রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমে দাবি-বিতর্কিত জলসীমা ঐতিহাসিকভাবেই চীনের অন্তর্গত
দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত জলসীমার বেশির ভাগ এলাকা নিজেদের বলে দাবি করেছে চীন। এর পক্ষে যৌক্তিকতা তুলে ধরতে ব্যাপারটিকে প্রতিষ্ঠিত 'ঐতিহাসিক সত্য' বলে জানিয়েছে তারা। দেশটির নতুন পাসপোর্টে ছাপানো মানচিত্রে ওই জলসীমাও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সীমান্তরক্ষীদের (বর্ডার প্যাট্রল পুলিশ) জলসীমায় বিদেশি নৌযান প্রবেশে বাধা দেওয়া ও বের করে দেওয়ারও ক্ষমতা দিয়েছে তারা। দেশটির এ উদ্যোগকে প্রত্যাখ্যান করেছে ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইন। যুক্তরাষ্ট্র এ উদ্যোগকে সংকট নিরসনের পক্ষে সহায়ক হবে না বলে মন্তব্য করছে।
ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইন ছাড়াও বিতর্কিত এ জলসীমার পুরোপুরি বা আংশিক মালিকানার দাবিদার ব্রুনেই, মালয়েশিয়া ও তাইওয়ান। কৌশলগতভাবে এ জলসীমার গুরুত্ব অনেক। বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জাহাজ চলাচলের রুট এর পাশে। সাগরের দ্বীপগুলোর নিচে বিপুল পরিমাণ খনিজসম্পদ আছে বলে ধারণা করা হয়। এর আগে এর মালিকানা নিয়ে সংশ্লিষ্ট কয়েকটি দেশের সঙ্গে চীনের সংঘাতও বাধে।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ মাধ্যমগুলোতে বলা হয়, 'দক্ষিণ চীন সাগরের জলসীমায় তাদের মালিকানার ব্যাপারটি ঐতিহাসিকভাবে প্রতিষ্ঠিত এবং এর সপক্ষে নথিপত্র আছে।' সূত্র : এএফপি।
ভিয়েতনাম ও ফিলিপাইন ছাড়াও বিতর্কিত এ জলসীমার পুরোপুরি বা আংশিক মালিকানার দাবিদার ব্রুনেই, মালয়েশিয়া ও তাইওয়ান। কৌশলগতভাবে এ জলসীমার গুরুত্ব অনেক। বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জাহাজ চলাচলের রুট এর পাশে। সাগরের দ্বীপগুলোর নিচে বিপুল পরিমাণ খনিজসম্পদ আছে বলে ধারণা করা হয়। এর আগে এর মালিকানা নিয়ে সংশ্লিষ্ট কয়েকটি দেশের সঙ্গে চীনের সংঘাতও বাধে।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ মাধ্যমগুলোতে বলা হয়, 'দক্ষিণ চীন সাগরের জলসীমায় তাদের মালিকানার ব্যাপারটি ঐতিহাসিকভাবে প্রতিষ্ঠিত এবং এর সপক্ষে নথিপত্র আছে।' সূত্র : এএফপি।
No comments