সাশ্রয়ী পাইপ দিয়ে মৌসুমে ৫শ কোটি টাকা সাশ্রয় সম্ভব! by রূপক আইচ
বিঘাপ্রতি জমিতে শুধুমাত্র ৮০ টাকা মূল্যের ২টি পাইপ ব্যবহার করে বোরো মৌসুমে ২৫ শতাংশ ভূ-গর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমিয়ে কমপক্ষে ৫শ কোটি টাকা সাশ্রয় করা সম্ভবপর বলে জানা গেছে। বেসরকারি সংস্থা ক্যাটালিস্ট ও কৃষি বিভাগের আয়োজনে সদর উপজেলা পরিষদে বৃহস্পতিবার স্থানীয় কৃষক, ডিলার ও খুচরা বিক্রেতাদের নিয়ে আয়োজিত এক কর্মশালায় এ তথ্য জানানো হয়।
আয়োজকরা বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমাদের দেশে সাধারণত কৃষকরা জমির পানির চাহিদা না বুঝেই ধানক্ষেতে অতিরিক্ত সেচ দেস। সে কারণে ভূগর্ভস্থ পানির অপচয় হচ্ছে, যা আগামী দিনের কৃষির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। বিশেষ করে বোরো মৌসুমে যে ধান চাষ হয়, সে ক্ষেত্রে মাটির নিচে মাত্র ৬ সেন্টিমিটার দূরত্বে পানি থাকলেই যথেষ্ট। কিন্তু কৃষকরা মাটির চাহিদা না বুঝেই সব সময় জমিতে পানি ধরে রাখার চেষ্টা করেন। এতে ভূগর্ভস্থ পানির ব্যাপক অপচয় হয়। জ্বালানি ও পানির এ অপচয় কমাতে কৃষকদের জন্য হাতিম গ্রুপ অব ইন্টাস্ট্রিজ নামে একটি প্রতিষ্ঠান বাজারে নিয়ে এসেছে ২৫ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্যরে বিশেষ ধরনের এক প্লাস্টিক পাইপ। এর মূল্য মাত্র ৮০ টাকা।’
আয়োজকর বলেন, ‘এ পাইপ ধানক্ষেতের আলে বিঘাপ্রতি ২টি করে স্থাপন করলে শুধুমাত্র বোরো মৌসুমেই সারাদেশে ৫শ কোটি টাকার জ্বালানি সাশ্রয় করা সম্ভব। এছাড়া ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহারও কমিয়ে আনা সম্ভব ২৫ শতাংশে।’
কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবু নাসির বাবলু। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিলাল হোসেন, জেলা কৃষি প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা সৌমেন সাহা, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুব্রত কুমার চক্রবর্তী, সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হাবিবা নাসরিন, হাতিম গ্রুপের এজিএম সাইফুল ইসলাম পান্নু, জেলা সার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম টগর প্রমুখ।
আয়োজকর বলেন, ‘এ পাইপ ধানক্ষেতের আলে বিঘাপ্রতি ২টি করে স্থাপন করলে শুধুমাত্র বোরো মৌসুমেই সারাদেশে ৫শ কোটি টাকার জ্বালানি সাশ্রয় করা সম্ভব। এছাড়া ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহারও কমিয়ে আনা সম্ভব ২৫ শতাংশে।’
কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবু নাসির বাবলু। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিলাল হোসেন, জেলা কৃষি প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা সৌমেন সাহা, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুব্রত কুমার চক্রবর্তী, সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হাবিবা নাসরিন, হাতিম গ্রুপের এজিএম সাইফুল ইসলাম পান্নু, জেলা সার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নজরুল ইসলাম টগর প্রমুখ।
No comments