ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে খালেদাঃ “তলে তলে আলোচনা নয়, ষড়যন্ত্র চলছে”
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত
ছাত্রসমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বর্তমান
সরকারের তীব্র সমালোচনার পাশাপাশি চলমান আন্দোলনে দেশের ছাত্রসমাজকে এগিয়ে
আসার আহবান জানিয়েছেন।
এছাড়া
‘নির্বাচনকালীন সরকার’ বিষয়ে বিরোধী দলের সঙ্গে সরকারের আলোচনা প্রসঙ্গে
ক্ষমতাসীন আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের করা সাম্প্রতিক মন্তব্যেরও
তীব্র সমালোচনা করেন খালেদা জিয়া।
সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সৈয়দ আশরাফ দাবি করেছিলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে না হলেও ভেতরে ভেতরে সরকারের সঙ্গে বিএনপির আলোচনা চলছে।’
আশরাফের এই মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করে খালেদা জিয়া বলেন, “তলে তলে কোনো আলোচনা হচ্ছেনা, বরং সরকারের ষড়যন্ত্র চলছে।”
কার সঙ্গে, কোথায় আলোচনা চলছে, সে ব্যাপারে সরকারের প্রতি প্রশ্ন রেখে খালেদা জিয়া বলেন এ সরকারের সঙ্গে তলে তলে কোনো আলোচনা হওয়ার সুযোগ নেই। বরং আমাদের জানতে হবে আসলে কিসের আলোচনা হচ্ছে।
মঙ্গলবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্সে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান ও ছাত্রসমাবেশের উদ্বোধন করেন বিরোধী দলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সেখানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এ সব কথা বলেন।
মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে অনুষ্ঠানস্থলে এসে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে তিনি প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধন করেন। এ সময় বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত ও দলীয় সঙ্গীত বাজানো হয়।
ছাত্রদলের বর্তমান সভাপতি আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠান ও ছাত্র সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গণি, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, তরিকুল ইসলাম, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ড. আবদুল মঈন খান, এমকে আনোয়ার, মির্জা আব্বাস, বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সেলিমা রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর নাসির উদ্দিন, শামসুজ্জামান দুদু, আব্দুল মান্নান, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন প্রমুখ।
সাবেক ছাত্রনেতাদের মধ্যে খালেদা জিয়ার সঙ্গে মঞ্চে ছিলেন যুগ্ম-মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শহিদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, আজিজুল বারী হেলাল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিউল বারী বাবু প্রমুখ।
নিজের ভাষণের শুরুতে নতুন বছরের প্রথম দিনে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে খালেদা জিয়া দেশ গড়ার কাজে অংশ নিতে দেশের ছাত্রদের প্রতি আহবান জানান।
এ সময় ক্ষমতাসীন আ’লীগের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “আমাদের দেশ গড়ার কাজে আ’লীগও অংশ নিতে পারে। দেশ গড়ার কাজে যারাই অংশ নেবেন তাদের কাউকেই আমরা নিরাশ করবো না।”
বক্তব্যে আবারও তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, “আ’লীগের অধীনে কখনই কোনো নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হতে পারেনি, ভবিষ্যতেও হবেও না। তাই আপনাদের(আ’লীগ) অধীনে কোনো নির্বাচন নয়।”
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে বিএনপি সব সময় আলোচনায় প্রস্তুত’, জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন,“তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান যিনি হবেন তাকে হতে হবে নিরপেক্ষ, এছাড়া বাকি উপদেষ্টাদেরও নিরপেক্ষ হতে হবে।”
এছাড়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কুফল হিসেবে কথায় কথায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফখরুদ্দিন আর মইনউদ্দিনের সরকারের উদাহরণ দেওয়ার সমালোচনা করে খালেদা জিয়া বলেন, “তারা ( ফখরুদ্দিন আর মইনউদ্দিন) কখনই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিলো না।”
