিবারের পাশাপাশি রাষ্ট্রের যেসব দায়িত্ব রয়েছে তা যথাযথভাবে পালন করতে হবে। কারণ দেশের সংবিধানে শিশু অধিকারের কথা স্পষ্টভাবে বলা আছে । বাংলাদেশের একটি শিশুও যেন নিজের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা সরকারের দায়িত্ব বলে বক্তারা মত প্রকাশ করেন।
সকালে প্রথম অধিবেশনে প্রধান অতিথি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ইসরাফিল আলম এমপি ফিতা কেটে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজউদ্দিন খান ও অ্যাকশন এইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ্ কবীর। উপস্থিত ছিলেন ডন ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বেগম শামসুন নেহার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী বেবী, কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের পরিচালক নাসিমা আকতার জলি, নারী উন্নয়ন শক্তির নির্বাহী পরিচালক ড. আফরোজা পারভীন প্রমুখ। সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন মহিলা বিষয়ক অধিদফতরের মহাপরিচালক আশরাফ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাদুশিল্পী উলফত কবির। বক্তারা বলেন, পরিবারই শিশুর প্রথম বিদ্যালয়। সুতরাং প্রত্যেক অভিভাবকের উচিত শিশুর রুচি ও 'মূল্যবোধের ভিত পরিবার থেকেই তৈরি করে দেওয়া। তারা বলেন, বাংলাদেশের কিশোর-কিশোরীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়তে পরিবারের পাশাপাশি রাষ্ট্রের যেসব দায়িত্ব রয়েছে তা যথাযথভাবে পালন করতে হবে। কারণ দেশের সংবিধানে শিশু অধিকারের কথা স্পষ্টভাবে বলা আছে । বাংলাদেশের একটি শিশুও যেন নিজের অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা সরকারের দায়িত্ব বলে বক্তারা মত প্রকাশ করেন।
No comments