বিএনপির গণমিছিল পুলিশি বাধায় পণ্ড
পুলিশি বাধায় রাজধানীতে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির গণমিছিল কর্মসূচি পণ্ড হয়ে গেছে। গতকাল বিকেল পৌনে ৪টায় নয়াপল্টনে দলের অবরুদ্ধ কার্যালয় থেকে সিনিয়র নেতারা মিছিল করতে রাস্তায় নামলে পুলিশ তাতে বাধা দেয়। প্রায় ১৫ মিনিট পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কির পর নেতাকর্মীরা রাস্তায় বসে পড়লে সেখান থেকেও তাদের সরে যেতে বাধ্য করা হয়। কার্যালয়ের সামনে নেতাকর্মীদের জড়ো হতে দেয়নি পুলিশ। কার্যালয় অভিমুখে মিছিলে টিয়ার শেল
নিক্ষেপ ও মৃদু লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়। কার্যালয়ের আশপাশ থেকে ৮ জনকে আটক করা হয়।
পুলিশের বাধার নিন্দা জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, তাদের মিছিল করতে দেওয়া হয়নি। সরকার মৌলিক অধিকার হরণ করেছে। তারা দেশটিকে পুলিশি রাষ্ট্র বানিয়েছে। নির্যাতন করে সরকার গদি রক্ষা করতে পারবে না। গুপ্তহত্যা বন্ধের দাবি এবং বিরোধী দলের কর্মসূচিতে পুলিশি বাধার প্রতিবাদে গণমিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল। পুলিশ সকাল ৮টা থেকে কার্যালয় ঘেরাও করে রাখে। কার্যালয়ে সিনিয়র কয়েক
নেতা ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। সেখানে প্রচুর পুলিশ ও র্যাব সদস্য মোতায়েন ছিল। দুপুর থেকে জলকামান, এপিসি ও রায়টকার নিয়ে নয়াপল্টন এলাকায় মহড়া দেয় আইন-শৃঙ্ক্ষলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে বিকেল পৌনে ৪টায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে ১৮-২০ নেতা কার্যালয়ের পুলিশ বেষ্টনী ভেঙে মিছিলে নামেন। এ সময় তারা সরকারবিরোধী স্লোগান দেন। মিছিলটি ১৫ গজ সামনে 'হকস বে' নামে গাড়ির দোকানের কাছাকাছি গেলে পুলিশ বাধা দেয়। নেতাদের পুলিশি বেষ্টনীতে আটকে দেওয়া হলে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়। এক পর্যায়ে আশপাশের গলি থেকে আরও ১৫-২০ নেতাকর্মী মিছিলে যোগ দেন। পরে তারা রাস্তায় বসে পড়েন। সেখান থেকেও পুলিশ তাদের ধাক্কা দিয়ে সরে যেতে বাধ্য করে।
এর আগে বিকেল ৩টায় মহিলা দলের কয়েক কর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদল নেত্রীরা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে তাদের ধাক্কাধাক্কি হয়। সেখান থেকে পুলিশ স্বেচ্ছাসেবক দল নেত্রী মুনি্ন চৌধুরী মেধা এবং মিতা চৌধুরী রুনাকে আটক করে। সাড়ে ৩টায় বিএনপি সমর্থক আইনজীবী, ছাত্রদল ও যুবদল কর্মীরা নাইটঙ্গেল মোড়ে পেঁৗছলে পুলিশ টিয়ার শেল এবং জলকামানের রঙিন পানি ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় পুলিশ নেতাকর্মীদের মৃদু লাঠিচার্জ করে ধাওয়া করে। এক পর্যায়ে বিক্ষুব্ধ কর্মীরা কয়েকটি গাড়ি ভাংচুর করে।
পুলিশ বেষ্টনীর মধ্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, 'আমরা কোন দেশে বসবাস করছি? মিছিল করতে দেওয়া হচ্ছে না। পৃথিবীর কোনো গণতান্ত্রিক দেশে রাজনৈতিক দলের কার্যালয় ঘেরাও করে রাখার নজির নেই। বিজয়ের মাসে এভাবে তারা বিরোধী দলের ওপর নির্যাতন করছে।' তিনি বলেন, 'বিরোধী দল গুপ্তহত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদ জানাতে রাস্তায় নেমেছে। আমাদের ন্যায়সঙ্গত প্রতিবাদে সরকার বাধা দিচ্ছে। পুলিশই আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। যুদ্ধাবস্থার সৃষ্টি করেছে। এসব করে সরকার গদি রক্ষা করতে পারবে না।'
