জাতিসংঘের তথ্য-চরম আবহাওয়ায় এ বছর কাবু ছিল বিশ্ব
দাবদাহ, খরা, বন্যা, প্রচণ্ড ঝড় ও উত্তর মেরুতে রেকর্ড পরিমাণ বরফ গলাসহ চলতি বছরজুড়েই পৃথিবীকে বৈরী আবহাওয়ার মুখোমুখি হতে হয়েছে। জাতিসংঘের আবহাওয়াবিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড মেটিওরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশন (ডাব্লিউএমও) গত বুধবার এ তথ্য দিয়েছে।
সংস্থার প্রধান মাইকেল জেরড এক বিবৃতিতে বলেন, 'আমাদের চোখের সামনেই জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে এবং এটা চলতেই থাকবে।'
এ বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর- এ ১০ মাসে যে তাপমাত্রা লক্ষ করা গেছে, তা ১৮৫০ সালের পরবর্তী সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ। বুধবার প্রকাশিত সংস্থাটির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়। আরো বলা হয়েছে, ১৯৬১ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে পৃথিবীপৃষ্ঠ ও সমুদ্রপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রার (১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস) চেয়েও এ ৯ মাসের তাপমাত্রা ছিল শূন্য দশমিক ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। বিশ্বব্যাপী নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা গেছে। ২০১২ সালের আবহাওয়া-সংক্রান্ত প্রাথমিক তথ্যসহ প্রতিবেদনটি কাতারের রাজধানী দোহায় চলমান জলবায়ু-সংক্রান্ত জাতিসংঘের বার্ষিক সম্মেলনে তুলে ধরা হয়।
উত্তর মেরুর বরফ সম্পর্কে যে তথ্য প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, তা আরো ভয়াবহ। শুধু এ বছরই ৩০ লাখ বর্গকিলোমিটারেরও বেশি এলাকার বরফ গলেছে।
এদিকে কিয়োটো প্রটোকলের প্রথম পর্যায় শেষের পথে। এখন শিল্পোন্নত ৩৭টি দেশ কার্বন নিঃসরণ কমানোর বিষয়ে দেওয়া তাদের প্রতিশ্রুতির কতটা রক্ষা করতে পেরেছে, তা খতিয়ে দেখার সময় হয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, যদি কোনো অঘটন না ঘটে, তবে কিয়োটো প্রটোকলের স্থানে নতুন একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি জায়গা করে নেবে। এ নতুন চুক্তি নিয়েই দেনদরবার চলছে দোহা আলোচনায়। সূত্র : ডন, এএফপি।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর- এ ১০ মাসে যে তাপমাত্রা লক্ষ করা গেছে, তা ১৮৫০ সালের পরবর্তী সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ। বুধবার প্রকাশিত সংস্থাটির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়। আরো বলা হয়েছে, ১৯৬১ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে পৃথিবীপৃষ্ঠ ও সমুদ্রপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রার (১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস) চেয়েও এ ৯ মাসের তাপমাত্রা ছিল শূন্য দশমিক ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। বিশ্বব্যাপী নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা গেছে। ২০১২ সালের আবহাওয়া-সংক্রান্ত প্রাথমিক তথ্যসহ প্রতিবেদনটি কাতারের রাজধানী দোহায় চলমান জলবায়ু-সংক্রান্ত জাতিসংঘের বার্ষিক সম্মেলনে তুলে ধরা হয়।
উত্তর মেরুর বরফ সম্পর্কে যে তথ্য প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, তা আরো ভয়াবহ। শুধু এ বছরই ৩০ লাখ বর্গকিলোমিটারেরও বেশি এলাকার বরফ গলেছে।
এদিকে কিয়োটো প্রটোকলের প্রথম পর্যায় শেষের পথে। এখন শিল্পোন্নত ৩৭টি দেশ কার্বন নিঃসরণ কমানোর বিষয়ে দেওয়া তাদের প্রতিশ্রুতির কতটা রক্ষা করতে পেরেছে, তা খতিয়ে দেখার সময় হয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, যদি কোনো অঘটন না ঘটে, তবে কিয়োটো প্রটোকলের স্থানে নতুন একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি জায়গা করে নেবে। এ নতুন চুক্তি নিয়েই দেনদরবার চলছে দোহা আলোচনায়। সূত্র : ডন, এএফপি।
No comments