এছাড়া ‘আ’লীগই ওই সরকারের সঙ্গে আতাত করে ক্ষমতায় এসেছে’ অভিযোগ করে খালেদা জিয়া বলেন, “ওই সরকার তো ছিলো আপনাদেরই(আ’লীগ) আন্দোলনের ফসল।”
ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবাষির্কীতে তিনি দেশের ছাত্রসমাজের উদ্দেশ্যে বলেন, “ প্রকৃত ছাত্রদেরই সংগঠনের নেতৃত্বে আসতে হবে, কারণ তারাই ছাত্রদের সুবিধা-অসুবিধা ভালোমন্দ ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো বুঝবে।”
ছাত্রদের প্রধান কাজ লেখাপড়া উল্লেখ করে ক্ষমতাসীনদের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের প্রতি ইঙ্গিত করে খালেদা জিয়া বলেন, “বর্তমান সরকারি দলের একটি ছাত্র সংগঠন থাকলেও তাদের হাতে বইখাতা, কলম নেই, তাদের হাতে আছে ছুরি, চাপাতি আর অস্ত্র।
বুয়েট, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সংগঠিত সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর উল্লেখ করে খালেদা জিয়া ছাত্রলীগ কর্মীদের উদারহণ টেনে বলেন, “এদের ছাত্র বলা যায়না, এরা সন্ত্রাসী।”
মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি হিসেবে করা আ’লীগের দাবির প্রতি কটাক্ষ করে তিনি বলেন, “ যুদ্ধ না করে যোদ্ধা হওয়া যায়না।” বরং তিনি মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বিএনপিকেই ‘মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার স্বপক্ষে’ বলে দাবি করেন।
স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের প্রসঙ্গে টেনে তিনি বলেন স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে দেশের ছাত্রসমাজই অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।
তিনি ইলিয়াস আলী গুম এবং বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বলেন,“ এ সরকার প্রধান বিরোধী দলের মহাসচিবকে কারাগারে বিনা কারণে আটকে রেখেছে, অথচ শীর্ষ সন্ত্রাসীদের একের পর এক জেলখানা থেকে ছেড়ে দিচ্ছে”।
তিনি ছাত্রদলের কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, “তোমাদের দেশ গড়ার কাজে এগিয়ে আসতে হবে, এ সরকারের কাছ থেকে জনগণ কিছুই আশা করে না। তোমরাই এখন জনগণের আশা ভরসা।” এই বলে তিনি ভাষণ শেষ করে বিকাল সোয়া ৫ টার দিকে সম্মেলনস্থল ত্যাগ করেন।
এদিকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্নিল সাজে সাজানো হয়েছিলো সমগ্র অনুষ্ঠানস্থল। দুপুর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় ও নগর শাখাগুলোর বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে আসতে থাকে। অনেকের মিছিলে সঙ্গে ছিলো ঢোল, বাদ্য ও বাজনা।
সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সৈয়দ আশরাফ দাবি করেছিলেন, ‘আনুষ্ঠানিকভাবে না হলেও ভেতরে ভেতরে সরকারের সঙ্গে বিএনপির আলোচনা চলছে।’
আশরাফের এই মন্তব্য প্রত্যাখ্যান করে খালেদা জিয়া বলেন, “তলে তলে কোনো আলোচনা হচ্ছেনা, বরং সরকারের ষড়যন্ত্র চলছে।”
কার সঙ্গে, কোথায় আলোচনা চলছে, সে ব্যাপারে সরকারের প্রতি প্রশ্ন রেখে খালেদা জিয়া বলেন এ সরকারের সঙ্গে তলে তলে কোনো আলোচনা হওয়ার সুযোগ নেই। বরং আমাদের জানতে হবে আসলে কিসের আলোচনা হচ্ছে।
মঙ্গলবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্সে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান ও ছাত্রসমাবেশের উদ্বোধন করেন বিরোধী দলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সেখানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এ সব কথা বলেন।
মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে অনুষ্ঠানস্থলে এসে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে তিনি প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্বোধন করেন। এ সময় বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত ও দলীয় সঙ্গীত বাজানো হয়।
ছাত্রদলের বর্তমান সভাপতি আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠান ও ছাত্র সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গণি, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, তরিকুল ইসলাম, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ড. আবদুল মঈন খান, এমকে আনোয়ার, মির্জা আব্বাস, বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সেলিমা রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর নাসির উদ্দিন, শামসুজ্জামান দুদু, আব্দুল মান্নান, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন প্রমুখ।