দলের ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা বলেন, সরকারের আচরণ পাকিস্তানি বাহিনীর জুলুমকেও হার মানিয়েছে। এখানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়নি। তারপরও পুলিশ গণতান্ত্রিক অধিকারে বাধা দিচ্ছে। তিনি হুশিয়ারি দিয়ে বলেন, খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশ রক্ষার আন্দোলনে প্রয়োজনে তারা রক্ত দেবেন। তবুও মানুষের মৌলিক অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সেলিমা রহমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, রুহুল আলম চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, রিজভী আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মজিবর রহমান সরোয়ার, প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক, সাংসদ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, বিএনপি নেতা আসাদুজ্জামান রিপন, খায়রুল কবীর খোকন, নাজিম উদ্দিন আলম, আবু সাঈদ খান খোকন, মোস্তাফিজুুর রহমান বাবুল, সুলতান মাহমুদ বাবু, কর্নেল আবদুল লতিফ খান, জাফরুল হাসান, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, আবেদ রাজা, সাংসদ রাশেদা বেগম হীরা, মহিলা দল সাধারণ সম্পাদিকা শিরিন সুলতানা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল ৮টা থেকে পুলিশ কার্যালয় ঘিরে ফেলে। প্রধান ফটকের সামনে সারিবদ্ধভাবে তিন স্তরের বেষ্টনী তৈরি করে কার্যালয় অবরুদ্ধ করে রাখে। এ বেষ্টনী অতিক্রম করে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সকাল ১১টায় অফিসে প্রবেশ করেন।
চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুল হালিম, যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাহজাহান, সাংসদ আবুল খায়ের ভূঁইয়া পরিচয় দিয়ে প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে তারা চলে যান। এ রকম অনেক নেতা ও সাবেক সাংসদকে পুলিশ কার্যালয়ের সামনে থেকে ফিরিয়ে দেয়। সকাল থেকে কার্যালয়ে প্রবেশে বাধা দিয়ে পুলিশ স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আশরাফ হোসেন, ছাত্রদল নেতা আকাশ, সুমন, যুবদল কর্মী মাসুদ ঢালীকে আটক করে।
পুলিশের সহকারী কমিশনার (ডিবি) মেহেদী হাসান সাংবাদিকদের বলেন, আতঙ্ক সৃষ্টি করতে গণমিছিল করা গণতান্ত্রিক অধিকার নয়। তার দাবি, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে কয়েকজনকে আটক করা হয়। তারা সবাই রোববারের ঢাকায় চোরাগোপ্তা হামলার আসামি।
ফখরুলের নিন্দা : গণমিছিলকে ঘিরে রাজধানীতে বিএনপির মিছিলে পুলিশি হামলা এবং গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি গ্রেফতারকৃতদের মামলা প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
পুলিশের বাধার নিন্দা জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, তাদের মিছিল করতে দেওয়া হয়নি। সরকার মৌলিক অধিকার হরণ করেছে। তারা দেশটিকে পুলিশি রাষ্ট্র বানিয়েছে। নির্যাতন করে সরকার গদি রক্ষা করতে পারবে না। গুপ্তহত্যা বন্ধের দাবি এবং বিরোধী দলের কর্মসূচিতে পুলিশি বাধার প্রতিবাদে গণমিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছিল। পুলিশ সকাল ৮টা থেকে কার্যালয় ঘেরাও করে রাখে। কার্যালয়ে সিনিয়র কয়েক
নেতা ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। সেখানে প্রচুর পুলিশ ও র্যাব সদস্য মোতায়েন ছিল। দুপুর থেকে জলকামান, এপিসি ও রায়টকার নিয়ে নয়াপল্টন এলাকায় মহড়া দেয় আইন-শৃঙ্ক্ষলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এর আগে বিকেল পৌনে ৪টায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে ১৮-২০ নেতা কার্যালয়ের পুলিশ বেষ্টনী ভেঙে মিছিলে নামেন। এ সময় তারা সরকারবিরোধী স্লোগান দেন। মিছিলটি ১৫ গজ সামনে 'হকস বে' নামে গাড়ির দোকানের কাছাকাছি গেলে পুলিশ বাধা দেয়। নেতাদের পুলিশি বেষ্টনীতে আটকে দেওয়া হলে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়। এক পর্যায়ে আশপাশের গলি থেকে আরও ১৫-২০ নেতাকর্মী মিছিলে যোগ দেন। পরে তারা রাস্তায় বসে পড়েন। সেখান থেকেও পুলিশ তাদের ধাক্কা দিয়ে সরে যেতে বাধ্য করে।
