আড়াই হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি চেয়েছে বিপিসি by কিসমত খোন্দকার
জ্বালানি তেল আমদানির ক্ষেত্রে জটিলতা কাটাতে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) ভর্তুকি হিসেবে সরকারের কাছে আড়াই হাজার কোটি টাকা চেয়েছে। এ বিষয়ে বিপিসি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে চিঠি দিয়েছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের কাছে। ঋণের সীমা প্রায় অতিক্রম করায় রাষ্ট্রায়ত্ত তিনটি ব্যাংক নতুন এলসি খুলছে না। এদিকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কার্গোর এলসি মূল্য পরিশোধ করা না হলে জ্বালানি তেল আমদানির ক্ষেত্রে জটিলতা
দেখা দিতে পারে বলে চিঠিতে বলা হয়েছে। জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়ার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দামও বেড়েছে। ফলে বেড়েছে জ্বালানি তেল আমদানির ব্যয়। রাষ্ট্রায়ত্ত তিনটি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে জ্বালানি তেল আমদানির জন্য ঋণের সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ায় সোনালী, জনতা, অগ্রণী ব্যাংকের ওভার ড্রাফটের (ওডি) পরিমাণ সরকারি গ্যারান্টির প্রায় সমপর্যায়ে পেঁৗছে গেছে। এ কারণে ব্যাংকগুলো ওডি খাতে ঋণ দায় সৃষ্টি ও কার্গোর এলসি মূল্য সময়মতো পরিশোধ করছে না এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এলসিও খুলছে না। নির্ধারিত সময়ে এলসি মূল্য পরিশোধ না করায় এরই মধ্যে কুয়েত পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (কেপিসি) বিপিসিকে তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়ে ফ্যাক্স পাঠিয়েছে। বিপিসির চিঠিতে বলা হয়েছে, সময়মতো সরকারি সহায়তা
পাওয়া না গেলে কার্গোর এলসি মূল্য পরিশোধ করা সম্ভব হবে না। জ্বালানি তেল আমদানি ও দেশের অভ্যন্তরে সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখার স্বার্থে জ্বালানি তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে কার্গোর এলসি মূল্য, আইটিএফসি ঋণ রি-পেমেন্টের জন্য এবং জরুরিভিত্তিতে নভেম্বর মাসের জ্বালানি আমদানি বাবদ বিপিসির অনুকূলে আড়াই হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন।
জ্বালানি তেল আমদানিতে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সামর্থ্য বাড়াতে বন্ড ছাড়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এর মাধ্যমে বিপিসির অর্থ জোগান দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এর আগে গত নভেম্বরে বিপিসির অনুকূলে পাঁচশ কোটি টাকা ছাড় করে সরকার। বিপিসির জুলাই মাসের লোকসান সমন্বয়ের জন্য সহজ শর্তে এ ঋণ দেওয়া হয়েছে বলে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
আন্তর্জাতিক বাজার থেকে বেশি দামে জ্বালানি তেল আমদানি করে তা আমদানি দামের চেয়ে কম দামে স্থানীয় বাজারে সরবরাহ করা হয়। এতে বিপিসির বিপুল পরিমাণ লোকসান হচ্ছে। এ লোকসান সমন্বয়ের জন্য চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটের অনুন্নয়ন খাতের নগদ ঋণ উপখাত থেকে বিপিসি ওই ঋণ নিয়েছে।
পাওয়া না গেলে কার্গোর এলসি মূল্য পরিশোধ করা সম্ভব হবে না। জ্বালানি তেল আমদানি ও দেশের অভ্যন্তরে সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখার স্বার্থে জ্বালানি তেল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে কার্গোর এলসি মূল্য, আইটিএফসি ঋণ রি-পেমেন্টের জন্য এবং জরুরিভিত্তিতে নভেম্বর মাসের জ্বালানি আমদানি বাবদ বিপিসির অনুকূলে আড়াই হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন।
জ্বালানি তেল আমদানিতে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সামর্থ্য বাড়াতে বন্ড ছাড়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এর মাধ্যমে বিপিসির অর্থ জোগান দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এর আগে গত নভেম্বরে বিপিসির অনুকূলে পাঁচশ কোটি টাকা ছাড় করে সরকার। বিপিসির জুলাই মাসের লোকসান সমন্বয়ের জন্য সহজ শর্তে এ ঋণ দেওয়া হয়েছে বলে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
আন্তর্জাতিক বাজার থেকে বেশি দামে জ্বালানি তেল আমদানি করে তা আমদানি দামের চেয়ে কম দামে স্থানীয় বাজারে সরবরাহ করা হয়। এতে বিপিসির বিপুল পরিমাণ লোকসান হচ্ছে। এ লোকসান সমন্বয়ের জন্য চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটের অনুন্নয়ন খাতের নগদ ঋণ উপখাত থেকে বিপিসি ওই ঋণ নিয়েছে।
No comments