ইউএনও ও ইউপি চেয়ারম্যানকে আইনি নোটিশ
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দিল আফরোজা বেগম এবং উপজেলার চরহরিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান কে এম ওবায়দুল বারীকে আইনি নোটিশ (লিগ্যাল নোটিশ) দেওয়া হয়েছে।
গত সোমবার উচ্চ আদালতের নির্দেশের অপব্যাখ্যা দিয়ে প্রশাসনিক ক্ষমতার অপব্যবহার করার অভিযোগ এনে এই নোটিশ দিয়েছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী হুমায়ুন কবির।
ওই ইউনিয়নের পূর্বশালেপুর মৌজায় ফসলি জমি নষ্ট করে তিন একর জায়গার ওপর একটি আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ৫ নভেম্বর জমির মালিকদের পক্ষে শফিউদ্দিন বিশ্বাস (৪৫) উচ্চ আদালতে রিট করেন।
রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১১ নভেম্বর ওই জমিতে স্থিতাবস্থা জারি করা হয়। পরে সরকার পক্ষের আবেদনে গত ১৩ ডিসেম্বর ওই স্থিতাবস্থা অকার্যকর (ভেকেট) করা হয়। এরপর গত ২০ ডিসেম্বর থেকে ওই জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়।
নোটিশে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত ওই রিটের শুনানি হয়নি। শুধু সরকার পক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাদীপক্ষের অজান্তে মামলার স্থিতাবস্থা অকার্যকর বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এর ফলে ওই জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণকাজ অব্যাহত রাখা আদালত অবমাননার শামিল। গত ২৮ ডিসেম্বর প্রথম আলোয় ‘ফসলি জমিতে আশ্রয়ণ এলাকাবাসীর বিক্ষোভ’ শিরোনামে এ-সংক্রান্ত একটি খবর ছাপা হয়।
ওই ইউনিয়নের পূর্বশালেপুর মৌজায় ফসলি জমি নষ্ট করে তিন একর জায়গার ওপর একটি আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ৫ নভেম্বর জমির মালিকদের পক্ষে শফিউদ্দিন বিশ্বাস (৪৫) উচ্চ আদালতে রিট করেন।
রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১১ নভেম্বর ওই জমিতে স্থিতাবস্থা জারি করা হয়। পরে সরকার পক্ষের আবেদনে গত ১৩ ডিসেম্বর ওই স্থিতাবস্থা অকার্যকর (ভেকেট) করা হয়। এরপর গত ২০ ডিসেম্বর থেকে ওই জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়।
নোটিশে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত ওই রিটের শুনানি হয়নি। শুধু সরকার পক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাদীপক্ষের অজান্তে মামলার স্থিতাবস্থা অকার্যকর বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এর ফলে ওই জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণকাজ অব্যাহত রাখা আদালত অবমাননার শামিল। গত ২৮ ডিসেম্বর প্রথম আলোয় ‘ফসলি জমিতে আশ্রয়ণ এলাকাবাসীর বিক্ষোভ’ শিরোনামে এ-সংক্রান্ত একটি খবর ছাপা হয়।
No comments