গণপরিষদে মিশরের খসড়া সংবিধান অনুমোদন
গণতান্ত্রিক বিপ্লব পরবর্তী গঠিত গণপরিষদ মিশরের খসড়া সংবিধান অনুমোদন করেছে। এখন এটি চূড়ান্ত করতে প্রেসিডেন্ট গণভোট আহ্বান করবেন। বৃহস্পতিবার মিসরে নতুন সংবিধানের খসড়া নিয়ে ইসলামপন্থী সংখ্যাগরিষ্ঠ গণপরিষদে ভোটাভুটি হয়।
তবে উদার ও বামপন্থীরা অধিবেশন বয়কট করেন।
গণপরিষদ আবার ভেঙে দেওয়ার ব্যাপারে আগামী রোববারই রুল জারি হতে পারে, সাংবিধানিক আদালতের এমন ইঙ্গিতের পর তড়িঘড়ি করে গতকাল এই ভোটের আয়োজন করা হয়।
এমন এক সময় এই ভোট নেয়া হলো যখন প্রেসিডেন্ট জারিকৃত এক সাংবিধানিক আদেশের বিরোধিতায় দেশটিতে টানা প্রতিবাদ বিক্ষোভ চলছে। একইসাথে তারা খসড়া সংবিধান বাতিলের দাবিতেও বিরোধীরা বিক্ষোভ করার ঘোষণা দিয়েছে।
খসড়া সংবিধানের মধ্যে রয়েছে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা এবং শরিয়ার ‘আদর্শকে’ দেশের আইনের মূল উৎস হিসেবে বহাল। হোসনি মোবারকের সময়ের সংবিধানেও তাই ছিল।
সালাফিপন্থীরা ও মুরসির মুসলিম ব্রাদারহুডের কিছুসংখ্যক সদস্য শরিয়ার আদর্শের বদলে ‘বিধান’ শব্দটি অনুমোদনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। উদারপন্থী ও খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী সদস্যরা গণপরিষদের অধিবেশন বর্জন করছেন।
সাংবিধানিক গণপরিষদের এই খসড়া সংবিধান মিশরীয়দের সামনে হাজির করলে তারা গণভোটে অংশ নিয়ে চূড়ান্ত সংবিধান নির্ধারণ করবেন। অন্যদিকে মিশরের বিরোধী উদারপন্থী ও বামপন্থী দলগুলোর ইতোমধ্যে এই গণপরিষদকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
উদারপন্থী ও বামপন্থী দলগুলো মিলে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির জারি করা আদেশের প্রতিবাদে বিক্ষোভে নেমেছে। এই বিরোধীদলগুলোর সাথে সাথে দেশটির বিচারকরাও এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছে। ফলে নতুন এই সরকারের প্রতি কিছুটা অনাস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
২২ নভেম্বর জারি করা প্রেসিডেন্টের ওই আদেশে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট কর্তৃক জারিকৃত যে কোন আদেশের ব্যাপারে বিচার বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট কোনো পক্ষ জবাবদিহিতা চাইতে পারবে না।
আদেশে মুবারকবিরোধী আন্দোলন চলাকালে বিক্ষোভকারী মিশরীয়দের ওপর নির্যাতনকারী সেই সময়ের কর্মকর্তাদের বিচারে উদ্যোগের কথাও বলা হয়।
বিরোধী দলগুলো ও সমালোচকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট মুরসি এই আদেশের মাধ্যমে নিজের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে চাইছেন। তারা আদেশ প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
এদিকে আল-নূর পার্টিসহ মুরসির সমর্থকরা পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছে। তারা বলছেন, ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট হোসনি মুবারক আমলের বিচারব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিপ্লবের অর্জন রক্ষায় এই আদেশের দরকার আছে।
এমন এক সময় এই ভোট নেয়া হলো যখন প্রেসিডেন্ট জারিকৃত এক সাংবিধানিক আদেশের বিরোধিতায় দেশটিতে টানা প্রতিবাদ বিক্ষোভ চলছে। একইসাথে তারা খসড়া সংবিধান বাতিলের দাবিতেও বিরোধীরা বিক্ষোভ করার ঘোষণা দিয়েছে।
খসড়া সংবিধানের মধ্যে রয়েছে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা এবং শরিয়ার ‘আদর্শকে’ দেশের আইনের মূল উৎস হিসেবে বহাল। হোসনি মোবারকের সময়ের সংবিধানেও তাই ছিল।
সালাফিপন্থীরা ও মুরসির মুসলিম ব্রাদারহুডের কিছুসংখ্যক সদস্য শরিয়ার আদর্শের বদলে ‘বিধান’ শব্দটি অনুমোদনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। উদারপন্থী ও খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বী সদস্যরা গণপরিষদের অধিবেশন বর্জন করছেন।
সাংবিধানিক গণপরিষদের এই খসড়া সংবিধান মিশরীয়দের সামনে হাজির করলে তারা গণভোটে অংশ নিয়ে চূড়ান্ত সংবিধান নির্ধারণ করবেন। অন্যদিকে মিশরের বিরোধী উদারপন্থী ও বামপন্থী দলগুলোর ইতোমধ্যে এই গণপরিষদকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
উদারপন্থী ও বামপন্থী দলগুলো মিলে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির জারি করা আদেশের প্রতিবাদে বিক্ষোভে নেমেছে। এই বিরোধীদলগুলোর সাথে সাথে দেশটির বিচারকরাও এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছে। ফলে নতুন এই সরকারের প্রতি কিছুটা অনাস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
২২ নভেম্বর জারি করা প্রেসিডেন্টের ওই আদেশে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট কর্তৃক জারিকৃত যে কোন আদেশের ব্যাপারে বিচার বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট কোনো পক্ষ জবাবদিহিতা চাইতে পারবে না।
আদেশে মুবারকবিরোধী আন্দোলন চলাকালে বিক্ষোভকারী মিশরীয়দের ওপর নির্যাতনকারী সেই সময়ের কর্মকর্তাদের বিচারে উদ্যোগের কথাও বলা হয়।
বিরোধী দলগুলো ও সমালোচকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট মুরসি এই আদেশের মাধ্যমে নিজের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করতে চাইছেন। তারা আদেশ প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
এদিকে আল-নূর পার্টিসহ মুরসির সমর্থকরা পাল্টা কর্মসূচি দিয়েছে। তারা বলছেন, ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট হোসনি মুবারক আমলের বিচারব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিপ্লবের অর্জন রক্ষায় এই আদেশের দরকার আছে।
No comments