সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী- অক্টোবরে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সাংবিধানিক প্রক্রিয়া অনুযায়ী যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন হবে। আগামী বছরের অক্টোবরে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। তিনি দলীয় সাংসদদের এখন থেকেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী দলীয় সাংসদদের উদ্দেশে এ কথা বলেন বলে একাধিক সাংসদ জানিয়েছেন।
জাতীয় সংসদ ভবনে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা। তিনি সূচনা বক্তব্যে বলেন, ‘সময় খুব বেশি নেই। আগামী অক্টোবরেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। আপনারা এলাকায় যান।’
বৈঠকসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, প্রধানমন্ত্রী দলের সাংসদদের হুঁশিয়ার করে বলেন, তাঁর কাছে প্রত্যেক সাংসদ সম্পর্কে তথ্য আছে। গোয়েন্দা প্রতিবেদন ছাড়াও একাধিক জরিপের মাধ্যমে এসব তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে অনেক সাংসদের দূরত্ব রয়েছে। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব কমিয়ে এনে নিজ উদ্যোগে সমঝোতা করার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়া হবে তৃণমূল নেতাদের ভোটের ভিত্তিতে। তৃণমূল পর্যায়ে যাঁর জনপ্রিয়তা নেই, তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হবে না।
বৈঠকে শেখ হাসিনা বিরোধী দলের দেওয়া কর্মসূচির কঠোর সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, বিজয়ের মাসে বিরোধী দল কঠোর আন্দোলনের যে কর্মসূচি দিয়েছে, তা দেশপ্রেমের পরিপন্থী। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানোর জন্য এসব কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে।
সূত্রগুলো জানায়, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর সাংসদরা বক্তৃতা করেন। তাঁরা দাবি করেন, গ্রামে-গঞ্জে আওয়ামী লীগের অবস্থা ভালো। শহরে ও টেলিভিশনের টকশোতে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বেশি সমালোচনা হয়। কয়েকজন সাংসদ তাঁদের পক্ষ থেকে দেওয়া বিভিন্ন প্রকল্পের অর্থ দ্রুত ছাড় করা এবং নির্বাচনের আগেই রাস্তাঘাট ঠিক করার দাবি জানান। কেউ কেউ আগামী গ্রীষ্মের আগে বিদ্যুৎব্যবস্থা উন্নয়নের পরামর্শ দেন। রাস্তাঘাট উন্নয়নে নতুন প্রকল্প না নিয়ে চলমান প্রকল্পগুলোই দ্রুত বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন একাধিক সাংসদ। এ ছাড়া বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশে জামায়াতের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে দলটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেছেন কেউ কেউ।
জাতীয় সংসদ ভবনে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা। তিনি সূচনা বক্তব্যে বলেন, ‘সময় খুব বেশি নেই। আগামী অক্টোবরেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। আপনারা এলাকায় যান।’
বৈঠকসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, প্রধানমন্ত্রী দলের সাংসদদের হুঁশিয়ার করে বলেন, তাঁর কাছে প্রত্যেক সাংসদ সম্পর্কে তথ্য আছে। গোয়েন্দা প্রতিবেদন ছাড়াও একাধিক জরিপের মাধ্যমে এসব তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে অনেক সাংসদের দূরত্ব রয়েছে। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব কমিয়ে এনে নিজ উদ্যোগে সমঝোতা করার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়া হবে তৃণমূল নেতাদের ভোটের ভিত্তিতে। তৃণমূল পর্যায়ে যাঁর জনপ্রিয়তা নেই, তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হবে না।
বৈঠকে শেখ হাসিনা বিরোধী দলের দেওয়া কর্মসূচির কঠোর সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, বিজয়ের মাসে বিরোধী দল কঠোর আন্দোলনের যে কর্মসূচি দিয়েছে, তা দেশপ্রেমের পরিপন্থী। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানোর জন্য এসব কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে।
সূত্রগুলো জানায়, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর সাংসদরা বক্তৃতা করেন। তাঁরা দাবি করেন, গ্রামে-গঞ্জে আওয়ামী লীগের অবস্থা ভালো। শহরে ও টেলিভিশনের টকশোতে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বেশি সমালোচনা হয়। কয়েকজন সাংসদ তাঁদের পক্ষ থেকে দেওয়া বিভিন্ন প্রকল্পের অর্থ দ্রুত ছাড় করা এবং নির্বাচনের আগেই রাস্তাঘাট ঠিক করার দাবি জানান। কেউ কেউ আগামী গ্রীষ্মের আগে বিদ্যুৎব্যবস্থা উন্নয়নের পরামর্শ দেন। রাস্তাঘাট উন্নয়নে নতুন প্রকল্প না নিয়ে চলমান প্রকল্পগুলোই দ্রুত বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন একাধিক সাংসদ। এ ছাড়া বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশে জামায়াতের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে দলটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেছেন কেউ কেউ।
No comments