জন-অসন্তোষ কমানোর উপায় খুঁজছে সরকার by জাহাঙ্গীর আলম
জন-অসন্তোষ কমানোর উপায় খুঁজছেন সরকারের
নীতিনির্ধারকেরা। নানা ক্ষেত্রে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সত্ত্বেও কেন এত অসন্তোষ,
তার কারণ জানার চেষ্টা করছেন তাঁরা। জনপ্রিয়তা হারানোর কারণেই পাঁচ সিটি
করপোরেশনে আওয়ামী
লীগ-সমর্থিত মেয়র প্রার্থীদের পরাজয় হয়েছে বলে স্বীকার করছেন সরকারের শীর্ষ নেতৃত্ব। সরকারের ঘনিষ্ঠ সূত্রে এ কথা জানা গেছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফেরার পর গত দুই দিনে জ্যেষ্ঠ নেতা ও মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও নানা পর্যায়ে কথা বলেছেন। কীভাবে এ অবস্থার উত্তরণ ঘটানো যায়, তা নিয়ে কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা। প্রধানমন্ত্রীর একজন উপদেষ্টা বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করছেন বলে জানা গেছে।
গণভবনে বৈঠক: প্রধানমন্ত্রী গতকাল বৃহস্পতিবার দিনভর দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন। দলীয় সাংসদ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতারাও তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। দলীয় সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, কেন্দ্রীয় নেতা আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরীকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেন। বৈঠকে দলীয় শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করে দলকে ঐক্যবদ্ধ করার ওপর প্রধানমন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেন বলে জানা গেছে।
বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রধানমন্ত্রী একটি বিবৃতি দেন। এতে তিনি সব ভেদাভেদ ভুলে দলীয় ঐক্য জোরদার করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
সরকারের ভেতরের নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সূত্রে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী গত দুই দিনে জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় দল ও সরকারে পরিবর্তন আনার আভাস দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে কয়েকজন উপদেষ্টার ভাগ্য বিপর্যয়ও ঘটতে পারে। প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী ও উপদেষ্টাকে ভর্ৎসনা করেন। তাঁদের কর্মকাণ্ডে তিনি তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী পরাজিত হওয়ায় বেশ কয়েকজন মন্ত্রী-উপদেষ্টার কর্মকাণ্ডকে দায়ী করেন তিনি।
সরকার ও দলের একাধিক সূত্র জানায়, গতকাল দুপুরে ওবায়দুল কাদের, হাছান মাহমুদ, এইচ টি ইমাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক করার সময় প্রধানমন্ত্রী নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বার্থপর আখ্যায়িত করে বলেন, নিজ স্বার্থে তিনি এমন কোনো কাজ নেই যা করতে পারেন না। তাঁর নোবেলের জন্য টেলিনর কোম্পানি লবিং করেছে। ক্লিনটন ফাউন্ডেশনকে প্রচুর টাকা অনুদান দিয়েছে টেলিনর। সেই টেলিনরও এখন তাঁর সঙ্গে নেই। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ যখন জানবে যে ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংক, গ্রামীণ শক্তি দিয়ে ব্যাপক টাকা অর্জন করেছেন, তখন তারা তাদের সরকারকে সমর্থন প্রত্যাহার করতে বলতে পারে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে তিনি গ্রামীণফোনের অনুমতি দিয়েছিলেন।
সরকারের ভাবনা: সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে জানা যায়, সরকারের জনপ্রিয়তা যে কমে গেছে, তা দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা স্বীকার করেন। তাঁদের মত, ব্যাপক উন্নয়ন এবং প্রার্থী ভালো হওয়া সত্ত্বেও শুধু নেতিবাচক ভোটে বিএনপির প্রার্থীরা জয়লাভ করছেন। এ অবস্থায় কোনো নির্ভরযোগ্য সংস্থা দিয়ে তথ্যভিত্তিক জরিপ করে জন-অসন্তোষের কারণ চিহ্নিত করার কথা বলা হচ্ছে। জাতীয় কোন কোন বিষয়ের কারণে ভোট কমেছে, তা নির্ধারণ করে যুক্তিসংগত বক্তব্য নিয়ে জনগণের কাছে পৌঁছানোর কথা বলছেন তাঁরা।
