খেজুর খেলে কি শর্করা বাড়ে?
প্রচলিত ফল না হলেও রমজান মাসে ইফতারের
সময় খেজুর একটি ঐতিহ্যবাহী উপকরণ। অত্যন্ত মিষ্টি ও উচ্চ শর্করাযুক্ত ফল
বলে সাধারণত ডায়াবেটিক ও ওজনাধিক্য রোগীদের বেশি খেজুর খেতে নিষেধ করা হয়।
কিন্তু খেজুর খেলে কতটা শর্করা বাড়ে, তা নিয়ে বিতর্ক আছে। উচ্চমাত্রার
শর্করা থাকা সত্ত্বেও প্রচুর আঁশের কারণে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) তত
বেশি নয়। খেজুরের ধরন ভেদে জিআই ৪৬ থেকে ৫৫-এর মধ্যে ওঠানামা করে, যা
ডায়াবেটিক রোগীর জন্য নিরাপদ মাত্রার। কিন্তু একটি খেজুরে ৪৪ থেকে ৮৮
শতাংশই সহজ শর্করা বা চিনি। এই চিনি ফ্রুক্টোজ হিসেবে থাকে, যা গ্লুকোজের
চেয়েও মিষ্টি।
একটি খেজুর থেকে ২৩ ক্যালরি শক্তি পাওয়া যাবে। এতে ৬.২ গ্রাম শর্করা আছে, যার মধ্যে ৫.৩ গ্রামই হলো সহজ শর্করা বা চিনি। আমিষ আছে ০.২ গ্রাম। আঁশ ০.৭ গ্রাম। বাকিটা বিভিন্ন খনিজ ও ভিটামিন। খেজুরের ভালো দিক হলো যে এতে কোলেস্টেরল, সম্পৃক্ত চর্বি প্রায় নেই বললেই চলে; বরং আঁশের পরিমাণ সন্তোষজনক। এতে আছে প্রচুর পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও ম্যাগনেসিয়াম। তবে রোজা রেখে ইফতারের সময় একটি খেজুর বেশ ভালো ক্যালরি জোগাতে সক্ষম। তাই রমজান মাসে একজন ডায়াবেটিক রোগী সর্বোচ্চ একটি কি দুটি খেজুর খেতে পারেন। সূত্র: নিউট্রিশন জার্নাল।
একটি খেজুর থেকে ২৩ ক্যালরি শক্তি পাওয়া যাবে। এতে ৬.২ গ্রাম শর্করা আছে, যার মধ্যে ৫.৩ গ্রামই হলো সহজ শর্করা বা চিনি। আমিষ আছে ০.২ গ্রাম। আঁশ ০.৭ গ্রাম। বাকিটা বিভিন্ন খনিজ ও ভিটামিন। খেজুরের ভালো দিক হলো যে এতে কোলেস্টেরল, সম্পৃক্ত চর্বি প্রায় নেই বললেই চলে; বরং আঁশের পরিমাণ সন্তোষজনক। এতে আছে প্রচুর পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও ম্যাগনেসিয়াম। তবে রোজা রেখে ইফতারের সময় একটি খেজুর বেশ ভালো ক্যালরি জোগাতে সক্ষম। তাই রমজান মাসে একজন ডায়াবেটিক রোগী সর্বোচ্চ একটি কি দুটি খেজুর খেতে পারেন। সূত্র: নিউট্রিশন জার্নাল।
No comments