মহিলা পরিষদের তথ্য- ২০১২ সালে সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি নারী নির্যাতিত
২০১২ সালে দেশে মোট পাঁচ হাজার ৬১৬ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ধর্ষিত হয়েছেন ৭৭১ জন। এর মধ্যে ১৫৭ জন গণধর্ষণের শিকার হন।
গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
মহিলা পরিষদের লিগ্যাল এইড উপপরিষদ ১৪টি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর বিভিন্নভাবে ৯০০ জন নারী ও শিশুকে হত্যা করা হয়। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ১০৬ জনকে। ১৩৩ জন নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালানো হয়। এ ছাড়া শ্লীলতাহানির শিকার হন ২০৫ জন।
বিভিন্ন রকম শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৪০৮ জন নারী। আত্মহত্যা করেন ৪৩৫ জন। ১৬৫ জন নারীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। গত বছর ৬৬২ জন নারী ইভ টিজিং বা যৌন নির্যাতনের শিকার হন। এ কারণে ১৭ জন নারী আত্মহত্যা করেন। এসিডদগ্ধ হন ৬৭ জন, এর মধ্যে একজন মারা গেছেন। অপহরণের শিকার হন ১২৯ জন। পাচার হওয়া ৩৩ জন নারী ও শিশুর মধ্যে ১৪ জনকে যৌনপল্লিতে বিক্রি করে দেওয়া হয়। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার ৫৫৮ জনের মধ্যে হত্যা করা হয় ২৯৫ জনকে। বিজ্ঞপ্তি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর বিভিন্নভাবে ৯০০ জন নারী ও শিশুকে হত্যা করা হয়। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ১০৬ জনকে। ১৩৩ জন নারীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালানো হয়। এ ছাড়া শ্লীলতাহানির শিকার হন ২০৫ জন।
বিভিন্ন রকম শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৪০৮ জন নারী। আত্মহত্যা করেন ৪৩৫ জন। ১৬৫ জন নারীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। গত বছর ৬৬২ জন নারী ইভ টিজিং বা যৌন নির্যাতনের শিকার হন। এ কারণে ১৭ জন নারী আত্মহত্যা করেন। এসিডদগ্ধ হন ৬৭ জন, এর মধ্যে একজন মারা গেছেন। অপহরণের শিকার হন ১২৯ জন। পাচার হওয়া ৩৩ জন নারী ও শিশুর মধ্যে ১৪ জনকে যৌনপল্লিতে বিক্রি করে দেওয়া হয়। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার ৫৫৮ জনের মধ্যে হত্যা করা হয় ২৯৫ জনকে। বিজ্ঞপ্তি।
No comments