এর আগে বিকেল ৩টায় মহিলা দলের কয়েক কর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদল নেত্রীরা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যেতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে তাদের ধাক্কাধাক্কি হয়। সেখান থেকে পুলিশ স্বেচ্ছাসেবক দল নেত্রী মুনি্ন চৌধুরী মেধা এবং মিতা চৌধুরী রুনাকে আটক করে। সাড়ে ৩টায় বিএনপি সমর্থক আইনজীবী, ছাত্রদল ও যুবদল কর্মীরা নাইটঙ্গেল মোড়ে পেঁৗছলে পুলিশ টিয়ার শেল এবং জলকামানের রঙিন পানি ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় পুলিশ নেতাকর্মীদের মৃদু লাঠিচার্জ করে ধাওয়া করে। এক পর্যায়ে বিক্ষুব্ধ কর্মীরা কয়েকটি গাড়ি ভাংচুর করে।
পুলিশ বেষ্টনীর মধ্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, 'আমরা কোন দেশে বসবাস করছি? মিছিল করতে দেওয়া হচ্ছে না। পৃথিবীর কোনো গণতান্ত্রিক দেশে রাজনৈতিক দলের কার্যালয় ঘেরাও করে রাখার নজির নেই। বিজয়ের মাসে এভাবে তারা বিরোধী দলের ওপর নির্যাতন করছে।' তিনি বলেন, 'বিরোধী দল গুপ্তহত্যা ও নির্যাতনের প্রতিবাদ জানাতে রাস্তায় নেমেছে। আমাদের ন্যায়সঙ্গত প্রতিবাদে সরকার বাধা দিচ্ছে। পুলিশই আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। যুদ্ধাবস্থার সৃষ্টি করেছে। এসব করে সরকার গদি রক্ষা করতে পারবে না।'
দলের ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা বলেন, সরকারের আচরণ পাকিস্তানি বাহিনীর জুলুমকেও হার মানিয়েছে। এখানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়নি। তারপরও পুলিশ গণতান্ত্রিক অধিকারে বাধা দিচ্ছে। তিনি হুশিয়ারি দিয়ে বলেন, খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশ রক্ষার আন্দোলনে প্রয়োজনে তারা রক্ত দেবেন। তবুও মানুষের মৌলিক অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সেলিমা রহমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, রুহুল আলম চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, রিজভী আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মজিবর রহমান সরোয়ার, প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক, সাংসদ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, বিএনপি নেতা আসাদুজ্জামান রিপন, খায়রুল কবীর খোকন, নাজিম উদ্দিন আলম, আবু সাঈদ খান খোকন, মোস্তাফিজুুর রহমান বাবুল, সুলতান মাহমুদ বাবু, কর্নেল আবদুল লতিফ খান, জাফরুল হাসান, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, আবেদ রাজা, সাংসদ রাশেদা বেগম হীরা, মহিলা দল সাধারণ সম্পাদিকা শিরিন সুলতানা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকাল ৮টা থেকে পুলিশ কার্যালয় ঘিরে ফেলে। প্রধান ফটকের সামনে সারিবদ্ধভাবে তিন স্তরের বেষ্টনী তৈরি করে কার্যালয় অবরুদ্ধ করে রাখে। এ বেষ্টনী অতিক্রম করে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সকাল ১১টায় অফিসে প্রবেশ করেন।
চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুল হালিম, যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ শাহজাহান, সাংসদ আবুল খায়ের ভূঁইয়া পরিচয় দিয়ে প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে তারা চলে যান। এ রকম অনেক নেতা ও সাবেক সাংসদকে পুলিশ কার্যালয়ের সামনে থেকে ফিরিয়ে দেয়। সকাল থেকে কার্যালয়ে প্রবেশে বাধা দিয়ে পুলিশ স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আশরাফ হোসেন, ছাত্রদল নেতা আকাশ, সুমন, যুবদল কর্মী মাসুদ ঢালীকে আটক করে।
পুলিশের সহকারী কমিশনার (ডিবি) মেহেদী হাসান সাংবাদিকদের বলেন, আতঙ্ক সৃষ্টি করতে গণমিছিল করা গণতান্ত্রিক অধিকার নয়। তার দাবি, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে কয়েকজনকে আটক করা হয়। তারা সবাই রোববারের ঢাকায় চোরাগোপ্তা হামলার আসামি।
ফখরুলের নিন্দা : গণমিছিলকে ঘিরে রাজধানীতে বিএনপির মিছিলে পুলিশি হামলা এবং গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি গ্রেফতারকৃতদের মামলা প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
No comments