লাতিন দেশগুলোর হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে আরও জবাবদিহি করতে হবে
বিভিন্ন দেশে গোয়েন্দাগিরির বিষয়ে
ভবিষ্যতে আরও জবাবদিহি করতে মার্কিন সরকারকে গতকাল বুধবার হুঁশিয়ার করে
দিয়েছে লাতিন আমেরিকার দেশগুলো। মার্কিন গোয়েন্দাগিরিকে কেন্দ্র করে লাতিন
দেশগুলোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় ধরনের টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয়েছে।
লাতিন দেশগুলো ওয়াশিংটনকে কড়া জবাব দিতে আজ শুক্রবার উরুগুয়েতে বৈঠকে বসছে।
এ দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সামরিক মিত্র বলে পরিচিত কলম্বিয়া। সেই কলম্বিয়াও গোয়েন্দাগিরির ব্যাপারে মার্কিন জবাবদিহি চেয়ে লাতিন অন্য দেশগুলোর সঙ্গে শামিল হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেশী মেক্সিকোও মার্কিন গোয়েন্দাগিরিতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট এনরিকে পেনা নিয়েতা বলেছেন, তাঁর দেশে মার্কিন গোয়েন্দাগিরির তথ্য যদি সত্য হয়, তাহলে তা হবে ‘একেবারেই অগ্রহণযোগ্য’।
আর্জেন্টিনার হেক্টর টাইমারম্যান বলেছেন, ‘আমরা দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছি...যুক্তরাষ্ট্রের উচিত লাতিন দেশগুলোর সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধা দেখানো। মার্কিন গোয়েন্দাগিরির বিষয়টি সত্যি হলে ওয়াশিংটনের শাস্তি পাওয়া উচিত।’
চিলি সুস্পষ্ট ভাষায় মার্কিন গোয়েন্দাগিরির নিন্দা জানিয়েছে। লাতিন অন্য দেশগুলোও এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থানের কথা উল্লেখ করছে।
গত মঙ্গলবার ব্রাজিলের শীর্ষস্থানীয় একটি পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাগিরির আওতায় লাতিন আমেরিকার বেশির ভাগ দেশই রয়েছে। এরপর সে দেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টমাস শ্যাননকে তলব করে ব্রাজিলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তনিও প্যাত্রিওতা জানান, যুক্তরাষ্ট্র কিছু তথ্য সংগ্রহের কথা স্বীকার করলেও ব্রাজিলের বিরুদ্ধে গোয়েন্দাগিরির বিষয়টি অস্বীকার করেছে। রয়টার্স।
এ দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সামরিক মিত্র বলে পরিচিত কলম্বিয়া। সেই কলম্বিয়াও গোয়েন্দাগিরির ব্যাপারে মার্কিন জবাবদিহি চেয়ে লাতিন অন্য দেশগুলোর সঙ্গে শামিল হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেশী মেক্সিকোও মার্কিন গোয়েন্দাগিরিতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট এনরিকে পেনা নিয়েতা বলেছেন, তাঁর দেশে মার্কিন গোয়েন্দাগিরির তথ্য যদি সত্য হয়, তাহলে তা হবে ‘একেবারেই অগ্রহণযোগ্য’।
আর্জেন্টিনার হেক্টর টাইমারম্যান বলেছেন, ‘আমরা দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছি...যুক্তরাষ্ট্রের উচিত লাতিন দেশগুলোর সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধা দেখানো। মার্কিন গোয়েন্দাগিরির বিষয়টি সত্যি হলে ওয়াশিংটনের শাস্তি পাওয়া উচিত।’
চিলি সুস্পষ্ট ভাষায় মার্কিন গোয়েন্দাগিরির নিন্দা জানিয়েছে। লাতিন অন্য দেশগুলোও এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থানের কথা উল্লেখ করছে।
গত মঙ্গলবার ব্রাজিলের শীর্ষস্থানীয় একটি পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাগিরির আওতায় লাতিন আমেরিকার বেশির ভাগ দেশই রয়েছে। এরপর সে দেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টমাস শ্যাননকে তলব করে ব্রাজিলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তনিও প্যাত্রিওতা জানান, যুক্তরাষ্ট্র কিছু তথ্য সংগ্রহের কথা স্বীকার করলেও ব্রাজিলের বিরুদ্ধে গোয়েন্দাগিরির বিষয়টি অস্বীকার করেছে। রয়টার্স।
No comments