ধর্ম- এইডস রোধে ধর্মীয় অনুশাসন by মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান
এইডস রোগ বিশ্বজুড়ে বড় এক সংকট হিসেবে দেখা দিয়েছে। এইচআইভি নামের জীবাণুর আক্রমণে এইডস হয়। এটি এমন এক ঘাতক ব্যাধি, যাতে শরীরের স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেঙে পড়ে, যার ফলে মৃত্যু অনিবার্য হয়ে ওঠে।
এ বিষয়ে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টি ও ইসলামের বিধি-বিধান কঠোরভাবে মেনে চললে এইডস প্রতিরোধ করা সম্ভব। ইসলামের দৃষ্টিতে অবাধ যৌনাচার, সমকামিতা ও মাদকাসক্তির মতো ঘৃণ্য অপরাধগুলো হারাম বা নিষিদ্ধ। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে অনেক বিধিনিষেধ ও ধর্মীয় অনুশাসন রয়েছে, যার যথার্থ অনুশীলন করার মাধ্যমে এইডসের মতো ভয়াবহ ব্যাধির ঝুঁকি থেকে নিরাপদে থাকা সম্ভব।
হজরত লুত (আ.)-এর সম্প্রদায় নবীর আদেশ লঙ্ঘন করে বিকৃত যৌনাচার বা সমকামিতার মতো জঘন্য কুকর্ম করার অপরাধে আল্লাহর এমন গজবে পতিত হয়েছিল যে পুরো জনপদ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল। যারা অবৈধ যৌনাচার, সমকামিতা, অনৈতিক, অশ্লীল ও ঘৃণ্য কাজে জড়িত, তাদের কঠোর শাস্তির ভীতি প্রদর্শন করে আল্লাহ তাআলা সাবধানবাণী ঘোষণা করেছেন, ‘আমি লুতকে প্রেরণ করেছিলাম যখন সে তার জাতিকে বলেছিল: তোমরা কী এমন অশ্লীল কাজ করছ, যা তোমাদের আগে সারা বিশ্বে কেউ করেনি? তোমরা তো কামবশত নারীদের ছেড়ে পুরুষের কাছে গমন কর, তোমরা তো সীমা লঙ্ঘনকারী সম্প্রদায়।’ (সূরা আল-আরাফ, আয়াত: ৮০-৮১) এমনিভাবে আল্লাহর নির্দেশিত সীমা লঙ্ঘনকারীদের শাস্তি যে কত কঠিন, তা সহজেই অনুমেয়।
অবৈধ যৌনাচার ও ব্যভিচারকে মহামারির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে হাদিস শরিফে বলা হয়েছে, ‘যখন কোনো জাতির মধ্যে অশ্লীলতা প্রকাশ্যভাবে চলতে থাকে, তখন তাদের মধ্যে প্লেগ ও এমন অভিনব দুরারোগ্য ব্যাধি দেওয়া হয়, যা তাদের পূর্বপুরুষেরা কখনো শোনেনি।’ (দায়লামি) নবী করিম (সা.) সতর্ক করে বলেছেন, ‘যখনই কোনো জাতি বা সম্প্রদায় অশ্লীল ও ঘৃণ্য কাজে লিপ্ত হয়, তখন তাদের মধ্যে এমন এক ভয়ংকর মহামারি দেখা দেয়, যা তারা অতীতে কখনো দেখেনি।’ (ইবনে মাজা)
ইসলাম অশ্লীলতা এবং ব্যভিচারের কদর্যতা ও নোংরামির ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করে রেখেছে; এটিকে হীন ও মন্দ কর্ম হিসেবে আখ্যায়িত করেছে এবং মানবসভ্যতার জন্য বড় ধরনের হুমকি সাব্যস্ত করেছে। এইডসসহ অনেক জটিল রোগ ও উচ্ছৃঙ্খলতার জন্য দায়ী ব্যভিচার নামের সামাজিক অনাচার। ব্যভিচারের ফলে জন্ম নেওয়া বা গর্ভে থাকা শিশুর অধিকারের পথে অন্তরায় সৃষ্টি হয়। এতে জাতিগত চিরশত্রুতা ও মানবসন্তান হত্যার মতো মহা অপরাধ সংঘটিত হয়। তাই পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা জোরালো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে বলেছেন, ‘তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তীও হয়ো না, নিশ্চয়ই এটি অশ্লীল কাজ ও নিকৃষ্ট আচরণ।’ (সূরা বনী ইসরাইল, আয়াত-৩২)
