ভিয়েতনামে নতুন আইন-প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রীকে প্রতিবছর আস্থা ভোটের মুখোমুখি হতে হবে
ভিয়েতনাম সরকার নতুন একটি আইন পাস করেছে। এ আইন অনুযায়ী, দেশের প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে এখন থেকে প্রতিবছর পার্লামেন্টে আস্থা ভোটের মুখোমুখি হতে হবে। এই আইন আগামী বছর থেকেই কার্যকর হবে।
রাষ্ট্র পরিচালিত বার্তা সংস্থা ভিয়েতনাম নিউজ এ কথা জানিয়েছে।
সংবাদ সংস্থা জানায়, ২০১৩ সাল থেকে প্রেসিডেন্ট, জাতীয় পরিষদের চেয়ারম্যান, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সদস্য, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিসহ ভোটে নির্বাচিত সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সবাইকে বার্ষিক আস্থা ভোটের সম্মুখীন করা হবে। ৫০০ সদস্যবিশিষ্ট ভিয়েতনামের জাতীয় পরিষদে এ ভোট নেওয়া হবে। কোনো সদস্য পরপর দুইবার ৫০ শতাংশ ভোট না পেলে তাঁকে পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, কমিউনিস্ট পার্টির হাতেই যেহেতু সব ক্ষমতা, কাজেই এটা প্রতীকী উদ্যোগ ছাড়া আর কিছুই নয়। কারণ পার্লামেন্টের কাছে সেই অর্থে ক্ষমতা নেই। প্রসঙ্গত, পার্লামেন্টের ৯০ শতাংশ সদস্যই কমিউনিস্ট পার্টির।
সম্প্রতি এক আইন প্রণেতা ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী নগুয়েন তান দাংকে পদত্যাগের আহ্বান জানান। গত সপ্তাহে তান দাং পার্লামেন্টে বলেন, কমিউনিস্ট পার্টি যত দিন তাঁকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইবে তত দিনই তিনি এ পদে থাকবেন। এর পরই নতুন এ আইন পাস করল সরকার। সূত্র : এএফপি।
সংবাদ সংস্থা জানায়, ২০১৩ সাল থেকে প্রেসিডেন্ট, জাতীয় পরিষদের চেয়ারম্যান, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সদস্য, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিসহ ভোটে নির্বাচিত সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সবাইকে বার্ষিক আস্থা ভোটের সম্মুখীন করা হবে। ৫০০ সদস্যবিশিষ্ট ভিয়েতনামের জাতীয় পরিষদে এ ভোট নেওয়া হবে। কোনো সদস্য পরপর দুইবার ৫০ শতাংশ ভোট না পেলে তাঁকে পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হবে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, কমিউনিস্ট পার্টির হাতেই যেহেতু সব ক্ষমতা, কাজেই এটা প্রতীকী উদ্যোগ ছাড়া আর কিছুই নয়। কারণ পার্লামেন্টের কাছে সেই অর্থে ক্ষমতা নেই। প্রসঙ্গত, পার্লামেন্টের ৯০ শতাংশ সদস্যই কমিউনিস্ট পার্টির।
সম্প্রতি এক আইন প্রণেতা ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী নগুয়েন তান দাংকে পদত্যাগের আহ্বান জানান। গত সপ্তাহে তান দাং পার্লামেন্টে বলেন, কমিউনিস্ট পার্টি যত দিন তাঁকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইবে তত দিনই তিনি এ পদে থাকবেন। এর পরই নতুন এ আইন পাস করল সরকার। সূত্র : এএফপি।
No comments