রমজানে স্বস্তি দিন-নিশ্চিত করুন বিদ্যুৎ, পানি ও পণ্য সরবরাহ
সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হলে বাজারে তার প্রভাব
পড়বেই। বাজারের নিত্যপণ্য থেকে শুরু করে গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ- যেকোনো
একটির সরবরাহ কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত হলে ভোক্তা পর্যায়ে তার প্রভাব পড়াটাই
স্বাভাবিক।
রোজার মাসে সবচেয়ে আলোচিত হয় বাজার। ফিবছর
বাজারের যে চিত্রটি ফিরে ফিরে আসে, সেটা হচ্ছে, বিশেষ বিশেষ সময়ে
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি। রোজা সামনে রেখে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানো হয়নি,
এমন কোনো বছর পাওয়া যাবে না। তার সঙ্গে বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহে ভোগান্তি
যুক্ত হলে জনজীবনে অস্বস্তি বাড়ে।
রোজার সময় বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার বিশেষ ব্যবস্থার কথা আমরা শুনে আসছি। কিন্তু বাজারে তার প্রভাব খুব একটা পড়তে দেখা যায় না। তবে এবার রোজার মাসে ভোক্তাসাধারণ কয়েকটি পণ্যে কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবেন বলে আশা করা যেতে পারে। পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত খবর বলছে, দীর্ঘদিন পর বেশ কিছুটা কমেছে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম। খোলা সয়াবিন তেলের দামও কমেছে। কেজিতে প্রায় ৩০ টাকা কমেছে আমদানি করা রসুনের দাম। ছোট দানা ভালো মানের মসুর ডালের দাম কেজিতে প্রায় ১৫ টাকা কমেছে বলে খবরে প্রকাশ। তবে এটুকুতেই স্বস্তি প্রকাশের কিছু নেই। কারণ মূল্যবৃদ্ধির খবরও আছে। রোজার মাসে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় এমন জিনিসের দাম বেড়েছে। এ তালিকায় আছে পেঁয়াজ, শসা, বেগুন ও কাঁচা মরিচ। বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১০ থেকে ১২ টাকা বেড়ে ৪৪ টাকা, আর দেশি পেঁয়াজ আট টাকা বেড়ে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে বলে খবরে প্রকাশ।
রোজার মাসে মানুষের দুশ্চিন্তার কারণ থাকে বিদ্যুৎ। এই গরমে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের ফলে দুর্বিষহ অবস্থার সৃষ্টি হয়। তবে এবার রমজান মাসে বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ থাকবে বলে আশ্বাস পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে ইফতার, তারাবি ও সেহরির সময় বিদ্যুতের লোডশেডিং হবে না বলে সরকারের পক্ষে আগাম নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে- এমন খবর পাওয়া যাচ্ছে। যদিও এ আশ্বাসে নিশ্চিত হওয়ার কোনো যুক্তি নেই। কারণ সারা দেশে পিক আওয়ারে যখন বিদ্যুতের চাহিদা ছয় হাজার ৯১০ মেগাওয়াট, তখন প্রায় দেড় হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং দিয়ে রমজান শুরু হয়েছে এবার। স্বাভাবিক কারণেই রমজান মাসে রাজধানীতে পানি সংকটের আশঙ্কা থাকছে। কারণ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ না পেলে পানি সংকট আরো তীব্র হয়ে দেখা দেওয়াটাই স্বাভাবিক।
বাজারে পণ্যমূল্যের ওঠানামা, বিদ্যুতের লোডশেডিং, পানি সরবরাহে ব্যাঘাত- এসব এখন সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি ও বাজারে পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে রোজার মাসে মানুষকে স্বস্তিতে রাখুন।
রোজার সময় বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার বিশেষ ব্যবস্থার কথা আমরা শুনে আসছি। কিন্তু বাজারে তার প্রভাব খুব একটা পড়তে দেখা যায় না। তবে এবার রোজার মাসে ভোক্তাসাধারণ কয়েকটি পণ্যে কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবেন বলে আশা করা যেতে পারে। পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত খবর বলছে, দীর্ঘদিন পর বেশ কিছুটা কমেছে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম। খোলা সয়াবিন তেলের দামও কমেছে। কেজিতে প্রায় ৩০ টাকা কমেছে আমদানি করা রসুনের দাম। ছোট দানা ভালো মানের মসুর ডালের দাম কেজিতে প্রায় ১৫ টাকা কমেছে বলে খবরে প্রকাশ। তবে এটুকুতেই স্বস্তি প্রকাশের কিছু নেই। কারণ মূল্যবৃদ্ধির খবরও আছে। রোজার মাসে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় এমন জিনিসের দাম বেড়েছে। এ তালিকায় আছে পেঁয়াজ, শসা, বেগুন ও কাঁচা মরিচ। বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম কেজিতে ১০ থেকে ১২ টাকা বেড়ে ৪৪ টাকা, আর দেশি পেঁয়াজ আট টাকা বেড়ে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে বলে খবরে প্রকাশ।
রোজার মাসে মানুষের দুশ্চিন্তার কারণ থাকে বিদ্যুৎ। এই গরমে ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের ফলে দুর্বিষহ অবস্থার সৃষ্টি হয়। তবে এবার রমজান মাসে বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ থাকবে বলে আশ্বাস পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে ইফতার, তারাবি ও সেহরির সময় বিদ্যুতের লোডশেডিং হবে না বলে সরকারের পক্ষে আগাম নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে- এমন খবর পাওয়া যাচ্ছে। যদিও এ আশ্বাসে নিশ্চিত হওয়ার কোনো যুক্তি নেই। কারণ সারা দেশে পিক আওয়ারে যখন বিদ্যুতের চাহিদা ছয় হাজার ৯১০ মেগাওয়াট, তখন প্রায় দেড় হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং দিয়ে রমজান শুরু হয়েছে এবার। স্বাভাবিক কারণেই রমজান মাসে রাজধানীতে পানি সংকটের আশঙ্কা থাকছে। কারণ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ না পেলে পানি সংকট আরো তীব্র হয়ে দেখা দেওয়াটাই স্বাভাবিক।
বাজারে পণ্যমূল্যের ওঠানামা, বিদ্যুতের লোডশেডিং, পানি সরবরাহে ব্যাঘাত- এসব এখন সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি ও বাজারে পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করে রোজার মাসে মানুষকে স্বস্তিতে রাখুন।
No comments