ইসলাম ব্যভিচারের পথ চিরতরে বন্ধ করে পৃথিবীতে সুস্থ-সুন্দর বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনযাপনে সমর্থ মানুষকে বিশেষভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে। নর-নারীর মধ্যে স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কের বাইরে কোনো দৈহিক মিলন ইসলাম অনুমোদন করে না। বৈধ স্ত্রী ব্যতীত অন্য নারীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের কারণে এইডসের মতো প্রাণসংহারী ব্যাধি ছড়াতে পারে। কেননা এইডস রোগের ভাইরাস বহনকারী আক্রান্ত পুরুষের মাধ্যমে নিজেদের অজ্ঞতার কারণে নারীও এইচআইভিতে আক্রান্ত হয়। অথচ বিবাহিত নারী-পুরুষের মিলনে এইডসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, যদি তাদের কেউ বিপথগামী না হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বহুগামিতার মূলে কুঠারাঘাত হেনেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) যথার্থই বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে যাদের সামর্থ্য আছে, তারা যেন বিবাহ করে। কারণ, বিবাহ পবিত্রতা রক্ষার এবং দৃষ্টিকে সংযত রাখতে সাহায্য করে। অপর দিকে যাদের সামর্থ্য নেই, তারা যেন রোজা রাখে। কারণ, রোজা যৌনক্ষুধা সংবরণে সহায়ক।’
বিপথগামী মাদকাসক্ত তরুণ-তরুণী থেকে যেকোনো বয়সের ব্যক্তি এ মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হতে পারে। এইডস শুধু স্বাস্থ্যজনিত সমস্যাই তৈরি করে না, বরং এটা ধর্মীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক সব ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করে। নৈতিক শিক্ষা হতে পারে এ রোগ প্রতিরোধের প্রধান হাতিয়ার। নিজেদের নিরাপদ রাখার পাশাপাশি ছেলেমেয়েদেরও এইচআইভি/এইডস থেকে রক্ষা করা ধর্মভীরু পিতামাতার গুরুদায়িত্ব। এভাবেই শতাব্দীর নীরব ঘাতক এইডসের ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব।
এইডসের মতো মরণব্যাধি সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির কাজে আন্তধর্মীয় নেতাদের সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। এইডস মোকাবিলায় তৃণমূল পর্যায়ের ধর্মীয় নেতাদের সহযোগিতা পেলে এ কাজ অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। সমাজ থেকে এইডস বিষয়ে যাবতীয় কুসংস্কার দূর করতে হবে। অন্য যেকোনো রোগের মতো এইডসকেও একটি রোগ হিসেবে দেখতে হবে। পারিবারিক জীবনের সবক্ষেত্রে এইচআইভি প্রতিরোধে খোলামেলা কথা বলা ও মুক্ত আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করলে এইডসের ঝুঁকি কমে যাবে। এইচআইভি সম্পর্কে অজ্ঞতা ও উদাসীনতাই এইডস বিস্তারের প্রধান কারণ। এ ক্ষেত্রে প্রত্যেককে নিজ নিজ ধর্মের বিধান মেনে কর্মক্ষেত্রে সচেতনতা সৃষ্টিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।
মসজিদের ইমাম, খতিব, আলেম সমাজসহ আন্তধর্মীয় নেতারা একই সুরে নিজ নিজ ধর্মীয় অনুশাসন পালনের মাধ্যমে মানুষকে সংযত জীবনযাপনের উদাত্ত আহ্বান জানাতে পারেন। বিভিন্ন ধর্মের ঐক্যবদ্ধ চেতনা থেকে একটি সুন্দর ও সুনির্মল পথ তৈরি হতে পারে, যা এইডসের মতো ব্যাধিকে রুখে দিয়ে জাতির জন্য সুন্দর একটি ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ করবে। সংযম রক্ষা ও নিরাপদ যৌনমিলন যে কালান্তক ব্যাধি এইডস থেকে ধর্মপ্রাণ মানুষকে দূরে রাখতে পারে, এ বিষয়টি যথোচিত প্রচারণার মাধ্যমে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-দল-মতনির্বিশেষে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও ধর্মীয়ভাবে করণীয় সম্পর্কে ব্যাপক গণসচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সবাইকে নিজ নিজ ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার আহ্বান জানানোর বিকল্প নেই।
