সবচেয়ে শক্তিশালী কোয়াসার বিস্ফোরণ দেখলেন বিজ্ঞানীরা
মহাকাশে একটি কোয়াসারের বিস্ফোরণ রেকর্ড করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী বিস্ফোরণের ঘটনার রেকর্ড এটি। তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিস্ফোরণের পর বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়ে তা মহাকাশে ছড়িয়ে পড়ে।
নির্গত এই শক্তির পরিমাণ সূর্যের শক্তির দুই ট্রিলিয়ন (২০ হাজার কোটি) গুণ এবং ওই কোয়াসার সূর্যের তুলনায় ৪০০ গুণ ভারী ও ঘন।
জোতির্বিজ্ঞানীরা বলেন, কোয়াসারের নির্গত শক্তিপ্রবাহ বড় আকারের ছায়াপথের সংখ্যা কেন কম এবং কোনো কৃষ্ণগহ্বরের চারপাশে বিস্তৃত ছায়াপথে বস্তুর বিন্যাস ওই কৃষ্ণগহ্বরের সঙ্গে কিভাবে সম্পর্কিত তার ব্যাখ্যা দেয়। কোয়াসারগুলো মহাবিশ্বের আদিম অবস্থা সম্পর্কেও ধারণা দেয়। এগুলো বিদ্যুৎচৌম্বকীয় শক্তির অন্যতম উৎস।
চিলির আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র ইউরোপিয়ান সাউদার্ন অবজারভেটরির টেলিস্কোপ দিয়ে ওই কোয়াসারের শক্তি-রশ্মি শনাক্ত করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী এ বিষয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন। কোয়াসারটি এসডিএসএস জে১১০৬+১৯৩৯ নামে পরিচিত।
কোয়াসারগুলো দেখতে অত্যুজ্জ্বল তারার মতো হলেও এগুলো তারা নয় বলেই ধারণা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের। নবজাত ছায়াপথের কেন্দ্রে বিশালাকৃতির যে কৃষ্ণগহ্বর থাকে, তার থেকে শক্তি সঞ্চয় করে কোয়াসার। এগুলো আমাদের ছায়াপথ থেকে অনেক অনেক দূরে; এর মানে বিস্ফোরণের পর কোয়াসার থেকে নির্গত শক্তিতরঙ্গ পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপটিতে পেঁৗছাতে কয়েক শ কোটি বছর সময় নিয়েছে।
কৃষ্ণগহ্বর আশপাশের শক্তিকে কেন্দ্রের দিকে টেনে নেয়। কিন্তু কোয়াসারগুলো কিছু শক্তি ভেতরের দিকে টেনে নিয়েই প্রচণ্ড গতিতে আবার তা বাইরের দিকে ছুড়ে দেয়। গবেষক দলের প্রধান ভার্জিনিয়া প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাহুম আরাভ বলেন, 'গত এক দশক ধরে আমি এ রকম প্রচণ্ড কোনো শক্তির প্রবাহ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি। প্রত্যাশা অনুযায়ী বিপুল শক্তিপ্রবাহ দেখতে পেয়ে আমরা খুবই রোমাঞ্চিত বোধ করছি_তাত্ত্বিকভাবে যে ধরনের বিস্ফোরণের ধারণা করা হয়েছিল, বাস্তবেও তেমনটাই পাওয়া গেল।' সূত্র : এএফপি।
জোতির্বিজ্ঞানীরা বলেন, কোয়াসারের নির্গত শক্তিপ্রবাহ বড় আকারের ছায়াপথের সংখ্যা কেন কম এবং কোনো কৃষ্ণগহ্বরের চারপাশে বিস্তৃত ছায়াপথে বস্তুর বিন্যাস ওই কৃষ্ণগহ্বরের সঙ্গে কিভাবে সম্পর্কিত তার ব্যাখ্যা দেয়। কোয়াসারগুলো মহাবিশ্বের আদিম অবস্থা সম্পর্কেও ধারণা দেয়। এগুলো বিদ্যুৎচৌম্বকীয় শক্তির অন্যতম উৎস।
চিলির আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র ইউরোপিয়ান সাউদার্ন অবজারভেটরির টেলিস্কোপ দিয়ে ওই কোয়াসারের শক্তি-রশ্মি শনাক্ত করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী এ বিষয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন। কোয়াসারটি এসডিএসএস জে১১০৬+১৯৩৯ নামে পরিচিত।
কোয়াসারগুলো দেখতে অত্যুজ্জ্বল তারার মতো হলেও এগুলো তারা নয় বলেই ধারণা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের। নবজাত ছায়াপথের কেন্দ্রে বিশালাকৃতির যে কৃষ্ণগহ্বর থাকে, তার থেকে শক্তি সঞ্চয় করে কোয়াসার। এগুলো আমাদের ছায়াপথ থেকে অনেক অনেক দূরে; এর মানে বিস্ফোরণের পর কোয়াসার থেকে নির্গত শক্তিতরঙ্গ পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপটিতে পেঁৗছাতে কয়েক শ কোটি বছর সময় নিয়েছে।
কৃষ্ণগহ্বর আশপাশের শক্তিকে কেন্দ্রের দিকে টেনে নেয়। কিন্তু কোয়াসারগুলো কিছু শক্তি ভেতরের দিকে টেনে নিয়েই প্রচণ্ড গতিতে আবার তা বাইরের দিকে ছুড়ে দেয়। গবেষক দলের প্রধান ভার্জিনিয়া প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাহুম আরাভ বলেন, 'গত এক দশক ধরে আমি এ রকম প্রচণ্ড কোনো শক্তির প্রবাহ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি। প্রত্যাশা অনুযায়ী বিপুল শক্তিপ্রবাহ দেখতে পেয়ে আমরা খুবই রোমাঞ্চিত বোধ করছি_তাত্ত্বিকভাবে যে ধরনের বিস্ফোরণের ধারণা করা হয়েছিল, বাস্তবেও তেমনটাই পাওয়া গেল।' সূত্র : এএফপি।
No comments