ডিএসইর লেনদেন ৪০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন আবারও ৪০০ কোটি টাকা ছাড়াল।
এর আগে সর্বশেষ ১৪ ডিসেম্বর ঢাকার বাজারে ৪২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গতকাল বুধবার দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মূল্যসূচকও বেড়েছে। এদিকে গতকালও তালিকাভুক্ত কয়েকটি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা বাজার থেকে শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। ন্যূনতম শেয়ার ধারণের বিষয়ে
এর আগে সর্বশেষ ১৪ ডিসেম্বর ঢাকার বাজারে ৪২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গতকাল বুধবার দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মূল্যসূচকও বেড়েছে। এদিকে গতকালও তালিকাভুক্ত কয়েকটি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা বাজার থেকে শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। ন্যূনতম শেয়ার ধারণের বিষয়ে
নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা পরিপালনে তাঁরা এই ঘোষণা দিচ্ছেন। চলতি মাসে যেসব কোম্পানির অর্থবছর শেষ হবে, সেসব কোম্পানি কয়েক দিন ধরে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে। গতকালও ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানির মধ্যে আটটিরই আর্থিক বছর শেষ হবে ডিসেম্বরে। বছর শেষের লভ্যাংশের আশায় এসব কোম্পানির শেয়ারের প্রতি ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা।
লেনদেনের দিক থেকে মৌলভিত্তি ও বড় মূলধনের কোম্পানিগুলো বেশ এগিয়ে থাকলেও দরবৃদ্ধির শীর্ষে রয়েছে স্বল্প বা ছোট মূলধনের কোম্পানি। বুধবার ডিএসইতে দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে একটি বাদে বাকি সব কটিই ছিল ৫০ কোটি টাকার কম মূলধনের কোম্পানি।
দরবৃদ্ধিতে বুধবার শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকায় ছিল যথাক্রমে সায়হাম টেক্সটাইল, মিথুন নিটিং, হাক্কানী পাল্প, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, বঙ্গজ, এপেক্স স্পিনিং, উসমানিয়া গ্লাস, ওরিয়ন ইনফিউশন, এএমসিএল(প্রাণ) ও ফাস ফিন্যান্স। এদের মধ্যে সায়হাম টেক্সটাইল রাইট শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন পেয়েছে। মঙ্গলবার এসইসি কোম্পানির বিদ্যমান একটি শেয়ারের বিপরীতে দুটি রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করে।
বাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত কয়েক দিন বড় মূলধনের কোম্পানিগুলো দরবৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল। এতে করে বাজারে শেয়ারের দরবৃদ্ধিতে একধরনের ভারসাম্য তৈরি হচ্ছে। এক খাত থেকে মুনাফা তুলে নিয়ে বিনিয়োগকারীরা অন্য খাতের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করছেন।
গতকাল দিনের শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৭৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ১৬৪ পয়েন্টে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক বুধবার প্রায় ৩০২ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ১৪ হাজার ৫৭১ পয়েন্ট।
ঢাকার বাজারে গতকাল ২৬১ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২৩৯টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ১৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল সাতটির দাম। দিনের শেষে ডিএসইতে প্রায় ৪১৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৮২ কোটি টাকা বেশি।
সিএসইতে বুধবার ১৯৩ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৭৭টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে মাত্র ১০টির আর অপরিবর্তিত ছিল ছয়টির দাম। দিনের শেষে চট্টগ্রামের বাজারে প্রায় ৩৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে দুই কোটি টাকা কম।
শেয়ার কেনার ঘোষণা: তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির ছয়জন পরিচালক গতকাল মোট নয় লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যে আল-আরাফাহ ব্যাংকের পরিচালক আবদুল মালেক মোল্লা ওই কোম্পানির ছয় লাখ এবং অপর পরিচালক আবদুস সালাম দুই লাখ শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। অন্যদিকে স্কয়ার ফার্মার পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী, তপন চৌধুরী, স্যামুয়েল এস চৌধুরী ও রত্না পাত্র মিলে ওই কোম্পানির মোট এক লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রত্যেকেই কোম্পানিটির ২৫ হাজার করে শেয়ার কিনবেন বলে ডিএসইর লেনদেন চলাকালে ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে।
লেনদেনের দিক থেকে মৌলভিত্তি ও বড় মূলধনের কোম্পানিগুলো বেশ এগিয়ে থাকলেও দরবৃদ্ধির শীর্ষে রয়েছে স্বল্প বা ছোট মূলধনের কোম্পানি। বুধবার ডিএসইতে দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে একটি বাদে বাকি সব কটিই ছিল ৫০ কোটি টাকার কম মূলধনের কোম্পানি।
দরবৃদ্ধিতে বুধবার শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকায় ছিল যথাক্রমে সায়হাম টেক্সটাইল, মিথুন নিটিং, হাক্কানী পাল্প, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, বঙ্গজ, এপেক্স স্পিনিং, উসমানিয়া গ্লাস, ওরিয়ন ইনফিউশন, এএমসিএল(প্রাণ) ও ফাস ফিন্যান্স। এদের মধ্যে সায়হাম টেক্সটাইল রাইট শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন পেয়েছে। মঙ্গলবার এসইসি কোম্পানির বিদ্যমান একটি শেয়ারের বিপরীতে দুটি রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করে।
বাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত কয়েক দিন বড় মূলধনের কোম্পানিগুলো দরবৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল। এতে করে বাজারে শেয়ারের দরবৃদ্ধিতে একধরনের ভারসাম্য তৈরি হচ্ছে। এক খাত থেকে মুনাফা তুলে নিয়ে বিনিয়োগকারীরা অন্য খাতের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করছেন।
গতকাল দিনের শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৭৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ১৬৪ পয়েন্টে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক বুধবার প্রায় ৩০২ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ১৪ হাজার ৫৭১ পয়েন্ট।
ঢাকার বাজারে গতকাল ২৬১ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২৩৯টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ১৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল সাতটির দাম। দিনের শেষে ডিএসইতে প্রায় ৪১৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৮২ কোটি টাকা বেশি।
সিএসইতে বুধবার ১৯৩ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৭৭টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে মাত্র ১০টির আর অপরিবর্তিত ছিল ছয়টির দাম। দিনের শেষে চট্টগ্রামের বাজারে প্রায় ৩৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে দুই কোটি টাকা কম।
শেয়ার কেনার ঘোষণা: তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির ছয়জন পরিচালক গতকাল মোট নয় লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যে আল-আরাফাহ ব্যাংকের পরিচালক আবদুল মালেক মোল্লা ওই কোম্পানির ছয় লাখ এবং অপর পরিচালক আবদুস সালাম দুই লাখ শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। অন্যদিকে স্কয়ার ফার্মার পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী, তপন চৌধুরী, স্যামুয়েল এস চৌধুরী ও রত্না পাত্র মিলে ওই কোম্পানির মোট এক লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। প্রত্যেকেই কোম্পানিটির ২৫ হাজার করে শেয়ার কিনবেন বলে ডিএসইর লেনদেন চলাকালে ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে।
No comments