আন্দোলনের সময় বোমা মেরেছে পুলিশ: খালেদা জিয়া
বিরোধী
জোটের আন্দোলন চলাকালীন পুলিশ বোমা মেরে তার দায় বিরোধী নেতাকর্মীদের ওপর
চাপিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও ২০ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা
খালেদা জিয়া। বলেছেন, এখন পুলিশ বাহিনী বলছে, আমরাই বর্তমান সরকারকে টিকিয়ে
রেখেছি। পুলিশ বোমা না মারলে আমাদের তিন মাসের আন্দোলন বন্ধ হতো না। পুলিশ
বাসে আগুন দিয়েছে, পেট্রল বোমা মেরে মানুষ হত্যা করেছে। সেটা তারা নিজেরাই
স্বীকার করেছে। এর দায় চাপিয়ে আমাদের দলের নেতাকর্মীদের নামে মামলা
দিয়েছে। তাই গ্রেপ্তারকৃত বিরোধী জোটের নেতাকর্মীদের মুক্তি দেয়ার আহ্বান
জানান তিনি।
গতকাল সুপ্রিম কোর্টে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির হিসেবে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ন্ত্রিত পড়েছে মন্তব্য করে খালেদা জিয়া বলেন, বিচার বিভাগ পৃথককরণের জন্য আইনজীবীরা আন্দোলন করেছিলেন। কিন্তু বিচার বিভাগ আলাদা হয়েছে ঠিকই, কিন্তু স্বাধীন নয়। বিচারকদের আপসারণের ক্ষমতা সংসদে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তার মানে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা আরও বেশি নিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়েছে। সেজন্য ন্যায়বিচার নেই। আইনের শাসন নেই। তিনি বলেন, আমাদের সময় বিচার বিভাগ স্বাধীভাবে কাজ করেছে, আমরা কোন হস্তক্ষেপ করিনি। সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারি দল হলে একরকম বিচার হয়। আর বিরোধী দল হলে আরেক রকম বিচার হয়। সরকারের দলের লোকজন অপরাধ হলে তাদের শস্তি হয় না। কিন্তু বিএনপির লোকেরা অপরাধ না করলে গ্রেপ্তার-মামলা দেয়া হয়েছে। আমাদের এমন কোন নেতাকর্মী নেই যার নামে মামলা নেই। কিন্তু আজ আওয়ামী লীগের সবাই সুফী হয়ে গেছে। অতীতে যারা ৩০ হাজার মানুষ হত্যা করেছিল।
বিএনপি সন্ত্রাসী দল নয় মন্তব্য করে খালেদা জিয়া বলেন, আমরা এসব করি না। ৯৫-৯৬ সালে আওয়ামী লীগ গান পাউডার দিয়ে জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। লগি-বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগ হলো সন্ত্রাসী দল। তিনি আরও বলেন, সিটি নির্বাচনে প্রচারণার সময় আমাদের গাড়িবহরে হামলা হয়েছে, গুলি ছোড়া হয়েছে। সেই সন্ত্রাসীদের ছবি পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। একতরফা কেন বিএনপিকে কেন বলা হচ্ছে বিএনপি সন্ত্রাসী দল। ২০ দলীয় জোট নেত্রী বলেন, আমরা আইনে বিশ্বাস করি। সেজন্য আইনজীবীদের বলবো- আগামী ১৩ই আগস্ট বার কাউন্সিল নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত নীল দলের প্যানেলকে বিজয়ী করুন। প্রবীণ বিচারপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান টিএইচ খানের সভাপতিত্বে ইফতার-মাহফিলে স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ঢাবির সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. এমাজউদ্দীন আহমেদ, প্রোভিসি আফম ইউসুফ হায়দার, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, এজে মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, মীর মো. নাছিরউদ্দিন, ব্যারিস্টার শাহাজান ওমর, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাধারণ সম্পাদক ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকনসহ সহস্রাধিক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। এদিকে আজ রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে ইঞ্জিনিয়ারিং এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এ্যাব) আয়োজিত ইফতার মাহফিলে যোগ দেবেন খালেদা জিয়া।
ওদিকে শুক্রবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবনে গিয়ে তাকে আগামী ৬ই জুলাই বিকল্পধারা আয়োজিত ইফতার মাহফিলের আমন্ত্রণ জানান দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাহী বি. চৌধুরী।
গতকাল সুপ্রিম কোর্টে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির হিসেবে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ন্ত্রিত পড়েছে মন্তব্য করে খালেদা জিয়া বলেন, বিচার বিভাগ পৃথককরণের জন্য আইনজীবীরা আন্দোলন করেছিলেন। কিন্তু বিচার বিভাগ আলাদা হয়েছে ঠিকই, কিন্তু স্বাধীন নয়। বিচারকদের আপসারণের ক্ষমতা সংসদে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তার মানে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা আরও বেশি নিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়েছে। সেজন্য ন্যায়বিচার নেই। আইনের শাসন নেই। তিনি বলেন, আমাদের সময় বিচার বিভাগ স্বাধীভাবে কাজ করেছে, আমরা কোন হস্তক্ষেপ করিনি। সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারি দল হলে একরকম বিচার হয়। আর বিরোধী দল হলে আরেক রকম বিচার হয়। সরকারের দলের লোকজন অপরাধ হলে তাদের শস্তি হয় না। কিন্তু বিএনপির লোকেরা অপরাধ না করলে গ্রেপ্তার-মামলা দেয়া হয়েছে। আমাদের এমন কোন নেতাকর্মী নেই যার নামে মামলা নেই। কিন্তু আজ আওয়ামী লীগের সবাই সুফী হয়ে গেছে। অতীতে যারা ৩০ হাজার মানুষ হত্যা করেছিল।
বিএনপি সন্ত্রাসী দল নয় মন্তব্য করে খালেদা জিয়া বলেন, আমরা এসব করি না। ৯৫-৯৬ সালে আওয়ামী লীগ গান পাউডার দিয়ে জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। লগি-বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যা করেছে। আওয়ামী লীগ হলো সন্ত্রাসী দল। তিনি আরও বলেন, সিটি নির্বাচনে প্রচারণার সময় আমাদের গাড়িবহরে হামলা হয়েছে, গুলি ছোড়া হয়েছে। সেই সন্ত্রাসীদের ছবি পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। একতরফা কেন বিএনপিকে কেন বলা হচ্ছে বিএনপি সন্ত্রাসী দল। ২০ দলীয় জোট নেত্রী বলেন, আমরা আইনে বিশ্বাস করি। সেজন্য আইনজীবীদের বলবো- আগামী ১৩ই আগস্ট বার কাউন্সিল নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত নীল দলের প্যানেলকে বিজয়ী করুন। প্রবীণ বিচারপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান টিএইচ খানের সভাপতিত্বে ইফতার-মাহফিলে স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ঢাবির সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. এমাজউদ্দীন আহমেদ, প্রোভিসি আফম ইউসুফ হায়দার, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, এজে মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, মীর মো. নাছিরউদ্দিন, ব্যারিস্টার শাহাজান ওমর, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাধারণ সম্পাদক ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকনসহ সহস্রাধিক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। এদিকে আজ রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে ইঞ্জিনিয়ারিং এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এ্যাব) আয়োজিত ইফতার মাহফিলে যোগ দেবেন খালেদা জিয়া।
ওদিকে শুক্রবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবনে গিয়ে তাকে আগামী ৬ই জুলাই বিকল্পধারা আয়োজিত ইফতার মাহফিলের আমন্ত্রণ জানান দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাহী বি. চৌধুরী।
No comments