বিশ্বে এ বছর নিহত হয়েছেন ৬৬ সাংবাদিক
এ বছর ৬৬ জন সাংবাদিক সারা বিশ্বের বিভিন্ন অংশে সংবাদ সংগ্রহের সময় নিহত হয়েছেন। এঁদের অনেকে আরব অভ্যুত্থান, মেক্সিকোতে সংঘবদ্ধ সন্ত্রাস ও পাকিস্তানের রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে নিহত হন। প্যারিস-ভিত্তিক সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানায়।
আরএসএফ জানায়, চলতি বছরে প্রায় এক হাজার ৪৪ জন সাংবাদিক গ্রেপ্তার হয়েছেন। এ সংখ্যা গত বছরের
আরএসএফ জানায়, চলতি বছরে প্রায় এক হাজার ৪৪ জন সাংবাদিক গ্রেপ্তার হয়েছেন। এ সংখ্যা গত বছরের
তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। সংগঠনটি জানিয়েছে, পাকিস্তানে ১০ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অধিকাংশ সাংবাদিককেই হত্যা করা হয়েছে। এ হত্যার কারণে গত বছরসহ চলতি বছরেও খবর সংগ্রহের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে পাকিস্তান।
আর মধ্যপ্রাচ্যে গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সরকার পক্ষের সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন ২০ জন সাংবাদিক। অন্যদিকে ল্যাটিন আমেরিকাতেও সন্ত্রাসীদের সহিংসতায় নিহত হয়েছেন সমসংখ্যক সাংবাদিক।
আরএসএফ আরও জানায়, কায়রো তাহরির স্কয়ার থেকে পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুজদার, মোগাদিসু থেকে ফিলিপাইন পর্যন্ত—এসব এলাকায় রাজনৈতিক অস্থিরতা চলাকালে কাজ করতে গিয়ে ভয়ানক ঝুঁকির মুখে পড়েন সাংবাদিকেরা।
বিশ্বে এ বছর এক হাজার ১১ জন সাংবাদিক গ্রেপ্তার হয়েছেন। যা গত বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। অধিকাংশ সাংবাদিক গ্রেপ্তার হন আরব বসন্তের সংবাদ সংগ্রহের সময়; এ ছাড়া গ্রিস, বেলারুশ, উগান্ডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সংবাদ সংগ্রহের সময়েও অনেক সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরএসএফ জানায়, চীন, ইরান ও ইরিত্রিয়া গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য জেলখানাই বলা চলে। এসব দেশের কারাগারে যে কতজন সাংবাদিক আটকা পড়ে আছেন, তার কোনো ইয়ত্তা নেই।
বিশ্বের ১০টি স্থানকে সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক বলে চিহ্নিত করেছে আরএসএফ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে আইভরি কোস্টের বাণিজ্যিক রাজধানী আবিদজান, কায়রোর তাহরির স্কয়ার, সিরিয়ার দেরা, হোমস, রাজধানী দামেস্ক, ইয়েমেনের রাজধানী সানার চেঞ্জ স্কয়ার এবং লিবিয়ার মিসরাতা।
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে সারা বিশ্বে ৫৭ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছিলেন। গত দশকে সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে খারাপ বছর ছিল ২০০৭ সাল। ওই বছর ইরাক যুদ্ধসহ বিভিন্ন ঘটনায় নিহত হন ৮৭ জন সাংবাদিক। রয়টার্স।
আর মধ্যপ্রাচ্যে গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সরকার পক্ষের সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন ২০ জন সাংবাদিক। অন্যদিকে ল্যাটিন আমেরিকাতেও সন্ত্রাসীদের সহিংসতায় নিহত হয়েছেন সমসংখ্যক সাংবাদিক।
আরএসএফ আরও জানায়, কায়রো তাহরির স্কয়ার থেকে পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুজদার, মোগাদিসু থেকে ফিলিপাইন পর্যন্ত—এসব এলাকায় রাজনৈতিক অস্থিরতা চলাকালে কাজ করতে গিয়ে ভয়ানক ঝুঁকির মুখে পড়েন সাংবাদিকেরা।
বিশ্বে এ বছর এক হাজার ১১ জন সাংবাদিক গ্রেপ্তার হয়েছেন। যা গত বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। অধিকাংশ সাংবাদিক গ্রেপ্তার হন আরব বসন্তের সংবাদ সংগ্রহের সময়; এ ছাড়া গ্রিস, বেলারুশ, উগান্ডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সংবাদ সংগ্রহের সময়েও অনেক সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরএসএফ জানায়, চীন, ইরান ও ইরিত্রিয়া গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য জেলখানাই বলা চলে। এসব দেশের কারাগারে যে কতজন সাংবাদিক আটকা পড়ে আছেন, তার কোনো ইয়ত্তা নেই।
বিশ্বের ১০টি স্থানকে সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বেশি বিপজ্জনক বলে চিহ্নিত করেছে আরএসএফ। এগুলোর মধ্যে রয়েছে আইভরি কোস্টের বাণিজ্যিক রাজধানী আবিদজান, কায়রোর তাহরির স্কয়ার, সিরিয়ার দেরা, হোমস, রাজধানী দামেস্ক, ইয়েমেনের রাজধানী সানার চেঞ্জ স্কয়ার এবং লিবিয়ার মিসরাতা।
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে সারা বিশ্বে ৫৭ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছিলেন। গত দশকে সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে খারাপ বছর ছিল ২০০৭ সাল। ওই বছর ইরাক যুদ্ধসহ বিভিন্ন ঘটনায় নিহত হন ৮৭ জন সাংবাদিক। রয়টার্স।
No comments