সরকারের দায়িত্বশীল মহল থেকে জানা যায়, সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের দলাদলি, একশ্রেণীর নেতা-কর্মীর রাতারাতি অর্থবিত্তশালী হওয়ার প্রবণতায় দলের সঙ্গে জনগণের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে নির্বাচনের আগেই দলকে ঐক্যবদ্ধ করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে। মান-অভিমান ভুলে বঞ্চিত ও ত্যাগী নেতাদের এক কাতারে আনতে হবে। যেসব নেতা দীর্ঘদিন দলীয় কর্মকাণ্ডের বাইরে ছিলেন, তাঁদের ফিরিয়ে আনতে হবে। সর্বত্র দলীয় শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
পাশাপাশি ভবিষ্যতে মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করার কথা বলা হচ্ছে। বিতর্কিত সাংসদদের বাদ দিয়ে শিক্ষিত, মার্জিত ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্বদের মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিতে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।
১৪ দল ও মহাজোটকে সক্রিয় করার কথাও বলা হচ্ছে। নিয়মিত বৈঠক করে শরিকদের সঙ্গে দূরত্ব কমিয়ে দলীয় ও জোটগত ঐক্য প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
নানা পর্যায়ে কথা বলে জানা যায়, বিরোধী দল সম্পর্কে বক্তব্য-বিবৃতিতে সংযত হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা। বিশেষ করে বিরোধীদলীয় নেত্রী সম্পর্কে অহেতুক আক্রমণাত্মক বক্তব্য সঠিক নয়। নেতাদের দাম্ভিকতা নিরুৎসাহিত করার কথা বলা হচ্ছে।
সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের ব্যক্তিরা মনে করেন, হেফাজতে ইসলামকে নিয়ে সৃষ্ট গুজবে সরকারের যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছে। বিরোধী দল, বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামী গ্রামভিত্তিক অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে। যেভাবেই হোক এ বিষয়ে জনমনে সন্দেহ ও অবিশ্বাস দূর করা প্রয়োজন।
গণমাধ্যমের সঙ্গে সরকার ও আওয়ামী লীগের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে বলে সরকার স্বীকার করে। এখনই এ দূরত্ব কমাতে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। তা ছাড়া সরকারের শেষ মুহূর্তে জনপ্রিয় কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সময়সীমা বাড়িয়ে ৩২ বছর করার বিষয়টি আলোচনা হচ্ছে।
যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রথম আলোকে বলেন, ‘এই পরাজয় হয়তো আমাদের জন্য শাপে বর হয়েছে। আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়াতে জানে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফেরার পর গত দুই দিনে জ্যেষ্ঠ নেতা ও মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও নানা পর্যায়ে কথা বলেছেন। কীভাবে এ অবস্থার উত্তরণ ঘটানো যায়, তা নিয়ে কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা। প্রধানমন্ত্রীর একজন উপদেষ্টা বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করছেন বলে জানা গেছে।
গণভবনে বৈঠক: প্রধানমন্ত্রী গতকাল বৃহস্পতিবার দিনভর দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন। দলীয় সাংসদ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতারাও তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। দলীয় সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, কেন্দ্রীয় নেতা আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরীকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেন। বৈঠকে দলীয় শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করে দলকে ঐক্যবদ্ধ করার ওপর প্রধানমন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেন বলে জানা গেছে।
বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রধানমন্ত্রী একটি বিবৃতি দেন। এতে তিনি সব ভেদাভেদ ভুলে দলীয় ঐক্য জোরদার করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
সরকারের ভেতরের নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সূত্রে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী গত দুই দিনে জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে আলোচনায় দল ও সরকারে পরিবর্তন আনার আভাস দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে কয়েকজন উপদেষ্টার ভাগ্য বিপর্যয়ও ঘটতে পারে। প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী ও উপদেষ্টাকে ভর্ৎসনা করেন। তাঁদের কর্মকাণ্ডে তিনি তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেন। সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী পরাজিত হওয়ায় বেশ কয়েকজন মন্ত্রী-উপদেষ্টার কর্মকাণ্ডকে দায়ী করেন তিনি।
