প্রথম চালকবিহীন ‘জঙ্গি বিমান’ ওড়াল যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাষ্ট্র এই প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে চালকবিহীন একটি বিমান সফলভাবে বিমানবাহী রণতরিতে অবতরণ করিয়েছে।
গত বুধবার নরথ্রপ গ্রুম্যান এক্স-৪৭বি (ডাকনাম সল্টি ডগ ৫০২) নামের চালকবিহীন ওই বিমানটি নৌবাহিনীর একটি রণতরিতে অবতরণ করে।
গত বুধবার নরথ্রপ গ্রুম্যান এক্স-৪৭বি (ডাকনাম সল্টি ডগ ৫০২) নামের চালকবিহীন ওই বিমানটি নৌবাহিনীর একটি রণতরিতে অবতরণ করে।
এ ঘটনাকে এ ক্ষেত্রে বড় একটি মাইলফলক হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এক্স-৪৭বি বিমানটিতে যুদ্ধে ব্যবহার উপযোগী অস্ত্র সংযোজনের সুযোগ রয়েছে। বুধবার একটি এক্স-৪৭বি বিমান প্যাটুক্সেন্ট রিভার নেভাল এয়ার স্টেশন থেকে ভার্জিনিয়া উপকূলের আকাশে উড়াল দেয়। পরে আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থানরত ইউএসএস জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশ রণতরিতে সফলভাবে অবতরণ করে। চালকবিহীন বিমানটির উড্ডয়ন ও অবতরণ খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছিল। তবে সফল অবতরণের মধ্য দিয়ে সব আশঙ্কা দূর হলো।
অদূরভবিষ্যতে মার্কিন নৌবাহিনীর শক্তি বাড়াতে যুক্ত হবে চালকবিহীন এই জঙ্গি বিমান। এ ধরনের বিমান থেকে ভূমিতে কিংবা জাহাজে হামলা চালানো যাবে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এক্স-৪৭বি বিমানটি অন্তত তিনবার উড্ডয়নের পর ফ্লোরিডা ও মেরিল্যান্ডের জাদুঘরে পাঠানো হবে। নৌবাহিনী এ ধরনের চালকবিহীন আরও বিমান তৈরির একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এর আওতায় আগামী তিন থেকে ছয় বছরের মধ্যে বেশ কয়েকটি চালকবিহীন বিমান তৈরি করা হবে।
এক্স-৪৭বি বিমান রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম। এটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁতভাবে বোমা বর্ষণ করতে পারবে।
তবে কিছুসংখ্যক বিশেষজ্ঞ মার্কিন নৌবাহিনীর জন্য এ ধরনের জঙ্গি বিমানের আদৌ প্রয়োজন আছে কি না, সে প্রশ্ন তুলেছেন। এ বিমান কী কাজে লাগানো হবে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে বিতর্ক চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, চীন ও ইরানের বিরুদ্ধে এসব জঙ্গি বিমানের ব্যবহার করা হতে পারে। রয়টার্স।
এক্স-৪৭বি বিমানটিতে যুদ্ধে ব্যবহার উপযোগী অস্ত্র সংযোজনের সুযোগ রয়েছে। বুধবার একটি এক্স-৪৭বি বিমান প্যাটুক্সেন্ট রিভার নেভাল এয়ার স্টেশন থেকে ভার্জিনিয়া উপকূলের আকাশে উড়াল দেয়। পরে আটলান্টিক মহাসাগরে অবস্থানরত ইউএসএস জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশ রণতরিতে সফলভাবে অবতরণ করে। চালকবিহীন বিমানটির উড্ডয়ন ও অবতরণ খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছিল। তবে সফল অবতরণের মধ্য দিয়ে সব আশঙ্কা দূর হলো।
অদূরভবিষ্যতে মার্কিন নৌবাহিনীর শক্তি বাড়াতে যুক্ত হবে চালকবিহীন এই জঙ্গি বিমান। এ ধরনের বিমান থেকে ভূমিতে কিংবা জাহাজে হামলা চালানো যাবে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এক্স-৪৭বি বিমানটি অন্তত তিনবার উড্ডয়নের পর ফ্লোরিডা ও মেরিল্যান্ডের জাদুঘরে পাঠানো হবে। নৌবাহিনী এ ধরনের চালকবিহীন আরও বিমান তৈরির একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এর আওতায় আগামী তিন থেকে ছয় বছরের মধ্যে বেশ কয়েকটি চালকবিহীন বিমান তৈরি করা হবে।
এক্স-৪৭বি বিমান রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম। এটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁতভাবে বোমা বর্ষণ করতে পারবে।
তবে কিছুসংখ্যক বিশেষজ্ঞ মার্কিন নৌবাহিনীর জন্য এ ধরনের জঙ্গি বিমানের আদৌ প্রয়োজন আছে কি না, সে প্রশ্ন তুলেছেন। এ বিমান কী কাজে লাগানো হবে, তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে বিতর্ক চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, চীন ও ইরানের বিরুদ্ধে এসব জঙ্গি বিমানের ব্যবহার করা হতে পারে। রয়টার্স।
No comments