সাবেক ছাত্রনেতাদের মধ্যে খালেদা জিয়ার সঙ্গে মঞ্চে ছিলেন যুগ্ম-মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শহিদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, আজিজুল বারী হেলাল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিউল বারী বাবু প্রমুখ।
নিজের ভাষণের শুরুতে নতুন বছরের প্রথম দিনে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে খালেদা জিয়া দেশ গড়ার কাজে অংশ নিতে দেশের ছাত্রদের প্রতি আহবান জানান।
এ সময় ক্ষমতাসীন আ’লীগের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “আমাদের দেশ গড়ার কাজে আ’লীগও অংশ নিতে পারে। দেশ গড়ার কাজে যারাই অংশ নেবেন তাদের কাউকেই আমরা নিরাশ করবো না।”
বক্তব্যে আবারও তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, “আ’লীগের অধীনে কখনই কোনো নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হতে পারেনি, ভবিষ্যতেও হবেও না। তাই আপনাদের(আ’লীগ) অধীনে কোনো নির্বাচন নয়।”
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে বিএনপি সব সময় আলোচনায় প্রস্তুত’, জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন,“তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান যিনি হবেন তাকে হতে হবে নিরপেক্ষ, এছাড়া বাকি উপদেষ্টাদেরও নিরপেক্ষ হতে হবে।”
এছাড়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কুফল হিসেবে কথায় কথায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফখরুদ্দিন আর মইনউদ্দিনের সরকারের উদাহরণ দেওয়ার সমালোচনা করে খালেদা জিয়া বলেন, “তারা ( ফখরুদ্দিন আর মইনউদ্দিন) কখনই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিলো না।”
এছাড়া ‘আ’লীগই ওই সরকারের সঙ্গে আতাত করে ক্ষমতায় এসেছে’ অভিযোগ করে খালেদা জিয়া বলেন, “ওই সরকার তো ছিলো আপনাদেরই(আ’লীগ) আন্দোলনের ফসল।”
ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবাষির্কীতে তিনি দেশের ছাত্রসমাজের উদ্দেশ্যে বলেন, “ প্রকৃত ছাত্রদেরই সংগঠনের নেতৃত্বে আসতে হবে, কারণ তারাই ছাত্রদের সুবিধা-অসুবিধা ভালোমন্দ ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো বুঝবে।”
ছাত্রদের প্রধান কাজ লেখাপড়া উল্লেখ করে ক্ষমতাসীনদের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের প্রতি ইঙ্গিত করে খালেদা জিয়া বলেন, “বর্তমান সরকারি দলের একটি ছাত্র সংগঠন থাকলেও তাদের হাতে বইখাতা, কলম নেই, তাদের হাতে আছে ছুরি, চাপাতি আর অস্ত্র।
বুয়েট, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সংগঠিত সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর উল্লেখ করে খালেদা জিয়া ছাত্রলীগ কর্মীদের উদারহণ টেনে বলেন, “এদের ছাত্র বলা যায়না, এরা সন্ত্রাসী।”
মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি হিসেবে করা আ’লীগের দাবির প্রতি কটাক্ষ করে তিনি বলেন, “ যুদ্ধ না করে যোদ্ধা হওয়া যায়না।” বরং তিনি মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বিএনপিকেই ‘মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার স্বপক্ষে’ বলে দাবি করেন।
স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের প্রসঙ্গে টেনে তিনি বলেন স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে দেশের ছাত্রসমাজই অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।
তিনি ইলিয়াস আলী গুম এবং বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বলেন,“ এ সরকার প্রধান বিরোধী দলের মহাসচিবকে কারাগারে বিনা কারণে আটকে রেখেছে, অথচ শীর্ষ সন্ত্রাসীদের একের পর এক জেলখানা থেকে ছেড়ে দিচ্ছে”।
তিনি ছাত্রদলের কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, “তোমাদের দেশ গড়ার কাজে এগিয়ে আসতে হবে, এ সরকারের কাছ থেকে জনগণ কিছুই আশা করে না। তোমরাই এখন জনগণের আশা ভরসা।” এই বলে তিনি ভাষণ শেষ করে বিকাল সোয়া ৫ টার দিকে সম্মেলনস্থল ত্যাগ করেন।
এদিকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্নিল সাজে সাজানো হয়েছিলো সমগ্র অনুষ্ঠানস্থল। দুপুর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় ও নগর শাখাগুলোর বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে আসতে থাকে। অনেকের মিছিলে সঙ্গে ছিলো ঢোল, বাদ্য ও বাজনা।
No comments