ড. মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও কলাম লেখক।
dr.munimkhan@yahoo.com
হজরত লুত (আ.)-এর সম্প্রদায় নবীর আদেশ লঙ্ঘন করে বিকৃত যৌনাচার বা সমকামিতার মতো জঘন্য কুকর্ম করার অপরাধে আল্লাহর এমন গজবে পতিত হয়েছিল যে পুরো জনপদ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল। যারা অবৈধ যৌনাচার, সমকামিতা, অনৈতিক, অশ্লীল ও ঘৃণ্য কাজে জড়িত, তাদের কঠোর শাস্তির ভীতি প্রদর্শন করে আল্লাহ তাআলা সাবধানবাণী ঘোষণা করেছেন, ‘আমি লুতকে প্রেরণ করেছিলাম যখন সে তার জাতিকে বলেছিল: তোমরা কী এমন অশ্লীল কাজ করছ, যা তোমাদের আগে সারা বিশ্বে কেউ করেনি? তোমরা তো কামবশত নারীদের ছেড়ে পুরুষের কাছে গমন কর, তোমরা তো সীমা লঙ্ঘনকারী সম্প্রদায়।’ (সূরা আল-আরাফ, আয়াত: ৮০-৮১) এমনিভাবে আল্লাহর নির্দেশিত সীমা লঙ্ঘনকারীদের শাস্তি যে কত কঠিন, তা সহজেই অনুমেয়।
অবৈধ যৌনাচার ও ব্যভিচারকে মহামারির কারণ হিসেবে উল্লেখ করে হাদিস শরিফে বলা হয়েছে, ‘যখন কোনো জাতির মধ্যে অশ্লীলতা প্রকাশ্যভাবে চলতে থাকে, তখন তাদের মধ্যে প্লেগ ও এমন অভিনব দুরারোগ্য ব্যাধি দেওয়া হয়, যা তাদের পূর্বপুরুষেরা কখনো শোনেনি।’ (দায়লামি) নবী করিম (সা.) সতর্ক করে বলেছেন, ‘যখনই কোনো জাতি বা সম্প্রদায় অশ্লীল ও ঘৃণ্য কাজে লিপ্ত হয়, তখন তাদের মধ্যে এমন এক ভয়ংকর মহামারি দেখা দেয়, যা তারা অতীতে কখনো দেখেনি।’ (ইবনে মাজা)
ইসলাম অশ্লীলতা এবং ব্যভিচারের কদর্যতা ও নোংরামির ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করে রেখেছে; এটিকে হীন ও মন্দ কর্ম হিসেবে আখ্যায়িত করেছে এবং মানবসভ্যতার জন্য বড় ধরনের হুমকি সাব্যস্ত করেছে। এইডসসহ অনেক জটিল রোগ ও উচ্ছৃঙ্খলতার জন্য দায়ী ব্যভিচার নামের সামাজিক অনাচার। ব্যভিচারের ফলে জন্ম নেওয়া বা গর্ভে থাকা শিশুর অধিকারের পথে অন্তরায় সৃষ্টি হয়। এতে জাতিগত চিরশত্রুতা ও মানবসন্তান হত্যার মতো মহা অপরাধ সংঘটিত হয়। তাই পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা জোরালো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে বলেছেন, ‘তোমরা ব্যভিচারের নিকটবর্তীও হয়ো না, নিশ্চয়ই এটি অশ্লীল কাজ ও নিকৃষ্ট আচরণ।’ (সূরা বনী ইসরাইল, আয়াত-৩২)
ইসলাম ব্যভিচারের পথ চিরতরে বন্ধ করে পৃথিবীতে সুস্থ-সুন্দর বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনযাপনে সমর্থ মানুষকে বিশেষভাবে উদ্বুদ্ধ করেছে। নর-নারীর মধ্যে স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কের বাইরে কোনো দৈহিক মিলন ইসলাম অনুমোদন করে না। বৈধ স্ত্রী ব্যতীত অন্য নারীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের কারণে এইডসের মতো প্রাণসংহারী ব্যাধি ছড়াতে পারে। কেননা এইডস রোগের ভাইরাস বহনকারী