জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা- খালেদা জিয়া হাজির না হওয়ায় শুনানি আবার পিছিয়েছে
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট-সংক্রান্ত দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গতকাল মঙ্গলবার আদালতে হাজির হননি। তাঁর আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৬ জানুয়ারি অভিযোগ আমলে নেওয়া-সংক্রান্ত শুনানির দিন ধার্য করেন আদালত।
এ নিয়ে ত্রয়োদশবার এ শুনানির তারিখ পেছানো হলো।
গতকাল ছিল এই মামলায় অভিযোগ আমলে নেওয়া-সংক্রান্ত শুনানির ধার্য দিন। রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে ব্যস্ত থাকায় খালেদা জিয়ার পক্ষে গতকাল সময়ের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। এর আগে গত ২৭ নভেম্বর এই মামলার এ শুনানির দিন ধার্য ছিল। আসামিপক্ষ ওই দিন একই কারণ দেখিয়ে সময়ের আবেদন করলে ১ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে হাজির হওয়ার আদেশ দেন আদালত।
আসামিপক্ষের আইনজীবীর সময়ের আবেদনের বিরোধিতা করে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবীরা আদালতে বলেন, ইতিপূর্বেও একই কারণ দেখিয়ে একাধিকবার সময় নিয়েছেন খালেদা জিয়া। একজন আসামির জন্য তারিখ পরিবর্তন করা হচ্ছে। কেন হচ্ছে, কী কারণে হচ্ছে—এসব বিষয়ে দুদকে জবাবদিহি করতে হয়। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা এই বক্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষে তর্ক-বিতর্ক হয়। পরে আদালত ৬ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন।
২০১১ সালের ৮ আগস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেন এবং জমি কেনায় আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের নামে তেজগাঁও থানায় এ মামলা করে দুদক। বাকি তিন আসামি হলেন: তাঁর সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, রাজনৈতিক সচিবের একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম (বর্তমানে বিআইডব্লিউটিএর ভারপ্রাপ্ত পরিচালক) এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। দুদক গত বছরের ১৬ জানুয়ারি এই মামলায় অভিযোগপত্র দেয়।
গতকাল ছিল এই মামলায় অভিযোগ আমলে নেওয়া-সংক্রান্ত শুনানির ধার্য দিন। রাজনৈতিক কর্মসূচির কারণে ব্যস্ত থাকায় খালেদা জিয়ার পক্ষে গতকাল সময়ের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। এর আগে গত ২৭ নভেম্বর এই মামলার এ শুনানির দিন ধার্য ছিল। আসামিপক্ষ ওই দিন একই কারণ দেখিয়ে সময়ের আবেদন করলে ১ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে হাজির হওয়ার আদেশ দেন আদালত।
আসামিপক্ষের আইনজীবীর সময়ের আবেদনের বিরোধিতা করে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবীরা আদালতে বলেন, ইতিপূর্বেও একই কারণ দেখিয়ে একাধিকবার সময় নিয়েছেন খালেদা জিয়া। একজন আসামির জন্য তারিখ পরিবর্তন করা হচ্ছে। কেন হচ্ছে, কী কারণে হচ্ছে—এসব বিষয়ে দুদকে জবাবদিহি করতে হয়। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবীরা এই বক্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষে তর্ক-বিতর্ক হয়। পরে আদালত ৬ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন।
২০১১ সালের ৮ আগস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেন এবং জমি কেনায় আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের নামে তেজগাঁও থানায় এ মামলা করে দুদক। বাকি তিন আসামি হলেন: তাঁর সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, রাজনৈতিক সচিবের একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম (বর্তমানে বিআইডব্লিউটিএর ভারপ্রাপ্ত পরিচালক) এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। দুদক গত বছরের ১৬ জানুয়ারি এই মামলায় অভিযোগপত্র দেয়।
No comments