মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন- উৎপাদন ও রপ্তানি বাড়ানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের তৈরি সুযোগ-সুবিধা কাজে লাগিয়ে উৎপাদন, কর্মসংস্থান ও রপ্তানি আরও বাড়ানোর জন্য ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০১৩ উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো মাসব্যাপী এ মেলার আয়োজন করেছে। খবর বাসসের।
শেখ হাসিনা ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতির বিশাল সাফল্যে আপনাদের যথেষ্ট অবদান রয়েছে। এ জন্য আমি আপনাদের অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি সরকারের দেওয়া সুযোগ-সুবিধা কাজে লাগিয়ে উৎপাদন ও কর্মসংস্থান এবং রপ্তানি আরও বাড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি।’
দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতার সামর্থ্য অর্জন করেছেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনারা ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং শ্রমিকদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে শুল্ক ও কর দিয়ে সরকার পরিচালনায় সহযোগিতা করছেন।’
বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের, একই মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি এম আবুল কাশেম, বাণিজ্যসচিব মাহবুব আহমেদ, বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান সুভাশীষ বোস অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
রপ্তানি বাড়াতে পণ্য বহুমুখীকরণের ওপর গুরুত্ব দিতে ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের নতুন পণ্য, নতুন বাজার ও নতুন দেশ খুঁজে বের করতে হবে। এ জন্য সরকার প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহায়তা দেবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকার বরাবরই ব্যবসাবান্ধব। এ সরকার ব্যবসায়ীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় না, বরং ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারে সহযোগিতা করে।’ তিনি বলেন, ইতিমধ্যে নতুন রপ্তানি বাজার সৃষ্টি হয়েছে। কানাডা, জাপান, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, চীন, মেক্সিকো, ব্রাজিলসহ অনেক দেশে রপ্তানি বেড়েছে। এ সঙ্গে চীন, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়াসহ কয়েকটি দেশে শুল্কমুক্ত রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
বাণিজ্য মেলার সাফল্য কামনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ঢাকা বাণিজ্য মেলা এক সফল বাণিজ্য প্রদর্শনীতে পরিণত হয়েছে এবং প্রতিবছর এর গুরুত্ব বাড়ছে। তিনি দেশবাসীকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান। পরে ফিতা কেটে তিনি মেলার উদ্বোধন করেন। পরে তিনি বিভিন্ন স্টল ও প্যাভেলিয়ন ঘুরে দেখেন।
এ বছর ১২টি দেশের ৩০টি কোম্পানি মেলায় অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে নতুন দেশ হচ্ছে জাপান ও সিঙ্গাপুর। দেশি-বিদেশি পণ্যে মেলায় ৩৬২টি স্টল সজ্জিত রয়েছে। এতে রয়েছে ৯০টি প্যাভেলিয়ন ও ৪২টি মিনি প্যাভেলিয়ন। দর্শনার্থীদের জন্য প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে। মেলায় প্রবেশমূল্য ধরা হয়েছে প্রাপ্ত বয়স্ক ২০ টাকা ও শিশু ১০ টাকা।
শেখ হাসিনা ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতির বিশাল সাফল্যে আপনাদের যথেষ্ট অবদান রয়েছে। এ জন্য আমি আপনাদের অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি সরকারের দেওয়া সুযোগ-সুবিধা কাজে লাগিয়ে উৎপাদন ও কর্মসংস্থান এবং রপ্তানি আরও বাড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি।’
দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতার সামর্থ্য অর্জন করেছেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনারা ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং শ্রমিকদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে শুল্ক ও কর দিয়ে সরকার পরিচালনায় সহযোগিতা করছেন।’
বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের, একই মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ বি এম আবুল কাশেম, বাণিজ্যসচিব মাহবুব আহমেদ, বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান সুভাশীষ বোস অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
রপ্তানি বাড়াতে পণ্য বহুমুখীকরণের ওপর গুরুত্ব দিতে ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের নতুন পণ্য, নতুন বাজার ও নতুন দেশ খুঁজে বের করতে হবে। এ জন্য সরকার প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহায়তা দেবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকার বরাবরই ব্যবসাবান্ধব। এ সরকার ব্যবসায়ীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় না, বরং ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারে সহযোগিতা করে।’ তিনি বলেন, ইতিমধ্যে নতুন রপ্তানি বাজার সৃষ্টি হয়েছে। কানাডা, জাপান, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, চীন, মেক্সিকো, ব্রাজিলসহ অনেক দেশে রপ্তানি বেড়েছে। এ সঙ্গে চীন, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়াসহ কয়েকটি দেশে শুল্কমুক্ত রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
বাণিজ্য মেলার সাফল্য কামনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ঢাকা বাণিজ্য মেলা এক সফল বাণিজ্য প্রদর্শনীতে পরিণত হয়েছে এবং প্রতিবছর এর গুরুত্ব বাড়ছে। তিনি দেশবাসীকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান। পরে ফিতা কেটে তিনি মেলার উদ্বোধন করেন। পরে তিনি বিভিন্ন স্টল ও প্যাভেলিয়ন ঘুরে দেখেন।
এ বছর ১২টি দেশের ৩০টি কোম্পানি মেলায় অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে নতুন দেশ হচ্ছে জাপান ও সিঙ্গাপুর। দেশি-বিদেশি পণ্যে মেলায় ৩৬২টি স্টল সজ্জিত রয়েছে। এতে রয়েছে ৯০টি প্যাভেলিয়ন ও ৪২টি মিনি প্যাভেলিয়ন। দর্শনার্থীদের জন্য প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকবে। মেলায় প্রবেশমূল্য ধরা হয়েছে প্রাপ্ত বয়স্ক ২০ টাকা ও শিশু ১০ টাকা।
No comments