মিটফোর্ড হাসপাতাল নার্সের মৃত্যুতে তদন্ত কমিটি
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল
কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ স্টাফ নার্স শিখা রানী দাসের মৃত্যুর
ঘটনায় গতকাল বৃহস্পতিবার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন
করেছে।
গত বুধবার মিটফোর্ড হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের
মাধ্যমে শিখা রানী একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। এর পর অবস্থার অবনতি ঘটায়
তাঁকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়। সেখানে
রাত সাড়ে সাতটার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। তবে তাঁর কন্যাশিশুটি সুস্থ আছে বলে
হাসপাতাল সূত্র জানায়।
চিকিৎসায় গাফিলতিতে মৃত্যু হয়েছে এমন অভিযোগে তাঁর সহকর্মীরা কাজ বন্ধ করে বুধবার রাতে অস্ত্রোপচারের সঙ্গে জড়িত চিকিৎসকের সনদ বাতিল ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেন।
মিটফোর্ড হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাকির হাসান বলেন, একজন অধ্যাপককে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান করে পাঁচ কর্মদিবসে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
শিখা রানীর মৃত্যুর পর তাঁর স্বামী নীহার রঞ্জন মিত্র সাংবাদিকদের বলেন, সুস্থ অবস্থায় স্ত্রীকে তিনি হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলেন। অস্ত্রোপচারকক্ষে ঢোকার আগ পর্যন্ত তিনি হাসি-খুশি ছিলেন। তিনি কোনোভাবেই এ মৃত্যু মেনে নেবেন না বলে জানান।
শিখা সপরিবারে পুরান ঢাকার বাদামতলী লেনে থাকতেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বরিশালের চর কাউয়ায়।
চিকিৎসায় গাফিলতিতে মৃত্যু হয়েছে এমন অভিযোগে তাঁর সহকর্মীরা কাজ বন্ধ করে বুধবার রাতে অস্ত্রোপচারের সঙ্গে জড়িত চিকিৎসকের সনদ বাতিল ও শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেন।
মিটফোর্ড হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাকির হাসান বলেন, একজন অধ্যাপককে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধান করে পাঁচ কর্মদিবসে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
শিখা রানীর মৃত্যুর পর তাঁর স্বামী নীহার রঞ্জন মিত্র সাংবাদিকদের বলেন, সুস্থ অবস্থায় স্ত্রীকে তিনি হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলেন। অস্ত্রোপচারকক্ষে ঢোকার আগ পর্যন্ত তিনি হাসি-খুশি ছিলেন। তিনি কোনোভাবেই এ মৃত্যু মেনে নেবেন না বলে জানান।
শিখা সপরিবারে পুরান ঢাকার বাদামতলী লেনে থাকতেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বরিশালের চর কাউয়ায়।
No comments