রাডার ক্রয়সংক্রান্ত দুর্নীতি মামলায় সাক্ষ্য এরশাদ আর্থিক সুবিধা নিয়েছিলেন
বিমানের রাডার কেনায় জাতীয় পার্টির
চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আর্থিক সুবিধা নিয়েছিলেন। এরশাদের
বিরুদ্ধে রাডার কেনায় দুর্নীতি-সংক্রান্ত মামলায় গতকাল বৃহস্পতিবার তদন্ত
কর্মকর্তা মঞ্জুর আহমেদ আদালতে এ সাক্ষ্য দেন।
ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. নূরুল ইসলাম এই সাক্ষ্য গ্রহণ অসমাপ্ত রেখে আগামী ১৪ আগস্ট পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
মঞ্জুর আহমেদ বর্তমানে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক। গতকাল তিনি আদালতকে জানান, তৎকালীন বিমানবাহিনীর প্রধান সদর উদ্দিন আহমেদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কাছে রাডার কেনার আবেদন করেন। জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় ফ্রান্সের থমসন সিএসএফ কোম্পানির নির্মিত উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন অত্যাধুনিক একটি রাডার ও দুটি লো-লেভেল রাডার কেনার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। কিন্তু এরশাদসহ এ মামলার অন্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে আর্থিক সুবিধা নিয়ে ফ্রান্সের ওই প্রতিষ্ঠানকে বাদ দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্টিন কোম্পানির কাছ থেকে রাডার কেনেন।
১৯৯২ সালের ৪ মে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরো এই মামলা করে। ১৯৯৪ সালের ২৭ অক্টোবর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। পরের বছর ১২ আগস্ট আদালত অভিযোগ গঠন করেন।
মঞ্জুর আহমেদ বর্তমানে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক। গতকাল তিনি আদালতকে জানান, তৎকালীন বিমানবাহিনীর প্রধান সদর উদ্দিন আহমেদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কাছে রাডার কেনার আবেদন করেন। জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় ফ্রান্সের থমসন সিএসএফ কোম্পানির নির্মিত উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন অত্যাধুনিক একটি রাডার ও দুটি লো-লেভেল রাডার কেনার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। কিন্তু এরশাদসহ এ মামলার অন্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে আর্থিক সুবিধা নিয়ে ফ্রান্সের ওই প্রতিষ্ঠানকে বাদ দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্টিন কোম্পানির কাছ থেকে রাডার কেনেন।
১৯৯২ সালের ৪ মে তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরো এই মামলা করে। ১৯৯৪ সালের ২৭ অক্টোবর অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। পরের বছর ১২ আগস্ট আদালত অভিযোগ গঠন করেন।
No comments