সরকার ও দলের একাধিক সূত্র জানায়, গতকাল দুপুরে ওবায়দুল কাদের, হাছান মাহমুদ, এইচ টি ইমাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক করার সময় প্রধানমন্ত্রী নোবেলজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বার্থপর আখ্যায়িত করে বলেন, নিজ স্বার্থে তিনি এমন কোনো কাজ নেই যা করতে পারেন না। তাঁর নোবেলের জন্য টেলিনর কোম্পানি লবিং করেছে। ক্লিনটন ফাউন্ডেশনকে প্রচুর টাকা অনুদান দিয়েছে টেলিনর। সেই টেলিনরও এখন তাঁর সঙ্গে নেই। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ যখন জানবে যে ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংক, গ্রামীণ শক্তি দিয়ে ব্যাপক টাকা অর্জন করেছেন, তখন তারা তাদের সরকারকে সমর্থন প্রত্যাহার করতে বলতে পারে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে তিনি গ্রামীণফোনের অনুমতি দিয়েছিলেন।
সরকারের ভাবনা: সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে কথা বলে জানা যায়, সরকারের জনপ্রিয়তা যে কমে গেছে, তা দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা স্বীকার করেন। তাঁদের মত, ব্যাপক উন্নয়ন এবং প্রার্থী ভালো হওয়া সত্ত্বেও শুধু নেতিবাচক ভোটে বিএনপির প্রার্থীরা জয়লাভ করছেন। এ অবস্থায় কোনো নির্ভরযোগ্য সংস্থা দিয়ে তথ্যভিত্তিক জরিপ করে জন-অসন্তোষের কারণ চিহ্নিত করার কথা বলা হচ্ছে। জাতীয় কোন কোন বিষয়ের কারণে ভোট কমেছে, তা নির্ধারণ করে যুক্তিসংগত বক্তব্য নিয়ে জনগণের কাছে পৌঁছানোর কথা বলছেন তাঁরা।
সরকারের দায়িত্বশীল মহল থেকে জানা যায়, সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের দলাদলি, একশ্রেণীর নেতা-কর্মীর রাতারাতি অর্থবিত্তশালী হওয়ার প্রবণতায় দলের সঙ্গে জনগণের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে নির্বাচনের আগেই দলকে ঐক্যবদ্ধ করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে। মান-অভিমান ভুলে বঞ্চিত ও ত্যাগী নেতাদের এক কাতারে আনতে হবে। যেসব নেতা দীর্ঘদিন দলীয় কর্মকাণ্ডের বাইরে ছিলেন, তাঁদের ফিরিয়ে আনতে হবে। সর্বত্র দলীয় শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
পাশাপাশি ভবিষ্যতে মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করার কথা বলা হচ্ছে। বিতর্কিত সাংসদদের বাদ দিয়ে শিক্ষিত, মার্জিত ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্বদের মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিতে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।
১৪ দল ও মহাজোটকে সক্রিয় করার কথাও বলা হচ্ছে। নিয়মিত বৈঠক করে শরিকদের সঙ্গে দূরত্ব কমিয়ে দলীয় ও জোটগত ঐক্য প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
নানা পর্যায়ে কথা বলে জানা যায়, বিরোধী দল সম্পর্কে বক্তব্য-বিবৃতিতে সংযত হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা। বিশেষ করে বিরোধীদলীয় নেত্রী সম্পর্কে অহেতুক আক্রমণাত্মক বক্তব্য সঠিক নয়। নেতাদের দাম্ভিকতা নিরুৎসাহিত করার কথা বলা হচ্ছে।
সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের ব্যক্তিরা মনে করেন, হেফাজতে ইসলামকে নিয়ে সৃষ্ট গুজবে সরকারের যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছে। বিরোধী দল, বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামী গ্রামভিত্তিক অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে। যেভাবেই হোক এ বিষয়ে জনমনে সন্দেহ ও অবিশ্বাস দূর করা প্রয়োজন।
গণমাধ্যমের সঙ্গে সরকার ও আওয়ামী লীগের দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে বলে সরকার স্বীকার করে। এখনই এ দূরত্ব কমাতে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। তা ছাড়া সরকারের শেষ মুহূর্তে জনপ্রিয় কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সময়সীমা বাড়িয়ে ৩২ বছর করার বিষয়টি আলোচনা হচ্ছে।
যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রথম আলোকে বলেন, ‘এই পরাজয় হয়তো আমাদের জন্য শাপে বর হয়েছে। আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়াতে জানে।’
No comments