জিনগত রোগের চিকিৎসার পথে বড় সম্ভাবনা
মানুষের দেহকোষের ক্রোমোজোমের বিকল্প
হিসেবে কৃত্রিম ক্রোমোজোম প্রতিস্থাপন করে জিনগত বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের
সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিয়েছেন চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা। ইঁদুরের দেহকোষে ইতিমধ্যে এ
কৃত্রিম ক্রোমোজোম পরীক্ষামূলকভাবে স্থাপন করে দেখা হয়েছে।
জিনগত
অসুখগুলো বংশপরম্পরায় উত্তরসূরিদের শরীরে প্রবাহিত হয়। কৃত্রিম ক্রোমোজোম
প্রতিস্থাপনে এসব রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হলে তা চিকিৎসাবিজ্ঞানে
যুগান্তকারী সাফল্য হিসেবে বিবেচিত হবে।
গবেষণাগারে তৈরি কৃত্রিম ক্রোমোজোম মানবদেহে প্রতিস্থাপনের সম্ভাব্যতা নিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। একটি জটিল জিনোমসমৃদ্ধ প্রথম কৃত্রিম কোষীয় কাঠামো তৈরির উদ্দেশ্যে ছত্রাকের (ইস্ট) ১৬টি পৃথক ক্রোমোজোম তৈরি করতে হবে। আর এ লক্ষ্যে নিবিড় গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাজ্য সরকার এ গবেষণা প্রকল্পে বিপুল অর্থায়নের ঘোষণা দিয়েছে। আর যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের গবেষকেরা কৃত্রিম ক্রোমোজোম তৈরির পথে ইতিমধ্যে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের তৈরি ক্রোমোজোমসমৃদ্ধ কৃত্রিম ইস্ট ব্যবহার করে পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন জীবাণুরোধী ওষুধ (অ্যান্টিবায়োটিক) ও টিকা (ভ্যাকসিন) তৈরি করার পাশাপাশি জিনগত রোগাক্রান্ত অঙ্গ বা টিস্যুর উপযোগী বিকল্প জিন তৈরি করা যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউটের গবেষক নাটালায় কোপ্রিনা ও তাঁর সহযোগীরা কৃত্রিম ক্রোমোজোম প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে জিনগতভাবে পরিবর্তিত ইঁদুর উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছেন। কোপ্রিনা বলেন, প্রাণীদেহে কৃত্রিম ক্রোমোজোম প্রতিস্থাপনের ঘটনা ইতিহাসে এটিই প্রথম। মানবদেহে কৃত্রিম ক্রোমোজোম প্রতিস্থাপনের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া যাচাইয়ের গবেষণার অংশ হিসেবে তাঁরা এ পরীক্ষা চালান। মানবদেহের উপযোগী কৃত্রিম ক্রোমোজোমগুলো ‘ক্রোমোজোম ফরটি সেভেন’ নামে পরিচিত। কারণ, মানবদেহে প্রাকৃতিক ক্রোমোজোমের মোট সংখ্যা ৪৬। নতুন জিনথেরাপির সুবিধা হলো, কৃত্রিম ক্রোমোজোমটি শরীরে বিদ্যমান ২৩ জোড়া প্রাকৃতিক ক্রোমোজোমের ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না। এই চিকিৎসাপদ্ধতিতে নির্দিষ্ট রোগীর ত্বককোষ সংগ্রহ করে তাকে স্টেম সেলে রূপান্তর করা হবে। তারপর সেখানে সুস্থ ক্রোমোজোম (কৃত্রিম) প্রতিস্থাপন করা হবে। ইনডিপেনডেন্ট।
গবেষণাগারে তৈরি কৃত্রিম ক্রোমোজোম মানবদেহে প্রতিস্থাপনের সম্ভাব্যতা নিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। একটি জটিল জিনোমসমৃদ্ধ প্রথম কৃত্রিম কোষীয় কাঠামো তৈরির উদ্দেশ্যে ছত্রাকের (ইস্ট) ১৬টি পৃথক ক্রোমোজোম তৈরি করতে হবে। আর এ লক্ষ্যে নিবিড় গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাজ্য সরকার এ গবেষণা প্রকল্পে বিপুল অর্থায়নের ঘোষণা দিয়েছে। আর যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের গবেষকেরা কৃত্রিম ক্রোমোজোম তৈরির পথে ইতিমধ্যে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের তৈরি ক্রোমোজোমসমৃদ্ধ কৃত্রিম ইস্ট ব্যবহার করে পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন জীবাণুরোধী ওষুধ (অ্যান্টিবায়োটিক) ও টিকা (ভ্যাকসিন) তৈরি করার পাশাপাশি জিনগত রোগাক্রান্ত অঙ্গ বা টিস্যুর উপযোগী বিকল্প জিন তৈরি করা যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউটের গবেষক নাটালায় কোপ্রিনা ও তাঁর সহযোগীরা কৃত্রিম ক্রোমোজোম প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে জিনগতভাবে পরিবর্তিত ইঁদুর উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছেন। কোপ্রিনা বলেন, প্রাণীদেহে কৃত্রিম ক্রোমোজোম প্রতিস্থাপনের ঘটনা ইতিহাসে এটিই প্রথম। মানবদেহে কৃত্রিম ক্রোমোজোম প্রতিস্থাপনের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া যাচাইয়ের গবেষণার অংশ হিসেবে তাঁরা এ পরীক্ষা চালান। মানবদেহের উপযোগী কৃত্রিম ক্রোমোজোমগুলো ‘ক্রোমোজোম ফরটি সেভেন’ নামে পরিচিত। কারণ, মানবদেহে প্রাকৃতিক ক্রোমোজোমের মোট সংখ্যা ৪৬। নতুন জিনথেরাপির সুবিধা হলো, কৃত্রিম ক্রোমোজোমটি শরীরে বিদ্যমান ২৩ জোড়া প্রাকৃতিক ক্রোমোজোমের ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না। এই চিকিৎসাপদ্ধতিতে নির্দিষ্ট রোগীর ত্বককোষ সংগ্রহ করে তাকে স্টেম সেলে রূপান্তর করা হবে। তারপর সেখানে সুস্থ ক্রোমোজোম (কৃত্রিম) প্রতিস্থাপন করা হবে। ইনডিপেনডেন্ট।
No comments