আক্রান্ত পুরুষের মাধ্যমে নিজেদের অজ্ঞতার কারণে নারীও এইচআইভিতে আক্রান্ত হয়। অথচ বিবাহিত নারী-পুরুষের মিলনে এইডসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, যদি তাদের কেউ বিপথগামী না হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বহুগামিতার মূলে কুঠারাঘাত হেনেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) যথার্থই বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে যাদের সামর্থ্য আছে, তারা যেন বিবাহ করে। কারণ, বিবাহ পবিত্রতা রক্ষার এবং দৃষ্টিকে সংযত রাখতে সাহায্য করে। অপর দিকে যাদের সামর্থ্য নেই, তারা যেন রোজা রাখে। কারণ, রোজা যৌনক্ষুধা সংবরণে সহায়ক।’
বিপথগামী মাদকাসক্ত তরুণ-তরুণী থেকে যেকোনো বয়সের ব্যক্তি এ মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হতে পারে। এইডস শুধু স্বাস্থ্যজনিত সমস্যাই তৈরি করে না, বরং এটা ধর্মীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক সব ক্ষেত্রকে প্রভাবিত করে। নৈতিক শিক্ষা হতে পারে এ রোগ প্রতিরোধের প্রধান হাতিয়ার। নিজেদের নিরাপদ রাখার পাশাপাশি ছেলেমেয়েদেরও এইচআইভি/এইডস থেকে রক্ষা করা ধর্মভীরু পিতামাতার গুরুদায়িত্ব। এভাবেই শতাব্দীর নীরব ঘাতক এইডসের ঝুঁকি কমিয়ে আনা সম্ভব।
এইডসের মতো মরণব্যাধি সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির কাজে আন্তধর্মীয় নেতাদের সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। এইডস মোকাবিলায় তৃণমূল পর্যায়ের ধর্মীয় নেতাদের সহযোগিতা পেলে এ কাজ অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। সমাজ থেকে এইডস বিষয়ে যাবতীয় কুসংস্কার দূর করতে হবে। অন্য যেকোনো রোগের মতো এইডসকেও একটি রোগ হিসেবে দেখতে হবে। পারিবারিক জীবনের সবক্ষেত্রে এইচআইভি প্রতিরোধে খোলামেলা কথা বলা ও মুক্ত আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করলে এইডসের ঝুঁকি কমে যাবে। এইচআইভি সম্পর্কে অজ্ঞতা ও উদাসীনতাই এইডস বিস্তারের প্রধান কারণ। এ ক্ষেত্রে প্রত্যেককে নিজ নিজ ধর্মের বিধান মেনে কর্মক্ষেত্রে সচেতনতা সৃষ্টিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।
মসজিদের ইমাম, খতিব, আলেম সমাজসহ আন্তধর্মীয় নেতারা একই সুরে নিজ নিজ ধর্মীয় অনুশাসন পালনের মাধ্যমে মানুষকে সংযত জীবনযাপনের উদাত্ত আহ্বান জানাতে পারেন। বিভিন্ন ধর্মের ঐক্যবদ্ধ চেতনা থেকে একটি সুন্দর ও সুনির্মল পথ তৈরি হতে পারে, যা এইডসের মতো ব্যাধিকে রুখে দিয়ে জাতির জন্য সুন্দর একটি ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ করবে। সংযম রক্ষা ও নিরাপদ যৌনমিলন যে কালান্তক ব্যাধি এইডস থেকে ধর্মপ্রাণ মানুষকে দূরে রাখতে পারে, এ বিষয়টি যথোচিত প্রচারণার মাধ্যমে জাতি-ধর্ম-বর্ণ-দল-মতনির্বিশেষে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও ধর্মীয়ভাবে করণীয় সম্পর্কে ব্যাপক গণসচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সবাইকে নিজ নিজ ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার আহ্বান জানানোর বিকল্প নেই।
ড. মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও কলাম লেখক।
dr.munimkhan@yahoo.com
No comments